Success Story| একের পর এক সাফল্য, অবশেষে আন্তর্জাতিক স্তরে জ্যাভলিন থ্রো প্রতিযোগিতায় দেশের জন্য আনলেন স্বর্ণপদক মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ার
- Reported by:Jiam Momin
- local18
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Success Story| তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ে জহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় এশিয়া মাস্টার্স অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫। সেখানে ঊর্ধ্ব ৩৫ মহিলা বিভাগে জ্যাভলিন থ্রো খেলায় অংশগ্রহণ করে নাইমা। তাঁর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে মোট ২২ টি দেশের শতাধিক খেলোয়াড়ারা। আর সেই ২২ টি দেশের খেলোয়াড়দের পিছনে ফেলে ৩০ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছুঁড়ে প্রথম হয় নাইমা।
advertisement
1/6

২২টি দেশকে টেক্কা দিয়ে আন্তর্জাতিক স্তরের জ্যাভলিন থ্রো প্রতিযোগিতায় দেশের জন্য সোনা জয় মালদহের এক মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ারের। তাঁর এই সাফল্যে খুশির হাওয়া দেখা দিয়েছে জেলা জুড়ে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/6
মালদহের মানিকচক থানায় কর্মরত সিভিক ভলান্টিয়ার নাইমা খাতুন (৩৬)। বাড়ি মানিকচকের চৌকি মির্দাদপুর অঞ্চলের রাজনগর গ্রামে। পরিবারের রয়েছে মা, দাদা ও বিধবা বোন সহ তাঁদের সন্তান। থানায় ডিউটি করে সেই অর্থ উপার্জনেই পরিবারের হাল ধরেন নাইমা খাতুন।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
3/6
খেলাধুলায় ভাল থাকলেও মাধ্যমিক পরীক্ষায় একাধিকবার অসফল হওয়ার কারণে রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাস করে নাইমা। এরপর ২০১৪ সালে সিভিক ভলান্টিয়ার হওয়ার পর বর্তমানে মানিকচক থানায় কর্মরত সে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
4/6
ছোটবেলা থেকেই জ্যাভলিন থ্রো খেলায় ভাল নাইমা। সিভিক ভলান্টিয়ার হওয়ার পরও খেলাধুলা চালিয়ে যায় সে। রাজ্য স্তরে দুইবার এবং জাতীয় স্তরে একবার জ্যাভলিন থ্রো প্রতিযোগিতায় সোনা জয় করে। এরপর গত বছর আন্তর্জাতিক স্তরের খেলার জন্য সেলেকশন রাউন্ডে ভাল ফলাফল করে সুযোগ করে নেয় এশিয়া মাস্টার্স অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫ প্রতিযোগিতায়।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
5/6
তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ে জহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় এশিয়া মাস্টার্স অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫। সেখানে ঊর্ধ্ব ৩৫ মহিলা বিভাগে জ্যাভলিন থ্রো খেলায় অংশগ্রহণ করে নাইমা। তাঁর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে মোট ২২ টি দেশের শতাধিক খেলোয়াড়ারা। আর সেই ২২ টি দেশের খেলোয়াড়দের পিছনে ফেলে ৩০ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছুঁড়ে প্রথম হয় নাইমা।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
6/6
স্বর্ণপদক জয়ী নাইমা খাতুন জানান, "ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলা প্রথম পছন্দ। স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকেই জ্যাভলিন থ্রো খেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করতাম। অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনার সময় মালদহের নঘরিয়া হাই স্কুলের ক্রীড়া শিক্ষক তিলক ঝা এর কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছি। তবে এখন কাজের ফাঁকে থানার বড় বাবুদের অনুমতি নিয়ে খেলায় অংশগ্রহণ করতে হয়। থানার বড় বাবু এবং জেলা পুলিশ সুপারের সহযোগিতায় খেলায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ হয়েছে। প্রথম আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছি খুব ভাল লাগছে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)