Success Story: ৪৪ টি দেশের প্রতিযোগীদের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই, বাবা সবজি ব্রিকেতা, ছেলের স্বপ্নপূরণের উড়ান, দেশের জন্য পদক বাংলার ছেলের
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:Jiam Momin
Last Updated:
Success Story: ৪৪ টি দেশকে টেক্কা দিয়ে আন্তর্জাতিক খেলায় ব্রোঞ্জ আনল মালদহের সবজি বিক্রেতার ছেলে
advertisement
1/6

দৌড় নয় দ্রুত হেঁটে আন্তর্জাতিক স্তরের এশিয়ান ইউথ গেমস প্রতিযোগিতায় তৃতীয় মালদহের পলাশ মণ্ডল। ৪৪ টি দেশের প্রতিযোগিদের টেক্কা দিয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে ব্রোঞ্জ জয় মালদহের সবজি বিক্রেতার ছেলে পলাশ মণ্ডলের।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/6
এশিয়ান ইউথ গেমসে অনূর্ধ্ব ১৮ বালক বিভাগে সুযোগ পায় পলাশ মণ্ডল। রাজ্য স্তরে দুই বার চ্যাম্পিয়ন এবং জাতীয় স্তরে তিনবার ভাল ফলাফল করে সে। এদিন ৪৪ টি দেশের সাথে ভারতের হয়ে এশিয়ান ইউথ গেমসের হাঁটা প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় সে। মাত্র ২৪ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে ৫০০০ মিটার হেঁটে তৃতীয় হয় পলাশ।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
3/6
শুক্রবার বাহরাইনের মানামায় অনুষ্ঠিত হয় এশিয়ান ইউথ গেমস ২০২৫। সেখানে ৫০০০ মিটার হাঁটা প্রতিযোগিতায় তৃতীয় হয় পলাশ মণ্ডল। মালদহ শহরের বিভূতিভূষণ হাইস্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র পলাশ মণ্ডল। বাড়ি মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের কাজিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের বাহান্ন বিঘা গ্রামে। বাবা, বয়া মণ্ডল পেশায় সবজি বিক্রেতা, মা ডলি মণ্ডল গৃহবধূ।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
4/6
এদিন পলাশের এই সাফল্যের খবর বাড়ি এসে পৌঁছাতেই খুশির হাওয়া দেখা পরিবার সহ জেলা জুড়ে। ব্রোঞ্জ জয়ী পলাশ মণ্ডল জানান, "তাঁর এই সাফল্যের পেছনে পরিবারের অবদান তো রয়েছেই তার সঙ্গে অন্যতম অবদান রয়েছে স্কুল ও কোচ অমিতাভ রায়ের। কোচের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের পর আজ এই জায়গায় আসতে পেরেছি। এই প্রথমবার আন্তর্জাতিক স্তরে খেলার পর এমন সাফল্য খুব ভাল লাগছে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
5/6
কোচ অমিতাভ রায় জানান, "পরিবারে আর্থিক অবস্থা শোচনীয় থাকলেও তাঁর নিজের প্রচেষ্টা আজ তাঁকে এই জায়গায় এনেছে। রাজ্য স্তরে দুই বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সে। এবং জাতীয় স্তরে ভাল ফলাফল হওয়ায় আন্তর্জাতিক স্তরে সুযোগ পেয়ে আজ দেশের নাম উজ্জ্বল করেছে সে। আমরা গর্বিত জেলার ছেলের এমন সাফল্যে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
6/6
স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তুহিন সরকার জানান, "প্রথমদিন থেকে তাঁকে খেলায় আগ্রহী করে তুলেছেন স্কুলের ক্রিড়া শিক্ষক সুদাম চন্দ্র ঘোষ। এরপর তাঁকে বিনামূল্যে কোচিং দেন এথেলেটিক্স গেমস কোচ অমিতাভ রায়। তাঁদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পলাশ মণ্ডল তৃতীয় হয়ে দেশের জন্য ব্রোঞ্জ এনেছে। তাঁর এমন সাফল্যে শুধু রাজ্য বা জেলা নয় দেশের নাম উজ্জ্বল হয়েছে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)