TRENDING:

ঘুম পায় কেন? রহস্যের জবাব পেল বিজ্ঞান! অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় উঠে এল নয়া তথ্য!

Last Updated:
মানুষ থেকে শুরু করে পৃথিবীর প্রায় সব প্রাণীর জীবনেই ঘুম অপরিহার্য। কিন্তু ঘুমের আসল প্রয়োজনটা কোথায়? কেন শরীর ও মস্তিষ্ক আমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ‘সুইচ অফ’ করে ঘুম পাড়িয়ে দেয়? বহুদিনের এই প্রশ্নের এক সম্ভাব্য বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এবার পাওয়া গেল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায়।
advertisement
1/5
ঘুম পায় কেন? রহস্যের জবাব পেল বিজ্ঞান! অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় উঠে এল নয়া তথ্য!
মানুষ থেকে শুরু করে পৃথিবীর প্রায় সব প্রাণীর জীবনেই ঘুম অপরিহার্য। কিন্তু ঘুমের আসল প্রয়োজনটা কোথায়? কেন শরীর ও মস্তিষ্ক আমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ‘সুইচ অফ’ করে ঘুম পাড়িয়ে দেয়? বহুদিনের এই প্রশ্নের এক সম্ভাব্য বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এবার পাওয়া গেল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায়।
advertisement
2/5
নতুন গবেষণায় দাবি, ঘুমের তাগিদ আসে শুধুমাত্র ক্লান্তি বা মস্তিষ্কের অবসাদ থেকে নয়; বরং মস্তিষ্কের নিউরনের ভেতরে থাকা মাইটোকন্ড্রিয়ার ইলেক্ট্রিক্যাল চাপই ঘুমের প্রাথমিক ট্রিগার।
advertisement
3/5
এই আবিষ্কার প্রকাশিত হয়েছে নামী জার্নাল Nature-এ। গবেষণার নেতৃত্বে ছিলেন অক্সফোর্ডের অধ্যাপক গেরো মিজেনবক (Professor Gero Miesenböck) এবং ডঃ রাফাল সার্নাতারো (Dr Raffaele Sarnataro)।
advertisement
4/5
মাইটোকন্ড্রিয়া—শরীরের ‘পাওয়ারহাউজ’ থেকেই আসে ঘুমের সংকেতমাইটোকন্ড্রিয়া কোষে অক্সিজেন ব্যবহার করে খাবারকে শক্তিতে পরিণত করে। গবেষকদের পর্যবেক্ষণ—যখন মস্তিষ্কের নির্দিষ্ট ঘুম-নিয়ন্ত্রক নিউরনে মাইটোকন্ড্রিয়ার উপর শক্তিচাপ বাড়ে, তখন এগুলি অতিরিক্ত চার্জের মতো কাজ করতে শুরু করে এবং ইলেক্ট্রন ‘লিক’ করে।
advertisement
5/5
এই ইলেক্ট্রন লিক থেকেই তৈরি হয় রিঅ্যাকটিভ অক্সিজেন স্পিসিস (Reactive Oxygen Species), যা কোষের জন্য ক্ষতিকর সংকেত। এই ক্ষতিকর অণুই নিউরনের কাছে বিপদের বার্তা পৌঁছে দেয়। তখন নিউরন সার্কিট ব্রেকারের মতো শরীরের সব কার্যকলাপ ধীরে ধীরে ‘ডাউন’ করে দিয়ে ঘুমে পাঠিয়ে দেয়।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
ঘুম পায় কেন? রহস্যের জবাব পেল বিজ্ঞান! অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় উঠে এল নয়া তথ্য!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল