TRENDING:

Viral News: মাথা কেটে রাখা কাঁচের বোতলে, এই মানুষটিকে চেনেন? যা করেছেন, গোটা বিশ্ব আজও শিউরে ওঠে

Last Updated:
Viral News: ১৮২ বছর পরেও তার কথা উঠলে মানুষ ভয় পেয়ে যায়। যখনই তার কথা বলা হয় তখনই আতঙ্ক ছড়ায়।
advertisement
1/10
মাথা কেটে রাখা কাঁচের বোতলে, এই মানুষটিকে চেনেন? যা করেছেন,গোটা বিশ্ব শিউরে ওঠে
মাদ্রিদ: পৃথিবীর একাধিক সিরিয়াল কিলার-এর ভয়ঙ্কর গল্প আপনারা নিশ্চয়ই শুনে থাকবেন। অনেকের কথা হয়তো পড়েছেন। কিন্তু আজ আমরা এমন এক ভয়ঙ্কর সিরিয়াল কিলারের গল্প বলতে চলেছি যার কথা শুনলে চমকে উঠবেন।
advertisement
2/10
১৮২ বছর পরেও তার কথা উঠলে মানুষ ভয় পেয়ে যায়। যখনই তার কথা বলা হয় তখনই আতঙ্ক ছড়ায়। টাকা রোজগারের লোভে সে নিষ্ঠুরতরা সব সীমা অতিক্রম করেছিল। তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তার মাথা এখনও সংরক্ষিত করা রয়েছে।
advertisement
3/10
পর্তুগালের সিরিয়াল কিলার ডিয়োগো আলভেসের গল্প বলব আজ। ১৮১৯ সালে স্পেনের গ্যালিসিয়া শহরে একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিল সে। কাজের সন্ধানে অনেক দিন ঘুরে অবশেষে পর্তুগালের লিসবন সিটিতে পৌঁছয়। কিন্তু সেখানেও কাজ জোটেনি তার। এমন অবস্থায় সে অপরাধের পথ ধরে।
advertisement
4/10
শস্য ও সবজি বিক্রি করে বাড়ি যাওয়া কৃষকদের লুটপাট শুরু করে সে। একটি সেতু ঘিরে তার ঘাঁটি তৈরি হয়। সেই জায়গাটাকে সে অপরাধের ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নেয়। সেখান দিয়ে যাতায়াতকারীদের টার্গেট করতে শুরু করে সে।
advertisement
5/10
ডিয়োগো পরে এতটাই হিংস্র হয়ে ওঠে যে লুটপাটের পর সে মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা শুরু করে। হত্যার পর ২১৩ ফিট উঁচু সেতু থেকে লাশ জলে ফেলে দিত সে। ১৮৩৬ থেকে ১৮৩৯ সাল পর্যন্ত সে প্রায় ৭০ জনকে হত্যা করেছিল। প্রতিবারই পুলিশ খুনের ঘটনাগুলিকে আত্মহত্যার মামলা বলে বন্ধ করে দিত। পুলিশ মনে করত, আর্থিক অনটনের কারণে কৃষকরা আত্মহত্যা করছে।
advertisement
6/10
ব্রিজের নিচে পাওয়া কয়েকজনের দেহ দেখতে পেয়ে পুলিশের হুঁশ উড়ে যায়। তাদের গায়ে গভীর আঘাতের চিহ্ন ছিল। এর পরই সন্দেহ হয় পুলিশের। কারণ এমন গভীর চিহ্ন অস্ত্র দিয়ে হামলার পরই হতে পারে।
advertisement
7/10
পুলিশ তদন্ত শুরু করলে কয়েকদিনের মধ্যেই নিশ্চিত হয়ে যায়, কৃষকদের হত্যার পরই সেতু থেকে নিচে ফেলে দেওয়া হয়েছে। খুনির খোঁজে পুলিশ হন্যে হয়ে ঘুরতে থাকে। পুলিশ খোঁজ শুরু করে। এদিকে ডিয়োগো মাটির নিচে ডেরা করে গা ঢাকা দেয়। কিছুদিন লুটপাট বন্ধ করে সে নিজের দল গঠন করেন। সেই দলের অধিকাংশই ছিল দরিদ্র পরিবারের সন্তান।
advertisement
8/10
শহরে বসবাস করা ধনী পরিবারগুলোকে টার্গেট করতে শুরু করে ডিয়োগো। প্রথমে রেইকি করত, তার পর লুটপাট করে মানুষ খুন করে পালিয়ে যেত। এরপর পুলিশের ওপর চাপ বেড়ে যায়। এদিকে সে তার দলবল নিয়ে একজন বিখ্যাত ডাক্তারের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে চারজনকে হত্যা করে। সেই খুনের পরই পুলিশ রাস্তা আটকে তাকে আটক করে। ডিয়োগো নিজের অপরাধ স্বীকার করে। ডিয়োগো জানায়, সে কতজনকে হত্যা করেছে সেটা তার মনেই নেই।
advertisement
9/10
১৮৪১ সালে ডিয়োগোকে তার অপকর্মের জন্য ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। সেই সময়ে ফ্রেনোলজি অধ্যয়নের প্রচলন ছিল। তখন মানুষের মন অধ্যয়ন করা হত।
advertisement
10/10
বিশেষজ্ঞরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, তারা ডিওগোর মন অধ্যয়ন করবেন। অপরাধীরা কীভাবে চিন্তা করেন তা খুঁজে বের করা হবে। সেই কারণে ফাঁসির পর ডিয়োগোর মাথা কেটে লিসবন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংরক্ষণ করা হয়। তার মস্তিষ্ক নিয়ে গবেষণা হয়েছে কি না তা নিশ্চিত করে অবশ্য বলা যায় না। তবে এত বছর পরও বিশ্ববিদ্যালয়ে তার মাথা একইভাবে রাখা রয়েছে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Viral News: মাথা কেটে রাখা কাঁচের বোতলে, এই মানুষটিকে চেনেন? যা করেছেন, গোটা বিশ্ব আজও শিউরে ওঠে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল