Viral News: দিনের পর দিন সঙ্গ*ম...মর্গের ঠান্ডা শরীরের সঙ্গে! ভয়ঙ্কর পৈশাচিক এই কাণ্ড চলছিল ১৫ বছর ধরে, তারপর...
- Published by:Satabdi Adhikary
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
এক বছরে ৪৪৪ বার শুধুমাত্র একটি মর্গেই প্রবেশ করেছিলেন ওই হাসপাতাল কর্মী৷ ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে মর্গে থাকা কমপক্ষে ১০১ টি মেয়ের মৃতদেহের সঙ্গে শরীরি সঙ্গ*ম করেছিলেন তিনি৷
advertisement
1/7

হাসপাতালের কর্মী৷ বছরের পর বছর ধরে...আরও স্পষ্ট করে বলতে গেলে ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে টানা পৈশাচিক কাজ করে গিয়েছে মর্গে৷ ঘূণাক্ষরেও টের পায়নি কেউ৷ সেই ঘটনা ঘিরে এবার প্রকাশিত দ্বিতীয় রিপোর্ট সামনে এল ভয়ঙ্কর সব তথ্য৷ শুনে শিউরে উঠবে গা৷ Generated image
advertisement
2/7
এক বছরে ৪৪৪ বার শুধুমাত্র একটি মর্গেই প্রবেশ করেছিলেন ওই হাসপাতাল কর্মী৷ ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে মর্গে থাকা কমপক্ষে ১০১ টি মেয়ের মৃতদেহের সঙ্গে শরীরি সঙ্গম করেছিলেন তিনি৷ করা হয়েছিল যৌন নির্যাতনও৷ সেই মৃতদেহ গুলির মধ্যো ৯ বছরের শিশু থেকে ১০০ বছরের বৃদ্ধাও ছিল৷ Generated image
advertisement
3/7
বিকৃত মনস্কতা যে আত্মতৃপ্তির পথ খুঁজতে মরিয়া হয়ে ওঠে, ব্রিটেনের মর্গকর্মী ডেভিড ফুলারের কুকীর্তি তার জ্বলন্ত এক প্রমাণ! এবার ডেভিড ফুলার মামলার তদন্তের দ্বিতীয় ধাপের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে মঙ্গলবার। সেই রিপোর্টে একথা স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে যে ইংল্যান্ডে মরদেহ যে ভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়, তার ত্রুটির সুযোগ নিয়ে ডেভিড ফুলার এই ঘৃণ্য পৈশাচিক কাজ করতে পেরেছে৷ Generated image
advertisement
4/7
তদন্তের প্রধান স্যার জোনাথন মাইকেল সতর্ক করে বলেছেন যে মর্গ তত্ত্বাবধানের জন্য থাকা ব্যবস্থাগুলি "অকার্যকর এবং উল্লেখযোগ্য ক্ষেত্রে সম্পূর্ণরূপে অনুপস্থিত"। তিনি বলেন, সিস্টেমের দোষেই এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ফুলার এই কাজ করতে পেরেছে৷ Generated image
advertisement
5/7
১৯৮৭ সালে ওয়েন্ডি নেল এবং ক্যারোলিন পিয়ার্স হত্যার জন্য ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ৭০ বছর বয়সি ডেভিড ফুলারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কিন্তু গোটা পৃথিবী আরও বেশি অবাক হয়ে যায়, যখন দেখে, ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ফুলার হাসপাতালের মর্গে কমপক্ষে ১০১ জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও বালিকার মৃতদেহে যৌন নির্যাতন করেছেন। তাঁর নির্যাতন থেকে ৯ থেকে ১০০ বছর- বাদ যায়নি কারও মরদেহ!
advertisement
6/7
প্রথম ধাপের প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছিল যে ফুলার এক বছরে ৪৪৪ বার একটি মর্গে প্রবেশ করেছিলেন, ওই মর্গ প্রায়শই অলক্ষিত এবং নিয়ন্ত্রণহীন থাকত, ফলে কেউ ঘটনা ফিরেও দেখেনি। মৃতদের ফ্রিজের বাইরে রেখে দেওয়া হত এবং ডিউটি আওয়ারের সময়েও মরদেহ অযত্নে রাখা হত বলে জানা গিয়েছে। Generated image
advertisement
7/7
প্রতিবেদনে অপর্যাপ্ত পরিচালনা, দুর্বল শাসনব্যবস্থা এবং দুর্বল নিরাপত্তা প্রোটোকলের কারণে মর্গ এবং অনুরূপ স্থানগুলো কীভাবে অপব্যবহারের ঝুঁকিতে পড়তে পারে তার একটি চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এটি তদন্তের প্রথম পর্যায়ের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, যা কেন্ট অ্যান্ড সাসেক্স হাসপাতাল এবং টুনব্রিজ ওয়েলস হাসপাতালের শোচনীয় ব্যর্থতা উন্মোচিত করেছে, যেখানে ফুলার কাজ করতেন। Generated image
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Viral News: দিনের পর দিন সঙ্গ*ম...মর্গের ঠান্ডা শরীরের সঙ্গে! ভয়ঙ্কর পৈশাচিক এই কাণ্ড চলছিল ১৫ বছর ধরে, তারপর...