GK: জিভের নীচে না বগলে, কোথায় দেবেন থার্মোমিটার? 'ঠিক' না জানলে 'সঠিক' পাঠও পাবেন না

ঘরে ঘরে সর্দি, কাশি, জ্বর লেগেই রয়েছে। বাচ্চা, বুড়ো...রেহাই নেই কারও।

হাল্কা ঠান্ডার আঁচ ইতিমধ্যেই পেতে শুরু করেছে রাজ্যবাসী। আর তারই সঙ্গে ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি-হাঁচি-জ্বরের প্রকোপ শুরু হয়েছে। জ্বর হলে যে থার্মোমিটার লাগে এ আর কে না জানেন?

যখন শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বেড়ে যায় এবং স্পর্শ করলে গরম অনুভূত হয়, তখন এমন অবস্থাকে জ্বর বলে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রতিক্রিয়ার কারণেও জ্বর হতে পারে। Photo- Representative

শরীরের উত্তাপ বেড়ে গেলে জ্বরের কারণে অনেক ধরনের সমস্যা হয়। অনেক সময় হঠাৎ করে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।

জ্বরের সময়ে যে থার্মোমিটার লাগে, এ আর কে না জানেন। তাপমাত্রা মাপতে কেউ কেউ থার্মোমিটার মুখে দেন, কেউ আবার বগলে দেন। কিন্তু কোনটি ঠিক পদ্ধতি ?

বগলের তাপমাত্রা মুখের থেকে কম হয়। তাই মুখের বদলে বগলে থার্মোমিটার দিলে কম পাঠ পাওয়া যাবে। মুখের ভিতর দিলে বেশি তপমাত্রার পাঠ পাওয়া যাবে।

ডিজিটাল থার্মোমিটার পারদের থার্মোমিটারের থেকে বেশি ভাল বলে মনে করা হয়।

তবে মনে রাখবেন থার্মোমিটার ঠান্ডা বা গরম পরিবেশে রাখবেন না। তাহলে রিডিং ভুল দেখাবে।