Purulia News: মনসা পুজোয় থিমের বাহার, উৎসবে নতুন চমক পুরুলিয়ায়!
- Published by:Sudip Paul
- hyperlocal
- Reported by:Shantonu Das
Last Updated:
Purulia News: পুরুলিয়া তথা রাঢ় বঙ্গের অন্যতম লৌকিক দেবী মনসা। দীর্ঘ ধারাবাহিকতা মেনে আজ শ্রাবণ সংক্রান্তির সকাল থেকে শুরু হয়েছে দেবীর আরাধনা। তবে সময়ের সঙ্গে মনসা পুজোতেও এসেছে বৈচিত্রের ছোঁয়া, লেগেছে থিমের পরশ!
advertisement
1/6

পুরুলিয়া তথা রাঢ় বঙ্গের অন্যতম লৌকিক দেবী মনসা। দীর্ঘ ধারাবাহিকতা মেনে আজ শ্রাবণ সংক্রান্তির সকাল থেকে শুরু হয়েছে দেবীর আরাধনা। তবে সময়ের সঙ্গে মনসা পুজোতেও এসেছে বৈচিত্রের ছোঁয়া, লেগেছে থিমের পরশ।(ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
2/6
আগে মনসা পুজো মূলত সনাতনী রীতিতে হলেও বর্তমানে থিমের মাধ্যমে দেবীর মূর্তি সহ মণ্ডপ সজ্জা করা হচ্ছে। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরের আড়রা গ্রামের ম্যাটা পাড়াতেও এবার থিমের মাধ্যমে মনসা দেবীর মাহাত্ম্য তুলে ধরা হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
3/6
আড়রা মেট্যা পাড়া মনসা পুজো কমিটির সদস্য বিজয় মেট্যা বলেন, "এই মনসা প্রতিমা আমি নিজের হাতেই তৈরি করেছি। অন্যদিকে, থিমের নকশা ও নির্মাণে নিজ হাতে নিপুণভাবে কাজ করেছেন গ্রামেরই শিল্পী শ্যামল মেট্যা। পুজোর থিমে মনসা দেবীর পৌরাণিক কাহিনী, সাপের বিভিন্ন প্রজাতি ও পরিবেশ-সংক্রান্ত বিষয়ের উপর ভিত্তি করে এই থিম তৈরি করা হয়েছে।" (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
4/6
মনসা দেবীর পুজোয় এভাবে থিমের সংযোজন কেবল দৃশ্যগত সৌন্দর্যই নয়, বরং লোকপরম্পরার সঙ্গে আধুনিকতার সেতুবন্ধন তৈরি করছে। যা ভবিষ্যতের জন্য এক নতুন দিশা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
5/6
পুরুলিয়া তথা রাঢ় বঙ্গের ঐতিহ্যবাহী মনসা পুজোয় সাধারণত সাপের দেবী হিসেবে মনসাকে পুজো করা হয় এবং সর্প দংশন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তার কাছে প্রার্থনা করা হয়। তবে, সময়ের সাথে সাথে এই পুজোর ধরনে পরিবর্তন এসেছে। বিভিন্ন থিমের মাধ্যমে এখন মনসা পুজোর আয়োজন করা হচ্ছে, যা দর্শকদের আকর্ষণ করার পাশাপাশি পুজোকেও আরও আকর্ষণীয় করে তুলছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
6/6
এই থিমগুলির মাধ্যমে শুধুমাত্র পুজো মণ্ডপগুলির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা হয় না, বরং দর্শকদের কাছে মনসা পুজো এবং দেবী মনসা সম্পর্কে একটি গভীর ধারণা দেওয়া যায়। এই কারণে, থিমের ছোঁয়ায় মনসা পুজো এখন আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)