‘মহাকুম্ভের সবচেয়ে সুন্দরী সাধ্বী…’ অ্যাঙ্করিং-মডেলিং করতেন, একটা কারণেই সব ছেড়েছুড়ে বেছে নিয়েছেন এই জীবন
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Untold Story Of Harsha Richhariya: অনেকেই বলছেন, “মহাকুম্ভের সবচেয়ে সুন্দরী সাধ্বী।” তাঁর ছবি আর ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু কে এই সাধ্বী? কী তাঁর পরিচয়?
advertisement
1/6

লম্বাটে মুখ, টানা চোখ, এক ঢাল চুল। সৌন্দর্য যেন উপচে পড়ছে। মাত্র ৩০ বছর বয়স। জীবন উপভোগ করার এই তো সময়। কিন্তু তিনি সব ছেড়েছুড়ে বেছে নিয়েছেন সাধ্বীর জীবন। কপালে বিভূতি, গলার রুদ্রাক্ষের মালা, পরনে গেরুয়া বসন। এসেছেন মহাকুম্ভে। অনেকেই বলছেন, “মহাকুম্ভের সবচেয়ে সুন্দরী সাধ্বী।”
advertisement
2/6
তাঁর ছবি আর ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু কে এই সাধ্বী? কী তাঁর পরিচয়? জানা গিয়েছে, তরুণীর নাম হর্ষা রিছাড়িয়া। তিনি আচার্য মহামণ্ডলেশ্বর স্বামী কৈলাশানন্দগিরিজি মহারাজের শিষ্যা। দু’বছর আগে সাধ্বী হয়েছেন। তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে, হর্ষা একজন সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারও। হর্ষার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন নেটিজেনরা। সেখানে লেখা ‘অ্যাঙ্কর হর্ষা রিছাড়িয়া’।
advertisement
3/6
আসলে সাধ্বীর জীবন বেছে নেওয়ার আগে হর্ষা ছিলেন একজন সেলেব্রিটি অ্যাঙ্কর। পাশাপাশি নামী মডেলও।এখানেই শেষ নয়। হর্ষার আরও কিছু পরিচয় রয়েছে। তিনি মেকআপ আর্টিস্ট এবং যোগা ট্রেনারের কাজও করেছেন। সুনামও কুড়িয়েছেন বিস্তর। কিন্তু কী এমন হল যে সেই ঝলমলে জীবন ছেড়ে সাধ্বী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন?
advertisement
4/6
এককথায় এর উত্তর দিয়েছেন হর্ষা। আর সেটা হল “শান্তি।” জেট যুগে সবাই ছুটছে। প্রচণ্ড ব্যস্ত। শুধু কাজ আর কাজ। ব্যস্ততাই যেন হয়ে উঠেছে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু। জীবন থেকে হারিয়ে গিয়েছে সুখ, শান্তি। হর্ষা যেন সেই শান্তিরই খোঁজে বেছে নিয়েছেন সাধ্বীর জীবন।
advertisement
5/6
হর্ষার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, “আপনি কোথা থেকে এসেছেন?” উত্তরে হর্ষা জানান, তিনি উত্তরাখণ্ড থেকে এসেছেন। আচার্য মহামণ্ডলেশ্বরজির শিষ্যা। এরপর কিছুটা আশ্চর্যের সুরে প্রশ্নকর্তা জানতে চান, “আপনি এত সুন্দর, কখনও মনে হয়নি সাধ্বী জীবন ছেড়ে…”।
advertisement
6/6
স্মিত হেসে হর্ষা জানান, তাঁর যা করার ছিল তিনি করেছেন। তারপরেই তিনি সাধ্বীর জীবন বেছে নিয়েছেন। প্রশ্নকর্তা পাল্টা জানতে চান, “কিসের জন্য সাধ্বী হয়ে গেলেন?” এককথায় এর উত্তর দেন হর্ষা, “শান্তি।” সোজা কথায়, দু’দণ্ড ‘শান্তি’র খোঁজেই সাধ্বী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন হর্ষা। তাঁর এমন উত্তর শুনে চমকে গিয়েছেন অনেকেই। হর্ষার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এখনও তাঁর পুরনো অনেক ভিডিও রয়েছে। সেখানে অ্যাঙ্করিং করতে দেখা যাচ্ছে হর্ষাকে। পুরনো সেই সব ভিডিও নতুন করে ভাইরাল হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
‘মহাকুম্ভের সবচেয়ে সুন্দরী সাধ্বী…’ অ্যাঙ্করিং-মডেলিং করতেন, একটা কারণেই সব ছেড়েছুড়ে বেছে নিয়েছেন এই জীবন