MS Dhoni Love Story: হোটেলে দেখা, চুপি চুপি মেলামেশা, ফোন নম্বর পেয়ে কে প্রথম কল করেন? ক্যাপ্টেন কুল ধোনির প্রেম কাহিনি সিনেমার মতো!
- Published by:Pooja Basu
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
একই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন ধোনি এবং তাঁর স্ত্রী সাক্ষী। যদিও এক ক্লাসে পড়তেন না তাঁরা। সাক্ষী জুনিয়র ছিলেন। কিন্তু স্কুলে কখনওই কথা হয়নি তাঁদের মধ্যে। আসলে রাঁচিতে দু’জনের বাবাই একই সংস্থায় কাজ করতেন।
advertisement
1/7

ভারতীয় ক্রিকেট দলের সবথেকে সফল অধিনায়কদের মধ্যে অন্যতম হলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। সাম্প্রতিক অতীতে অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া আইপিএল ২০২৫-এ চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়কত্ব করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তবে ভারতের হয়ে সবথেকে বেশি আইসিসি টাইটেল জিতেছেন ধোনি। এমনিতে সোশ্যাল মিডিয়া এবং প্রচারের আলো থেকে দূরেই থাকতেই দেখা যায় তাঁকে।
advertisement
2/7
আজ ৪৩ বছর বয়সে এসেও ধোনির মধ্যে সেই তাঁর কেরিয়ারের প্রথম দিনগুলির মতোই উদ্যম এবং আগ্রহ দেখা যায়। শুধু ক্রিকেট দুনিয়াতেই নয়, ব্যক্তিগত জীবনটাও তাঁর রূপকথার গল্পের মতো। বিশেষ করে ‘ক্যাপ্টেন কুল’-এর জীবনের ভালবাসার অধ্যায়টা তো বটেই!
advertisement
3/7
একই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন ধোনি এবং তাঁর স্ত্রী সাক্ষী। যদিও এক ক্লাসে পড়তেন না তাঁরা। সাক্ষী জুনিয়র ছিলেন। কিন্তু স্কুলে কখনওই কথা হয়নি তাঁদের মধ্যে। আসলে রাঁচিতে দু’জনের বাবাই একই সংস্থায় কাজ করতেন। ২০০৮ সালে সাক্ষীর ম্যানেজার যুধজিৎ দত্তর মাধ্যমেই দুজনের প্রথম আলাপ হয়েছিল। আসলে সাক্ষী একটি হোটেলে ইন্টার্নশিপ করছিলেন, সেখানেই উঠেছিলেন ধোনি। একদিন হোটেলের ম্যানেজারের কাছে সাক্ষীর নম্বর চেয়ে নিয়েছিলেন তিনি।
advertisement
4/7
আর নম্বরটা পেতেই সাক্ষীকে মেসেজ করেন ধোনি। এভাবেই তাঁদের মধ্যে শুরু হয় কথাবার্তা। এরপর আড়াই বছর চলে তাঁদের সম্পর্ক। যদিও এই সময়টায় নিজেদের সম্পর্কের কথা কাকপক্ষীকেও টের পেতে দেননি তাঁরা। কিন্তু পরে দুই বাড়ি থেকে তাঁদের সম্পর্ক মেনে নিয়ে বিয়েতে মত দেয়।
advertisement
5/7
ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক এমএস ধোনির স্ত্রী সাক্ষী ধোনি।১৯৮৮ সালের ১৯ নভেম্বর অসমে তাঁর জন্ম। সেখানকার লেখাপানির একটি স্কুলে প্রি-প্রাইমারি স্তরের পড়াশোনা করেন তিনি। ওই একই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন বিরাট কোহলির স্ত্রী তথা অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মাও। সংবাদমাধ্যমের রিপোর্টে দাবি, সাক্ষী আর অনুষ্কা একই ক্লাসে পড়তেন। এরপর দেহরাদূনের ওয়েলহ্যাম গার্লস স্কুল এবং রাঁচির জওহর বিদ্যামন্দির থেকে পড়াশোনা করেন সাক্ষী। জেভিএম স্কুলেই সাক্ষীর সিনিয়র ছিলেন ধোনি।
advertisement
6/7
প্রায় তিরিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে কলকাতার একটি চায়ের কোম্পানিতে কাজ করেছেন সাক্ষীর বাবা রাজেন্দ্র প্রসাদ রাওয়াত। তিনি বিনাগুড়ি টি কোম্পানির কর্মচারী ছিলেন। আর সাক্ষীর মা শিলা সিং একজন গৃহবধূ। ঔরঙ্গাবাদের ইনস্টিটিউট অফ হোটেল ম্যানেজমেন্ট থেকে স্নাতক পাশ করেছেন সাক্ষী। কলকাতার তাজ বেঙ্গল হোটেলে ইন্টার্নশিপ করেছেন তিনি। আর সেখানেই এমএস ধোনির সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাৎ। পরে ‘সাক্ষী রাওয়াত ফাউন্ডেশন’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ধোনির ঘরণী। এই প্রতিষ্ঠানটি মূলত অনাথ শিশুদের সাহায্য করার জন্য কাজ করে।
advertisement
7/7
দেহরাদূনে ২০১০ সালের ৪ জুলাই বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন ধোনি এবং সাক্ষী। চোদ্দ বছরের বেশি সময়ের দাম্পত্যজীবন তাঁদের। ধোনি আর সাক্ষীর জীবনে রয়েছে ফুটফুটে একটি কন্যাসন্তান, জিভা। প্রসঙ্গত ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন ৪৩ বছর বয়সী ধোনি।