ক্রিকেটে আগ্রহ ছিলনা অঞ্জলির, সচিনকে ভালবেসে হাসিমুখে নিজের ভবিষ্যত ত্যাগ করেছিলেন

১৯৯০ সালের ইংল্যান্ডের সফর সেরে দেশের ফেরার সময়ে বিমানবন্দরে প্রথম দেখা সচিন ও অঞ্জলির ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

ক্রিকেট সম্বন্ধে কোনও আগ্রহ না থাকলেও ক্রিকেটের দেবতার প্রেমে পড়ে ক্রিকেটকে জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে পরিণত হয়েছে ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

সচিনের ফোন নম্বর নিয়ে অঞ্জলি ফোন করেছিল প্রথমবার সচিনকে ৷ তারপরে আস্তে আস্তে শুরু হয়েছিল প্রেমপর্ব ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

অঞ্জলি সচিনের থেকে বয়সে বড় হওয়া সত্ত্বেও বয়স প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ৷ প্রেমের পরিণতি হিসাবে সংসারের এক্কাদোক্কা শুরু করেন ৷ অর্থাৎ বিয়ে করেন তাঁরা ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

ভালবাসার জন্য নিজের ভবিষ্যত ত্যাগ করেছিলেন ৷ পেশায় চিকিৎসক অঞ্জলি সচিনকে বরাবর অনুপ্রেরণা জুগিয়ে এসেছেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

সারা, অর্জুনের সমস্ত প্রাথমিক চাহিদার দেখাশোনা করেছেন অঞ্জলি ৷ কেননা খেলার জন্য বেশিরভাগ সময়ে দেশের বাইরে থাকতেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

অবসর নেওয়ার সময়ে সচিন জানিয়েছিলেন এতদিন সারা ও অঞ্জলির সময় দিতে পারিনি ৷ জীবনের বাকি দিনগুলি ওদের জন্যই থাকছে বরাদ্দ ৷ ছবি সংগৃহীত ৷