Plane Crash: গোটা ফুটবল দল শেষ, ভয়ঙ্কর সেই বিমান দুর্ঘটনার কথা মনে আছে? বীভৎস সেই 'কালো দিন'
- Published by:Suman Majumder
- news18 bangla
Last Updated:
Plane Crash- সেদিন বেলগ্রেড থেকে ইউরোপিয়ান লিগের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে ম্যাঞ্চেস্টারের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিল ম্যান ইউয়ের ফুটবলার, কোচিং স্টাফ, সাংবাদিক-সহ ৪৪ জন। সেই অভিশপ্ত বিমান দুর্ঘটনার কথা আজও বলতে গেলে অনেকের বুক কেঁপে ওঠে।
advertisement
1/6

ফুটবল বিশ্বের জন্য কালো একটি দিন ১৯৫৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি। ওই দিন জার্মানির মিউনিখে বিমান দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের সেই সময়ের ৮ জন তারকা ফুটবলার।
advertisement
2/6
সেদিন বেলগ্রেড থেকে ইউরোপিয়ান লিগের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে ম্যাঞ্চেস্টারের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিল ম্যান ইউয়ের ফুটবলার, কোচিং স্টাফ, সাংবাদিক-সহ ৪৪ জন। সেই অভিশপ্ত বিমান দুর্ঘটনার কথা আজও বলতে গেলে অনেকের বুক কেঁপে ওঠে।
advertisement
3/6
সেই চার্টার্ড বিমান জ্বালানি সংগ্রহের জন্য বিরতি নিয়েছিল মাঝে। তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির মিউনিখে দুপুরে বরফ পড়ছিল। তখনও অনেকে বুঝতে পারেননি, জীবনের শেষ সময়ে রয়েছেন তাঁরা। সেদিন আবহাওয়া মোটেও সুবিধার ছিল না।
advertisement
4/6
খারাপ আবহাওয়ার মাঝে প্রথম দুবার বিমান ওড়ানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন পাইলট। তার পরও তৃতীয় বার বিমান ওড়ানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ভয়ঙ্কর তুষারপাতের কারণে রিয়েম এয়ারপোর্টের রানওয়ে থেকে উঠতে না পেরে সোজা রানওয়ে থেকে বেরিয়ে সামনে থাকা বাড়িঘরে আছড়ে পড়ে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিমানটি। ঘটনাস্থলে মারা যান বিমানের ২০ জন যাত্রী। বাকি ৩ জন মারা যান হাসপাতালে। এর মধ্যে নিহত হন ইউনাইটেডের ৮ জন খেলোয়াড়।
advertisement
5/6
ইউনাইটেডের ইতিহাসের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় ববি চার্লটন সেই দুর্ঘটনায় আহত হন মারাত্মকভাবে। বরাতজোরে বেঁচে যাওয়া খেলোয়াড়দের মধ্যে জনি বেরি ও জ্যাকি ব্ল্যাঙ্কফ্ল্যাওয়ার আর কখনও ফেরেননি ফুটবলের মাঠে। মোট ২১ জন বেঁচে গেলেও তাঁদের অনেকেই আহত হন মারাত্মকভাবে। শারীরিকভাবে সুস্থ হলেও মানসিকভাবে স্বাভাবিক হতে অনেকেরই চলে গিয়েছিল অনেকটা সময়।
advertisement
6/6
প্রতি বছরে ৬ ফেব্রুয়ারি ইউনাইটেড তাদের সেই সময়ের সেরা খেলোয়াড়দের স্মরণ করে। তাঁরা ‘বাসবি বেবস’ নামে পরিচিত। সেই সময় ম্যানেজার ম্যাট বাসবের কোচিংয়ে থাকার জন্যই ওই দলটি পরিচিত ছিল ‘বাসবি বেবস’ নামে।