সিদ্ধিদাতার ছোঁয়ায় জেলার মৃৎশিল্পীদের 'গণেশ লাভ'!
- Published by:Kaustav
- hyperlocal
- Reported by:Rudra Narayan Roy
Last Updated:
চাহিদা বাড়ার কারণে দামও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। সাধারণ মানুষ যেমন ছোট মূর্তি কিনছেন, পাশাপাশি ক্লাব ও সংগঠনগুলিও বড় মূর্তি ব্যবহার করে থিমের সাজে পুজোর পরিকল্পনা করছে। বাংলার মৃৎশিল্পীদের যেন নতুনভাবে বাঁচার পথ দেখাচ্ছেন সিদ্ধিদাতা
advertisement
1/6

advertisement
2/6
এখন স্থানীয় মৃৎশিল্পালয়গুলিতে চলছে চূড়ান্ত মুহূর্তের প্রস্তুতি। ইতিমধ্যেই কারখানায় রং-তুলির ছোঁয়ায় প্রাণ পাচ্ছে গণেশ মূর্তিগুলি। ছোট থেকে বড়, এক ফুটের মূর্তি থেকে শুরু করে ৬-৭ ফুট উঁচু মূর্তিও তৈরি হচ্ছে। বাজার চাহিদা অনুযায়ী কারিগররা বানাচ্ছেন নানা ভঙ্গিমার গণেশ।
advertisement
3/6
কারোর হাতে লাড্ডু বা মোদক, আবার কোথাও মূর্তিতে ফুটে উঠেছে আধুনিক শিল্পকর্মের ছোঁয়া। কার্টুন স্টাইল থেকে স্টাইলিস্ট পোশাকে ধরা দিচ্ছেন সিদ্ধিদাতা গণপতি। মৃৎশিল্পীরা জানাচ্ছেন, কয়েক বছর ধরেই গণেশ পুজোর প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়েছে।
advertisement
4/6
বিশেষ করে কলকাতা ও শহরতলির বারাসত, মধ্যমগ্রাম, অশোকনগর, হাবরা সহ বিভিন্ন জায়গায় গণেশ পুজোর বড়সড় আয়োজন হচ্ছে। এর ফলে স্বাভাবিকভাবেই কাজের চাপও বাড়ছে শিল্পীদের। এদিন দত্তপুকুরের পাল পাড়ার কুমোরটুলিগুলিতে দেখা গেল এমনই চিত্র।
advertisement
5/6
গোবরডাঙার মৃৎশিল্পী তন্ময় পালের কথায়, আগে দুর্গা পুজোর মূর্তি বানানোই প্রধান কাজ ছিল। এখন সারা বছর ধরে অর্ডার থাকছে। গণেশ পুজোর জন্য আগাম বুকিং করতে হচ্ছে।
advertisement
6/6
চাহিদা বাড়ার হাত ধরে গণেশ মূর্তির দামও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে সাধারণ মানুষ যেমন ছোট মূর্তি কিনছে, পাশাপাশি ক্লাব ও সংগঠনগুলি বড় মূর্তি ব্যবহার করে থিমের সাজে পুজোর পরিকল্পনা করছে। আর এগুলির হাত ধরেই গ্রাম বাংলার মৃৎশিল্পীরা যেন নতুনভাবে বাঁচার পথ খুঁজে পাচ্ছেন।