ঘষটে ঘষটে রান্নাঘরে পৌঁছে গেল অদ্ভুত সেই জিনিস! সকালে স্টোভ ধরাতে গিয়ে চিৎকার বধূর...! এটা কী?

প্রতিদিনের মতো খাবার তৈরি করতে রান্নাঘরে ঢুকেছিলেন বাড়ির বধূ। তার পরই গ্যাস ধরাতে গিয়ে দেখলেন...এটা কী! অদ্ভুত সেই জিনিস দেখে আঁতকে উঠে রান্নাঘর থেকে ছুটে পালালেন মহিলা। তাঁর চিৎকারে আশপাশের সবাই চলে এলেন। কী দেখেছেন মহিলা? (Representative Image: AI)

সবাই এসে হকচকিয়ে গেলেন। বধূর মতো ভয়ে ছিটকে গেলেন অনেকেই। কারণ এমন জিনিস আগে কেউ দেখেননি। এমনও হয়? মাথাটা কালো, গা লাল...এটা কী? (Representative Image: AI)

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম Local 18-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ডঃ ত্রিপাঠী বলেন, এই সাপটি দেখতে এতটাই ব্যতিক্রমী যে একে প্রথম দেখায় চিনে ফেলা কঠিন হয়ে পড়ে, ফলে অনেকে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। (Representative Image: AI)

রাজস্থানের রাজকীয় সাপ এই বিরল প্রজাতির সাপটিকে 'ব্ল্যাক হেডেড রয়েল স্নেক'ও বলা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম "স্প্যালেরোসফিস অ্যাট্রিসেপস"। এটি প্রায় ৫ ফুট লম্বা এবং সম্পূর্ণ বিষাক্ত নয়। এটি ঝোপ, পাথর এবং বালুকাময় জমিতে পাওয়া যায়। (Representative Image: AI)

টাওয়ায় তৃতীয়বারের মতো সাপের সন্ধান পাওয়া গেছে এই দিন। সকালে ইটাওয়ার একটি বাড়িতে রান্নার গ্যাসের কাছে এই সাপটি দেখা যায়। মহিলাটি আতঙ্কিত হয়ে চিৎকার করে ওঠে, যা পুরো গ্রামে আতঙ্কের সৃষ্টি করে। সাপটি খড়ের বস্তার মধ্যে লুকিয়ে ছিল। (Representative Image: AI)

এই সাপটি রাতে সক্রিয় থাকে এবং গোলাপী, হলুদ বা কমলা রঙের হয়। এর শরীরে ছোট ছোট কালো দাগ থাকে। এটি একটি ডিম্বাকৃতি প্রজাতি এবং স্ত্রী সাপ একবারে 3 থেকে 8টি ডিম পাড়ে। (Representative Image: AI)

উদ্ধারের সময় ভিড় জমেছিল! গ্রামের মানুষ ভয় পেয়ে যায়, তারপর ডাঃ আশীষ ত্রিপাঠী ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাপটিকে খুব যত্ন সহকারে উদ্ধার করেন এবং বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে নিরাপদ স্থানে ছেড়ে দেওয়া হয়। (Representative Image: AI)

ইটাওয়াতে, মানুষ এখন সাপের কামড়ের ক্ষেত্রে ভূত-প্রেত ত্যাগের পরিবর্তে সরাসরি হাসপাতালে যায়। এই সচেতনতা এত দিনের প্রচেষ্টার ফলাফল, যা একটি ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। (Representative Image: AI)