TRENDING:

Indian Railways: যাত্রীরা বলায় তল্লাশি, ট্রেনের জেনারেল কামরায় RPF তল্লাশি চালাতেই মিলল বস্তাভর্তি এই জিনিস !

Last Updated:
আরপিএফ ট্রেনের জেনারেল কোচে তল্লাশি চালায়, যেখানে একটি বস্তায় অনেক বিরল প্রজাতির কচ্ছপ পাওয়া যায়। তবে এই কচ্ছপগুলোর মালিক কে সে সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি।
advertisement
1/5
যাত্রীরা বলায় তল্লাশি,ট্রেনের জেনারেল কামরায় RPF তল্লাশি চালাতেই মিলল বস্তাভর্তি এই জিনিস
সরকারের সদিচ্ছার অভাব নেই। নিয়মিত ভাবে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে লুপ্তপ্রায় প্রাণী রক্ষার জন্য নাগরিকদের সতর্ক করা হয়ে থাকে। অভয়ারণ্যে চলে বিরল প্রজাতির বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ। সক্রিয় থাকে পুলিশ এবং প্রশাসনও। তার পরেও চোরাচালান যে পুরোপুরি বন্ধ করা গিয়েছে, এমন কথা বলা যাবে না। ঝুঁকি নিয়েও টাকার লোভে অকাতরে প্রাণীহত্যা চালিয়ে যায় এক শ্রেণীর মানুষ। সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ থেকে আবার সেরকম এক ঘটনা প্রকাশ্যে এল। (Representative Image)
advertisement
2/5
বুধবার সন্ধ্যায় প্রয়াগরাজ জংশনে যোধপুর-হাওড়া এক্সপ্রেসে (ট্রেন নম্বর ১২৩০৮) বিরল প্রজাতির কচ্ছপ পাচারের ঘটনাটি প্রকাশ্যে এসেছে। একজন যাত্রীর তথ্যের ভিত্তিতে রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনী, সংক্ষেপে আরপিএফ ট্রেনের জেনারেল কোচে তল্লাশি চালায়, যেখানে একটি বস্তায় অনেক বিরল প্রজাতির কচ্ছপ পাওয়া যায়। তবে এই কচ্ছপগুলোর মালিক কে সে সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ট্রেনটি তিন নম্বর প্ল্যাটফর্মে থামার সঙ্গে সঙ্গেই আরপিএফ এবং জিআরপির একটি যৌথ দল সেখানে অভিযান চালায়।(Representative/File Photo)
advertisement
3/5
বস্তায় ভর্তি কচ্ছপগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, তবে কোনও সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে ধরা যায়নি। যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেও বস্তার মালিকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। আরপিএফের মতে, এই কচ্ছপগুলোর বাজার মূল্য আনুমানিক আড়াই লক্ষ টাকা। বাজেয়াপ্ত করা কচ্ছপগুলো বন বিভাগের কাছে হস্তান্তরিত করা হয়েছে, যেখানে সাব-ইন্সপেক্টর শিবদত্ত তাদের হেফাজতে নিয়েছেন। জিআরপি সাব-ইন্সপেক্টর রাজবীর সিং জানিয়েছেন যে বিষয়টির তদন্ত শুরু করা হয়েছে এবং চোরাচালান নেটওয়ার্কের সন্ধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। বিরল প্রজাতির কচ্ছপ দীর্ঘদিন ধরে পাচার হয়ে আসছে। (Representative/File Photo)
advertisement
4/5
এগুলো অনেক অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হয়। সবচেয়ে বেশি চাহিদা পোষ্য প্রাণীর অবৈধ ব্যবসার, যেখানে ধনী ব্যক্তিরা এগুলোকে মর্যাদার প্রতীক হিসেবে কিনে থাকেন। পূর্ব এশিয়ায় ঐতিহ্যবাহী ওষুধে কচ্ছপের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ব্যবহার করা হয়, যদিও এর কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। কিছু অঞ্চলে তাদের মাংস একটি সুস্বাদু খাবার হিসেবে বিক্রি হয়। গয়না এবং হস্তশিল্পের মতো সাজসজ্জার জিনিসপত্র কচ্ছপের খোল থেকে তৈরি করা হয়, যা কালোবাজারে লক্ষ লক্ষ ডলারে বিক্রি হয়। (Representative/File Photo)
advertisement
5/5
এছাড়াও, কিছু লোক ব্যক্তিগত সংগ্রহের জন্য বিরল প্রজাতির পশু কেনে। এই পাচার জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি করে এবং অনেক প্রজাতিকে বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেয়। সৌভাগ্যবশত, এযাত্রা কচ্ছপেরা রক্ষা পেল, আশা করাই যায় পাচার চক্রও শীঘ্রই গ্রেফতার হবে। (Representative/File Photo)
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Indian Railways: যাত্রীরা বলায় তল্লাশি, ট্রেনের জেনারেল কামরায় RPF তল্লাশি চালাতেই মিলল বস্তাভর্তি এই জিনিস !
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল