India Bangladesh relations: কেন্দ্রের মোক্ষম চালে ঘুম উড়ে গেছে বাংলাদেশের! বন্ধ এই পণ্য আমদানি, বিরাট লাভ ভারতীয় চাষিদের
- Published by:Ratnadeep Ray
- hyperlocal
- Reported by:Koushik Adhikary
Last Updated:
India Bangladesh relations: বাংলাদেশ থেকে পাট আমদানি বন্ধ থাকায় দেশীয় বাজারে পাটের দাম বাড়তেই খুশি চাষিরা। গত বছর যেখানে প্রতি কুইন্টাল পাটের দাম ছিল ৩৮০০ থেকে ৪০০০ টাকা। সেখানে এবার সেই দাম পৌঁছেছে ৭৫০০ থেকে ৮০০০ টাকা পর্যন্ত।
advertisement
1/5

মুর্শিদাবাদ: বাংলাদেশ থেকে পাট আমদানি বন্ধ থাকায় দেশীয় বাজারে পাটের দাম বাড়তেই খুশি চাষিরা, আগাম পাট কাটতে শুরু হরিহরপাড়ায়। বর্তমানে পাটের বাজারদর বেশ চড়া। কারণ এবছর ৭৫০০ থেকে ৮০০০ টাকা পর্যন্ত পাট বিক্রি করা হচ্ছে।
advertisement
2/5
আর এই সুযোগকে কাজে লাগাতে আগাম জমি থেকেই পাট কাটতে শুরু করেছেন মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া থানার দস্তুরপাড়া, শ্রীহরিপুর, আব্দুলপুর, রমনা, মামদালুপুর, রুকুনপুর সহ বিস্তীর্ণ এলাকার পাটচাষিরা।
advertisement
3/5
স্থলপথে বাংলাদেশ থেকে কাঁচা পাট-সহ অন্যান্য পাটজাত পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গ তথা দেশের কয়েক লক্ষ পাট চাষির স্বার্থে বাংলাদেশ থেকে পাকাপাকি ভাবে কাঁচা পাট আমদানি বন্ধ করার আর্জি জানিয়েছে তারা। চটশিল্প মহল সূত্রে খবর, বাংলাদেশ থেকে বছরে প্রায় ৬০০ কোটি টাকার মতো কাঁচা পাট ভারতে আমদানি করা হয়।
advertisement
4/5
চাষিরা জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর পাটের দাম দ্বিগুণ। গত বছর যেখানে প্রতি কুইন্টাল পাটের দাম ছিল ৩৮০০ থেকে ৪০০০ টাকা। সেখানে এবার সেই দাম পৌঁছেছে ৭৫০০ থেকে ৮০০০ টাকা পর্যন্ত। ফলে খুশি চাষিরা। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশ থেকে পাট আমদানি বন্ধ থাকায় দেশীয় বাজারে পাটের চাহিদা বেড়েছে। এরই প্রভাব পড়েছে হরিহরপাড়ার পাট চাষেও।
advertisement
5/5
পাটচাষি মাইনুল মণ্ডল জানিয়েছেন, “বছরখানেক আগেও এত দাম কল্পনা করিনি। এখন দাম শুনে খুশি মনে আগাম পাট কেটে নিচ্ছি। গতবছর চাষীরা পাট চাষ করে লাভের মুখ দেখতে পায়নি সেই কারণে অনেকেই পাট চাষ বন্ধ রেখেছে তিল চাষে ঝোঁক বেড়েছে।" যার কারণে বর্তমানে কৃষকদের কাছে পাট চাষ আবার লাভজনক হয়ে উঠেছে বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
India Bangladesh relations: কেন্দ্রের মোক্ষম চালে ঘুম উড়ে গেছে বাংলাদেশের! বন্ধ এই পণ্য আমদানি, বিরাট লাভ ভারতীয় চাষিদের