TRENDING:

Black Hole: NASA-র টেলিস্কোপে চমকে দেওয়া তথ্য! আমরাও না কি ব্ল্যাক হোলের বাসিন্দা? জানুন সত্যিটা...

Last Updated:
Black Hole: মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA-র James Webb Space Telescope বিজ্ঞানীমহলে একটি নতুন উচ্ছ্বাস এবং কৌতূহলের জন্ম দিয়েছে। সেখান থেকে জানা যাচ্ছে যে, গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডটাই যেন একটি বিশাল ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বরের মধ্যে রয়েছে।
advertisement
1/5
NASA- টেলিস্কোপে চমকে দেওয়া তথ্য! পৃথিবীও না কি ব্ল্যাক হোলের বাসিন্দা? জানুন সত্যিটা...
মহাকাশ যেন একটা বিস্ময়! আজও তা বিজ্ঞানী এবং মহাকাশপ্রেমীদের বিস্মিত করে চলেছে। এদিকে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA-র James Webb Space Telescope বিজ্ঞানীমহলে একটি নতুন উচ্ছ্বাস এবং কৌতূহলের জন্ম দিয়েছে। সেখান থেকে জানা যাচ্ছে যে, গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডটাই যেন একটি বিশাল ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বরের মধ্যে রয়েছে। আর বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সম্পর্কে যা যা জানা ছিল, আর কীভাবেই বা এর উৎপত্তি - এই নয়া উদ্ভাবন যেন সেগুলিকেই আর একবার করে ভাবতে বাধ্য করছে গবেষকদের।
advertisement
2/5
গ্যালাক্সি বা ছায়াপথগুলি কীভাবে আবর্তিত হচ্ছে, তার একটি আশ্চর্যজনক প্যাটার্ন একটি নতুন গবেষণায় খুঁজে পেয়েছেন কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা। James Webb Space Telescope-এর তোলা ছবি ব্যবহার করে তাঁরা ২৬৩টি ছায়াপথ নিয়ে গবেষণা করেছেন। এর মধ্যে কোনও কোনওটি তো আবার Big Ban পর ৩০০ মিলিয়ন বছরের পুরনো। গবেষকরা এটা দেখেছেন যে, প্রায় ৬০ শতাংশ ছায়াপথ ক্লকওয়াইজ আবর্তন করে। যা আগের প্রচলিত বিশ্বাসকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ করেছে। কারণ আগে বিশ্বাস করা হত যে, ছায়াপথগুলি এলোমেলো ভাবে আবর্তিত হয়।
advertisement
3/5
অনেক ছায়াপথ একই ভাবে আবর্তিত হয়, এই সত্যটি কিন্তু একটি বড়সড় আবিষ্কার। অর্থাৎ মহাবিশ্বের বিষয়ে প্রাথমিক ভাবে যা ভাবা হয়েছিল, মহাবিশ্ব তার তুলনাতেও বেশি শৃঙ্খলাবদ্ধ। মহাকাশ কীভাবে তৈরি হয়েছে, এই আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের মনে সেই বিষয়ে এক নতুন ধারণার জন্ম দিয়েছে। এটি থেকে আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, কোনও কিছুর কারণে এই ছায়াপথগুলির বেশিরভাগই একই দিকে ঘুরছে।
advertisement
4/5
আমাদের মহাবিশ্ব একটি কৃষ্ণ গহ্বরের ভিতরে থাকতে পারে। এই উদ্ভাবনটি মহাকাশ সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে গভীর ভাবে পরিবর্তন করে দিতে পারে। এটি কিন্তু মহাকাশের উৎপত্তি, ডিজাইন এবং এর ধ্বংসের কারণ সম্পর্কে প্রচলিত বর্তমান তত্ত্বকেও চ্যালেঞ্জ করতে পারে। যদি তা সত্য বলে প্রমাণিত হয়, তাহলে এই পরিস্থিতিতে মহাবিশ্ব কীভাবে তৈরি হয়েছিল, তা ব্যাখ্যা করার জন্য বিজ্ঞানীদের আমাদের মহাবিশ্ব সম্পর্কে মৌলিক ধারণাগুলি পুনর্বিবেচনা করতে হবে এবং নতুন মডেল তৈরি করতে হবে।
advertisement
5/5
কেন মহাকাশ সম্পর্কে অন্বেষণ বা গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে, এই আবিষ্কারের পরে সেটা আরও প্রকট হয়ে গিয়েছে। James Webb Space Telescope-এর মতো সরঞ্জামগুলিকে উন্নত করার সঙ্গে সঙ্গে আমরা মহাবিশ্ব সম্পর্কে আশ্চর্যজনক নতুন আবিষ্কারের আরও কাছাকাছি চলে আসতে পারছি। তবে এই গবেষণার একটি সম্ভাব্য সীমাবদ্ধতা হল- পর্যবেক্ষণমূলক পক্ষপাত, যেমন ডপলার এফেক্ট। ছায়াপথের গতিবিধি আমরা কীভাবে দেখছি, সেটা পরিবর্তন করে দিতে পারে এটি।
বাংলা খবর/ছবি/প্রযুক্তি/
Black Hole: NASA-র টেলিস্কোপে চমকে দেওয়া তথ্য! আমরাও না কি ব্ল্যাক হোলের বাসিন্দা? জানুন সত্যিটা...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল