Vande Mataram: 'বন্দে মাতরম' তো লিখেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র, কিন্তু সুর দিয়েছিলেন কে? নামটা কিন্তু চমকে দিতে যথেষ্ট
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Vande Mataram: সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘আনন্দমঠ' উপন্যাসের এই কবিতাটিই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুর দেন এবং ১৮৯৬ সালে প্রথম কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে এই গান গাওয়া হয়।
advertisement
1/7

প্রজাতন্ত্র দিবসের রীতি মেনে ২৬ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতির জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন, ২১ টি বন্দুকের স্যালুট দেওয়া হয়। আসলে ২১ টি বন্দুকের ফায়ারিং হয় না, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৭ টি বন্দুক (যাদের '25 পাউন্ডার্স' বলা হয়) দিয়েই সেলাম দেওয়া হয়। এই বন্দুক থেকে তিন-তিন রাউন্ডে গুলি করা হয়।
advertisement
2/7
জাতীয় সঙ্গীত শুরু হওয়া মাত্র প্রথম স্যালুট দেওয়া হয় এবং ঠিক ৫২ সেকেন্ডে গানটি শেষ হলেই শেষ স্যালুট দেওয়া হয়। জাতীয় সঙ্গীতের পাশাপাশি এই দিন জাতীয় গান বন্দে মাতরমও গাওয়া হয়। জাতীয় গান এবং জাতীয় সঙ্গীতের কোথায় পার্থক্য জেনে নিন আজ।
advertisement
3/7
জাতীয় সঙ্গীত: জাতীয় সঙ্গীত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা। ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি সালে ‘জন-গণ-মন'কে সংবিধান জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দেয়। প্রথম ১৯১১ সালে কলকাতায় কংগ্রেসের একটি অনুষ্ঠানে এই গান গাওয়া হয়।
advertisement
4/7
জাতীয় গান: ভারতের জাতীয় গান হল বন্দে মাতরম (Vande Mataram)। সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘আনন্দমঠ' উপন্যাসের এই কবিতাটিই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুর দেন এবং ১৮৯৬ সালে প্রথম কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে এই গান গাওয়া হয়। ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি বন্দে মাতরমকে জাতীয় গানের সম্মান দেওয়া হয়।
advertisement
5/7
১৮৮২ সালে ‘আনন্দমঠ’ প্রথম বার বই হয়ে বেরোনোর সময় গানটির নীচে পাদটীকা ছিল, ‘মল্লার রাগ। কাওয়ালি তাল।’ যদুভট্ট ওই রাগেই লেখকের ড্রয়িং রুমে গানটি গেয়েছিলেন।
advertisement
6/7
রাগিণী বদলে গেল বছর তিনেক পর। ১৮৮৫ সালে ‘বালক’ পত্রিকায় তরুণ কবি ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সেই গানের স্বরলিপি প্রকাশ করলেন ‘দেশ’ রাগে। সুরকার লেখককে গেয়ে শুনিয়েছিলেন, লেখকের পছন্দও হয়েছিল।
advertisement
7/7
পরের সংস্করণেই পাদটীকায় জুড়ল: দেশ রাগ। বঙ্কিমের মৃত্যুর পর ১৮৯৬ সালে কলকাতায় কংগ্রেস অধিবেশনে ওই রাগেই রবীন্দ্রনাথ গানটি গেয়ে শোনাবেন। কংগ্রেস অধিবেশনে প্রথম ‘বন্দে মাতরম্’!
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Vande Mataram: 'বন্দে মাতরম' তো লিখেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র, কিন্তু সুর দিয়েছিলেন কে? নামটা কিন্তু চমকে দিতে যথেষ্ট