Vinod Kambli: দু’হাত ভরে রোজগার, তবু 'ফকির' হলেন! বিনোদ কাম্বলির মারাত্মক ভুলের কথা এবার জানাজানি
- Published by:Suman Majumder
- news18 bangla
Last Updated:
Vinod Kambli- দেশের হয়ে ১০৪টি ওয়ানডে ও ১৭টি টেস্ট খেলেছেন বিনোদ কাম্বলি। তবে এখন তাঁর দুরাবস্থার শেষ নেই। শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে বারবার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
advertisement
1/6

বিনোদ কাম্বলির জীবন সব সময়েই বিতর্কে মোড়া৷ জীবনের সব অধ্যায়েই তিনি যা কাজ করেছেন তাতেই লেগেছে দাগ৷ পেশাদার জীবনের মতো তাঁর ব্যক্তিগত জীবনেও অনেক বিতর্ক লেগে রয়েছে৷ একটা সময় দুহাত ভরে রোজগার করেন। তবুও তিনি আজ ফকির!
advertisement
2/6
মাস ছয়েক আগে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন বিনোদ কাম্বলি। সেই সময় তাঁর কাছে চিকিৎসার টাকাও ছিল না। একটা সময় তিনি ছিলেন সম্ভাব্য তারকা ক্রিকেটার। তবে সব সম্ভাবনাই ধীরে ধীরে নষ্ট হয়। তিনি ডুবে যান মদের নেশায়।
advertisement
3/6
বিনোদ কাম্বলির পুরনো বন্ধু ব্যবসায়ী সলি অ্যাডাম। তিনিই এবার জানালেন, কম বয়সে কাম্বলি ঠিক কীরকম মারাত্মক ভুল করেছিলেন। সলি অ্যাডাম বললেন, একদিন আমরা ১০ জন ক্রিকেটারের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছিলাম। বিনোদ এবং সচিন ছাড়া সেই সময় বাকিরা পার্টটাইম চাকরি করত। মুম্বইয়ের একজন ক্রিকেটার বিনোদকে জিজ্ঞাসা করেছিল, তুমি তো প্রতি মাসে ২৫ পাউন্ড আয় করতে পারো। তা হলে সলির কোম্পানিতে কাজ করছ না কেন?’ কাম্বলি সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেয়, ‘আমি আর সচিন টেস্ট খেলে টাকা রোজগার করব। পার্টটাইম চাকরি করে মনোযোগ নষ্ট করতে চাই না। সেই সময় বয়স কম ছিল বিনোদের। ওর মধ্যে আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ছিল।
advertisement
4/6
এই সলি অনেক ক্রিকেটারকে কাউন্টিতে খেলতে সহায়তা করেছিলেন। জানা যায়, সচিনের ইয়র্কশায়ারে খেলার পিছনে সলির সহায়তা ছিল। সেই সলি নাকি বিনোদকেও খেলাতে চেয়েছিলেন। তিনিই ইংল্যান্ডে নিয়ে গিয়েছিলেন কাম্বলিকে।
advertisement
5/6
সলির কথা থেকে আরও জানা যায়, কাম্বলি বাবার কাছ থেকে ৭০০ পাউন্ড নিয়েছিলেন। তারপর মুম্বইয়ে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে পার্টি করে পুরো টাকাটাই উড়িয়ে দেন। সেই ৭০০ পাউন্ড কাম্বলিরই রোজগার করা। সেই টাকা বাবার কাছে রাখতে দিয়েছিলেন। পরে সেই টাকা উড়িয়ে দেন নিজেই।
advertisement
6/6
দেশের হয়ে ১০৪টি ওয়ানডে ও ১৭টি টেস্ট খেলেছেন কাম্বলি। তবে এখন তাঁর দুরাবস্থার শেষ নেই। শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে বারবার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। একটা সময় তাঁকে সহায়তা করেন সচিন। তবে এখন আর দুজনের মধ্যে সম্পর্ক সেভাবে নেই বলেই জানা যায়।