Plane Crash: ৫৮৩ জনের মৃত্যু, ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিমান দুর্ঘটনা কিন্তু আকাশে নয়, ঘটে রানওয়েতে! আত্মা কেঁপে যাবে জেনে
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Plane Crash: আফ্রিকার পশ্চিম উপকূল সংলগ্ন কানারি দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ তেনেরিফে। দ্বীপপুঞ্জটি স্পেনের অধীন স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল।
advertisement
1/8

২৭ মার্চ, ১৯৭৭, এই তারিখটি স্পেনে ঘটে যাওয়া বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিমান দুর্ঘটনার জন্য স্মরণ করা হয়ে থাকে। এই দিনে তেনেরিফ বিমানবন্দরের একই রানওয়েতে দুটি বিমান মুখোমুখি হয় এবং তারপর তাদের মধ্যে সংঘর্ষে ঘটে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনায় দুটি বিমানে থাকা ৫৮৩ জন প্রাণ হারান।
advertisement
2/8
আফ্রিকার পশ্চিম উপকূল সংলগ্ন কানারি দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ তেনেরিফে। দ্বীপপুঞ্জটি স্পেনের অধীন স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। এই দ্বীপপুঞ্জের আরেক দ্বীপ গ্রান কানারিয়ার লাস পালামাস থেকে বিমান দুটি ওড়ার কথা ছিল। তবে সেখানে সন্ত্রাসী বোমা হামলার ঘটনায় সব বিমান ঘুরিয়ে লস রোদেওস বিমানবন্দরে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
advertisement
3/8
লস রোদেওস তুলনামূলক ছোট বিমানবন্দর। সেখান থেকে স্থানীয় ফ্লাইটগুলো পরিচালনা করা হয়। তা ছাড়া রোববার ছুটির দিন হওয়ায় বিমানের আনাগোনাও কম ছিল। কনট্রোল টাওয়ারের দায়িত্বে কেবল দুইজন কাজ করছিলেন।
advertisement
4/8
এদিকে লস রোদেওস থেকে বিমানগুলোকে গ্রান কানারিয়া বিমানবন্দরের স্থানান্তরের চেষ্টা করা হয়। এই বিমানগুলোর দুটি হলো কেএলএম রয়্যাল ডাচ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ৪৮০৫ এবং প্যান অ্যামেরিকান ওয়ার্ল্ড এয়ারওয়েজের (প্যান অ্যাম) ফ্লাইট ১৭৩৬।
advertisement
5/8
লস রোদেওসে এয়ারস্ট্রিপ ছিল একটি। ওদিকে পাহাড় থেকে ঘন কুয়াশা নেমে আসতে শুরু করে। কনট্রোল টাওয়ারের থেকে কেএলএমের পেছনে প্যান এম যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
advertisement
6/8
কেএলএম বিমান উড্ডয়নের জন্য এগিয়ে যেতে শুরু করলে রানওয়েতে থাকা প্যান অ্যাম বিমানে সরাসরি গিয়ে ধাক্কা দেয়। কেএলএম বিমানের ২৩৪ জন যাত্রীর ভেতর ৫৩টি শিশু ছিল। আর প্যান এম বিমানে ৩৮০ যাত্রী ও ১১ ক্রু ছিল। সংঘর্ষে কেএলএমের সব যাত্রী ও ক্রু মারা যান। আর প্যান অ্যাম বিমানের সামনের দিকের কেবল ৬১ আরোহী বেঁচে ছিলেন।
advertisement
7/8
পরবর্তীতে স্প্যানিশ কর্তৃপক্ষের অনুসন্ধানে জানা যায়, কনট্রোল টাওয়ারের নির্দেশনা ঠিকভাবে বুঝতে পারেননি কেএলএমের পাইলট। ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। মূলত এতেই দুর্ঘটনা ঘটে।
advertisement
8/8
তা ছাড়া প্রতিকূল আবহাওয়া এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বিমানও একটা ব্যাপার। ঘটনাটি ইতিহাসে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। এরপর বিমান চলাচলে বেতার যোগাযোগের ধরনের পরিবর্তন এনে একটি প্রমিত মান দাঁড় করানো হয়।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Plane Crash: ৫৮৩ জনের মৃত্যু, ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিমান দুর্ঘটনা কিন্তু আকাশে নয়, ঘটে রানওয়েতে! আত্মা কেঁপে যাবে জেনে