স্ত্রী মারা যান ভারতে, ওয়াসিম আক্রম দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন ১৭ বছরের ছোট মহিলাকে
- Published by:Suman Majumder
- news18 bangla
Last Updated:
Wasim Akram love story- ওয়াসিম আক্রমের প্রথম বিয়ে হয় ১৯৯৫ সালে মনোবিজ্ঞানী হুমা মুফতির সঙ্গে। হুমা ১৯৯১ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি ক্রিকেট দলের মনস্তাত্ত্বিক উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করেছিলেন।
advertisement
1/5

পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার ওয়াসিম আক্রমের ক্রিকেট জীবন যেমন উত্তেজনাপূর্ণ তেমনই তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও উত্থান-পতনে ভরা। ওয়াসিম আক্রমের প্রথম স্ত্রীর মৃত্যু ছিল খুবই বেদনাদায়ক। প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি ভেঙে পড়েন এবং ডিপ্রেশনে চলে যান। কিন্তু তার পর ২০১৩ সালে ৪৭ বছর বয়সে তিনি আবার প্রেমে পড়েন। নিজের থেকে ১৭ বছরের ছোট বিদেশী মহিলাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেন।
advertisement
2/5
ওয়াসিম আক্রমের প্রথম বিয়ে হয় ১৯৯৫ সালে মনোবিজ্ঞানী হুমা মুফতির সঙ্গে। হুমা ১৯৯১ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি ক্রিকেট দলের মনস্তাত্ত্বিক উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করেছিলেন। সেই সময়েই ওয়াসিমের সঙ্গে দেখা হয়েছিল তাঁর। ওয়াসিম একবার একটি সাক্ষাত্কারে বলেছিলেন, হুমা কঠিন সময়ে তাঁর পাশে ছিলেন।
advertisement
3/5
ওয়াসিম আক্রম ও হুমা মুফতি ১৯৯৫ সালে লাহোরে বিয়ে করেন। ১৯৯৬ সালে আক্রম ও হুমার ঘরে পুত্র তৈমুরের জন্ম হয়। এর পর ২০০০ সালে তাঁর দ্বিতীয় পুত্র আকবরের জন্ম হয়। ওয়াসিম ও হুমা একসঙ্গে খুব খুশিই ছিলেন। দুজনকে প্রায়ই সামাজিক অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা গেলেও তাঁদের মেলামেশা বেশিদিন টেকেনি। ২০০৯ সালে হুমা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁর প্রচণ্ড জ্বর ছিল, যা সেরে ওঠার নামই করছিল না। তাঁকে চিকিৎসার জন্য পাকিস্তান থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়।
advertisement
4/5
কিন্তু বিমানটি যখন জ্বালানি ভরার জন্য চেন্নাইয়ে অবতরণ করে, তখন ওয়াসিম আক্রমের স্ত্রী হুমা মুফতি হৃদরোগে আক্রান্ত হন। এর পরই তাঁকে চেন্নাইয়ের অ্যাপোলো হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা শুরু হলেও তিনি আর সুস্থ হতে পারেনি। হুমা মুফতি ২৫ অক্টোবর ২০০৯ সকালে ভারতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স তখন ৪২। এর পর আক্রম ভেঙে পড়েন। একটা সময় তিনি মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন।
advertisement
5/5
২০১১ সালে তিনি ধারাভাষ্যকার হিসেবে অস্ট্রেলিয়া সফরে যান। মেলবোর্নে শানাইরা থম্পসনের সঙ্গে দেখা হয় তাঁর। তিনি একটি জনসংযোগ সংস্থায় কাজ করতেন। শোনা যায়, একটি পার্টিতে দুজনের দেখা হয়েছিল এবং বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর পর থেকে আক্রম ও শানাইরা একে অপরের কাছাকাছি আসতে শুরু করেন।