Kapil Dev Salary: এত কম টাকা! ১৯৮৩ সালে বিশ্বকাপ জেতা কপিল দেবের বেতন কত ছিল, শুনলে চুপ হয়ে যাবেন

সদ্য বিশ্বকাপ হাতছাড়া হয়েছে রোহিত-বিরাটদের। কিন্তু বিশ্বকাপে রানার্স হয়েও মোটা টাকা পাচ্ছেন তাঁরা। কিন্তু কপিল দেবদের সময়ে পরিস্থিতি এমন ছিল না। (ছবি সৌজন্যে-News18)

৮০-র দশকে কম বেতনের জেরে ক্রিকেটের প্রতি উৎসাহ কম ছিল। সেই সময়ে অত্যন্ত কম বেতন ছিল ভারতীয় ক্রিকেটারদের। (ছবি সৌজন্যে-কপিল দেবের ফেসবুক প্রোফাইল)

সম্প্রতি একজন ট্যুইটার ব্যবহারকারী সম্প্রতি একটি ছবি শেয়ার করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে, ১৯৮৩ সালে ভারতীয় ক্রিকেটাররা কত টাকা আয় করতেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে-pixabay)

ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে তৎকালীন ভারতীয় অধিনায়ক কপিল দেব ১,৫০০ টাকা ম্যাচ ফি সহ ৬০০ টাকা ভাতা হিসাবে পেতেন। ১৯৮৩ সালে ক্রিকেট খেলোয়াড়রা একই ম্যাচ ফি পেতেন। (ছবি সৌজন্যে-ট্যুইটার)

বর্তমানে ক্রিকেটের জন্য খেলোয়াড় বাছাই করে বিসিসিআই। বার্ষিক চুক্তির মাধ্যমে তাদের গ্রেডের উপর ভিত্তি করে আয় নির্ধারণ করা হয়।(প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে-pixabay)

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বিশ্বের অন্যতম ধনী ক্রীড়া সংস্থা। মোট চারটি গ্রেডে চুক্তিবদ্ধ হয়। এই গ্রেডগুলি হল A+, A, B এবং C। গ্রেড সি খেলোয়াড়দের জন্য বার্ষিক চার্জ ১ কোটি টাকা, গ্রেড A+ ক্রিকেটাররা ৭ কোটি রুপি পান।(প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে-pixabay)

গ্রেড A ক্রিকেটাররা ৫ কোটি টাকা পান। বি গ্রেডের ক্রিকেটাররা পান ৩ কোটি টাকা। উল্লেখযোগ্যভাবে মাত্র চারজন খেলোয়াড় বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, রবীন্দ্র জাদেজা এবং জাসপ্রিত বুমরাহের A+ গ্রেড চুক্তি রয়েছে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে-pixabay)

বার্ষিক রিটেইনারশিপ ছাড়াও খেলোয়াড়রা ম্যাচ ফি এবং ভাতা পান। এর মধ্যে ওডিআইয়ের জন্য ৬ লাখ রুপি, টি-টোয়েন্টির জন্য ৩ লাখ রুপি এবং টেস্ট ম্যাচের জন্য ১৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে-pixabay)

১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য সুনীল ভালসন বলেছিলেন যে বিশ্বকাপ জেতার পর প্রতিটি খেলোয়াড় প্রায় ২৫ হাজার টাকা পেয়েছিলেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে-pixabay)

তিনি আরও বলেছিলেন, 'তখন আর্থিক পুরস্কার খুব বেশি ছিল না কারণ ভারতের হয়ে খেলাটা ছিল গর্বের বিষয়।' (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে-pixabay)