Bankura Tourism: সবুজের সমারোহ, টলমলে জল আর নীল আকাশের লুকোচুরি... বাঁকুড়ার এই ৩ জায়গায় না এলে 'বড় মিস'
- Published by:Rukmini Mazumder
- hyperlocal
- Reported by:Nilanjan Banerjee
Last Updated:
পেঁজা তুলোর মত মেঘ! পলাশ ফুল। দুর্দান্ত আবহাওয়া মন কাড়বে
advertisement
1/9

জঙ্গল বেষ্টিত একটা ড্যাম। সম্ভবত বাঁকুড়ার সবচেয়ে সুন্দর ড্যাম। নৌকায় ঘুরলে ভুলেই যাবেন কোথায় পৌঁছে গিছেন। এই পিকনিকের মরশুমে, ফাঁকায় ফাঁকায় যদি বনভোজন সারতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে বাঁকুড়ার এই ড্যামে।
advertisement
2/9
দক্ষিণ বাঁকুড়ার একেবারে শেষ প্রান্তে, ঝাড়খণ্ড লাগোয়া সবুজ জনপদ ঝিলিমিলি। বিরাট বিরাট শাল, শিমূল, মহুয়া গাছে ছাওয়া ঝিলিমিলির প্রকৃতি আপনাকে শান্তি দেয়। গ্রীষ্মেও যেন ঝিলিমিলির বাতাস মিষ্টি।
advertisement
3/9
বাঁকুড়া শহর থেকে ঝিলিমিলির দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার, মুকুটমণিপুর থেকে ৪৫ কিলোমিটার। ঝিলিমিলি থেকে সোজা চলে আসতে হবে, রাইতারা গ্রাম। সেই গ্রামের পাশেই রয়েছে বিশাল একটি জঙ্গল বেষ্টিত জলাধার, নাম তালবেড়িয়া।
advertisement
4/9
কংসাবতী জলাধারের নীল জলরাশি, গোটা জলাধার বিস্তৃত ছোট বড় টিলা। হরিণের দ্বীপ এবং পাহাড়ের উপরে শিবের মন্দির। সঙ্গে নৌকো বিহারের সুবিধা।
advertisement
5/9
"বার্ড ওয়াচিং ইকো ট্যুরিজম" তৈরির জন্য মুকুটমণিপুর একটি দুর্দান্ত জায়গা। এখানে খুব সহজেই ১২ থেকে ১৩ ধরনের পরিযায়ী পাখি দেখতে পাওয়া যায়। ২০২৩ এর শীতে পাখি গণনা হয়েছিল অর্থাৎ পাখির সংখ্যা গোনা হয়েছিল প্রশাসনের তরফ থেকে। তারপর থেকেই চেষ্টা করা হয় যাতে আরও বেশি বেশি করে পাখি আসে প্রতিবছর।
advertisement
6/9
নীল জল প্রতিবছর মন টানে হাজার হাজার পর্যটকের। এই ড্যাম কে কেন্দ্র করে জীবিকা চলে বহু নৌকো চালকের, যাঁরা পর্যটকদের কংসাবতী ড্যামকে কেন্দ্র করে ডিয়ার পার্ক, দুই নদীর সঙ্গমস্থল এবং আরও সুন্দর-সুন্দর ঘোরার জায়গাগুলি ঘুরিয়ে দেখান।
advertisement
7/9
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।
advertisement
8/9
বিষ্ণুপুর ঘুরতে এলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে আসতে হবে রাসমঞ্চ। এই রাসমঞ্চে রয়েছে অনলাইন এবং অফলাইনে টিকিট কাটার ব্যবস্থা। অনলাইনে টিকিট কাটলে ২০ টাকা, অফলাইনে কাটলে ২৫ টাকা।
advertisement
9/9
বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর শহরের এই কামান রুখে দিয়েছিল বর্গীদের। রুখে দিয়েছিল বলা ভুল হবে, একপ্রকার মুছে দিয়েছিল বর্গীদের। বাংলার এই বিশাল কামান আজও বীরত্বের ইতিহাস বহন করে চলেছে।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Bankura Tourism: সবুজের সমারোহ, টলমলে জল আর নীল আকাশের লুকোচুরি... বাঁকুড়ার এই ৩ জায়গায় না এলে 'বড় মিস'