বিয়ের আগেই জন্ম প্রথম দুই ছেলের, বাল্যসখী থেকে স্ত্রী হওয়া আন্তোনেলা জীবনের সব লড়াইয়ে পাশে থেকেছেন মেসির
- Written by:Bangla Digital Desk
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
Last Updated:
Lionel Messi Love Story: খুদে বান্ধবীর দেখা পেতে ঘন ঘন হানা দিতেন বন্ধুর বাড়ি। কিন্তু সব সময় তো আর ভাগ্যদেবী সুপ্রসন্ন হতেন না। ছুটিতে কখনও সখনও আন্তোনেলার সঙ্গে দেখা হয়ে যেত
advertisement
1/10

রূপকথার নায়ক লিওনেল মেসির প্রেমজীবনও রূপকথার মতোই বর্ণময়। বাল্যপ্রেমিকা আন্তোনেলা রোকুজ্জোই আজ তাঁর জীবনসঙ্গিনী। আন্তোনেলা ও তিন সন্তানকে নিয়ে পারিবারিক বৃত্তে লিওনেল আদ্যন্ত ফ্যামিলিম্যান। সেখানে পৌঁছয় না তারকার ছটা।
advertisement
2/10
কোনও এক গ্রীষ্মের ছুটিতে নিজের বড় হয়ে ওঠার শহর আর্জেন্তিনার রোজারিওতে মেসির সঙ্গে প্রথম দেখা আন্তোনেলার। মেসি গিয়েছিলেন তাঁর বন্ধু লুকাস স্ক্যাগিলার বাড়িতে। সেখানেই আলাপ স্ক্যাগিলার তুতো বোন আন্তোনেলার সঙ্গে। মেসি তখন ৯ বছরের বালক। আন্তোনেলার বয়স ৮ বছর। স্ক্যাগিলার বাড়িতে জমে উঠল তিন জনের খেলার আসর।
advertisement
3/10
মেসি নিজেই জানিয়েছিলেন তিনি শৈশবে বেশ লাজুক ছিলেন। কিন্তু আন্তোনেলাকে যে ভাল লেগেছিল, সে কথা বেশ বুঝেছিলেন। খুদে বান্ধবীর দেখা পেতে ঘন ঘন হানা দিতেন বন্ধুর বাড়ি। কিন্তু সব সময় তো আর ভাগ্যদেবী সুপ্রসন্ন হতেন না। ছুটিতে কখনও সখনও আন্তোনেলার সঙ্গে দেখা হয়ে যেত।
advertisement
4/10
১১ বছর বয়সে জটিল হরমোন অসুখের শিকার হন মেসি। তাঁকে সুস্থ করে তুলতে চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি তাঁর বাবা। সেইসঙ্গে নিরলস ছিলেন যাতে ছেলের জীবনের পাখির চোখ থাকে ফুটবলই।
advertisement
5/10
অনূর্ধ্ব ১৪ স্তরে ফুটবল খেলার জন্য মেসি ও পরিবারের বাকি সদস্যকে নিয়ে স্পেনে পাড়ি দেন মেসির বাবা। আন্তোনেলা থাকেন আর্জেন্তিনার রোজারিওতে। এই সময়েই দু’জনে একে অন্যের প্রতি মনের টান অনুভব করেন। কৈশোর প্রেমে বিরহ এলেও কেরিয়ারে বজায় ছিল উড়ানগতি। মেসি ফুটবলে এবং অন্তোনেলা এগিয়ে যান ডেন্টাল মেডিসিন ও সার্জারির শাখায় নিজের পড়াশোনায়।
advertisement
6/10
এই সময় আন্তোনেলার এক প্রিয় বন্ধু প্রাণ হারান দুর্ঘটনায়। বন্ধুকে হারিয়ে শোকবিধ্বস্ত হয়ে পড়েন আন্তোনেলা। এই কঠিন সময়ে প্রেয়সীর পাশে থাকতে স্পেন থেকে আর্জেন্তিনা উড়ে আসেন মেসি। সে সময়ই তাঁরা বুঝেছিলেন বাকি জীবনও কাটাতে হবে একসঙ্গেই।
advertisement
7/10
দীর্ঘ দিন লিও এবং আন্তোলেন তাঁদের প্রেম গোপন রেখেছিলেন। ২০১২ সালে তাঁরা জানান যে আন্তোনেলা অন্তঃসত্ত্বা। সে বছর নভেম্বরেই জন্ম তাঁদের প্রথম সন্তান থিয়াগো-র।
advertisement
8/10
৩ বছর পর ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে জন্ম তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান, মাতেও-র। দুই সন্তানকে নিয়ে দিব্যি কাটছিল তাঁদের লিভ ইন সংসার। তখনও তাঁরা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেননি।
advertisement
9/10
২০১৭ সালের ৩০ জুন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন লিও এবং আন্তোনেলা। তার পরের বছর, ২০১৮ সালের মার্চে তাঁদের সংসারে আগমন তৃতীয় সন্তান সিরো-র। তিন সন্তানের সঙ্গে খেলা ও হাসিঠাট্টার মুহূর্ত মাঝে মাঝেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন মেসি।
advertisement
10/10
পরিবারই তাঁর জীবনের ভরকেন্দ্র। এ কথা বার বার বলেছেন ২৬ বছর পর আর্জেন্তিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার কারিগর, এল এম টেন।