Railways News: স্টেশন নয়, হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়ল ট্রেন! উসখুস যাত্রীরা, নেমে দেখলেন ড্রাইভার কই...! শুরু আলোড়ন
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
মাঝপথে থেমে গেল ট্রেন। যাত্রীরা হঠাৎ দেখলেন চমকে! স্টেশন তো আসেনি! তবে ট্রেন থামল কেন? আর থামল তো থামল চলার নাম নেই। আশপাশে কিছু নেই। কী হবে?
advertisement
1/13

Railways News: মাঝপথে থেমে গেল ট্রেন। যাত্রীরা হঠাৎ দেখলেন চমকে! স্টেশন তো আসেনি! তবে ট্রেন থামল কেন? আর থামল তো থামল চলার নাম নেই। আশপাশে কিছু নেই। কী হবে? পড়ে গেল শোরগোল। তার পরেই দেখা গেল ড্রাইভারের কেবিন খালি। ড্রাইভার কই? যা জানা গেল, সবাই বাক্যহারা। (Image: AI Generated)
advertisement
2/13
সময়ানুবর্তীতা চাকরি ক্ষেত্রে জরুরি। তবে পেশাদার হওয়ারও কিছু সীমা পরিসিমা থাকে। সে সব কিছুকে ছাপিয়ে গেলেন এক রেলকর্মী। (Image: AI Generated)
advertisement
3/13
সাধারণত, কোনও ট্রেন মাঝপথে তখনই দাঁড়ায় যখন সিগনাল মেলে না বা কোনও কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয়। এক্ষেত্রে তেমন কিছু ঘটেনি। তবে কী ঘটল? (Image: AI Generated)
advertisement
4/13
জানা গিয়েছে, ট্রেনটি তার গন্তব্যের দিকে যাচ্ছিল। যাত্রীরা স্বাভাবিকভাবেই যাত্রা উপভোগ করছিলেন। হঠাৎ করেই ট্রেনটি মাঝপথে দাঁড়িয়ে পড়ে। প্রথমে সবাই ভাবে সিগনালের অভাব বা কোনও টেকনিক্যাল সমস্যা হয়েছে। (Image: AI Generated)
advertisement
5/13
তবে এমন ঘটনা ক’জন শুনেছেন যে ট্রেন মাঝপথে দাঁড় করিয়ে, কর্মীরা কাজ ছেড়ে সোজা বাড়ি চলে গিয়েছেন? এমনই এক অবাক করা ঘটনা ঘটেছে। (Image: AI Generated)
advertisement
6/13
কিন্তু অনেকক্ষণ কেটে যাওয়ার পরও ট্রেন না চলায় যাত্রীরা চিন্তিত হয়ে পড়েন। কয়েকজন ট্রেন থেকে নেমেও পড়েন। তখনই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসে! (Image: AI Generated)
advertisement
7/13
এমন ঘটনা ক’জন শুনেছেন যে ট্রেন মাঝপথে দাঁড় করিয়ে, কর্মীরা কাজ ছেড়ে সোজা বাড়ি চলে গিয়েছেন? এমনই অবাক করা ঘটনা ঘটেছে। (Image: AI Generated)
advertisement
8/13
—ট্রেনের চালক ও কর্মীদের ডিউটি শেষ হয়ে গিয়েছিল। তাই তারা ট্রেন ছেড়ে সোজা বাড়ি চলে যান। ট্রেন থেকে নেমে কেউ তাঁদের জিজ্ঞাসা করলে জানান, “আমাদের ডিউটি শেষ, আমরা যাচ্ছি।” (Image: AI Generated)
advertisement
9/13
ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন? এই ঘটনার বিরুদ্ধে কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কারণ, নরওয়ের কঠোর শ্রমআইনের আওতায় কর্মীরা নির্ধারিত সময়ের বেশি কাজ করতে বাধ্য নন। সেখানে শ্রমিকদের অধিক কাজের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রযোজ্য। (Image: AI Generated)
advertisement
10/13
ঘটনাটি ভারতের নয়, নরওয়ের। Norway’s Work Environment Act অনুসারে, শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ কর্মপরিবেশ এবং নির্দিষ্ট কাজের সময়সীমা নির্ধারিত রয়েছে। সেই আইন অনুযায়ী: একজন কর্মী সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টা বা দিনে ৯ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। অতিরিক্ত সময় কাজ করালে কমপক্ষে ৪০% বেশি মজুরি দিতে হয়। নিয়োগকর্তা এই আইন কার্যকর করতে বাধ্য। এই ঘটনার পর বিশ্বজুড়ে আলোচনার বিষয় হয়েছে নরওয়ের শ্রমিক-স্বার্থ সংরক্ষণের দৃষ্টান্ত। (Image: AI Generated)
advertisement
11/13
আমাদের দেশে কী নিয়ম? ভারতে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী: কর্মীরা সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টা বা দিনে ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে বাধ্য। প্রয়োজনে অতিরিক্ত সময় (overtime) কাজ করাতে পারে কর্তৃপক্ষ। এই নিয়ম স্টেশন মাস্টার, গার্ড, লোকো পাইলট—সকলের জন্য প্রযোজ্য।
advertisement
12/13
কিন্তু আমাদের দেশে যাত্রাপথে কারও ডিউটি শেষ হয়ে গেলেও তারা ট্রেন ছেড়ে যেতে পারেন না। ডিউটি শেষ হলেও ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েই কর্মীরা বিশ্রামে যেতে পারেন। কিন্তু নরওয়েতে এই নিয়ম নেই। ফলে ডিউটি শেষ হওয়া মাত্রই কর্মীরা ট্রেন ফেলে চলে যান, এবং সেটা আইনত বৈধ। (Image: AI Generated)
advertisement
13/13
এই ঘটনা দেখিয়ে দিল, কঠোর শ্রমনীতি কীভাবে কর্মীদের অধিকার রক্ষা করে। তবে প্রশ্ন উঠছে—যাত্রী নিরাপত্তা, জরুরি পরিষেবা বা যাত্রার দায়িত্ব কে নেবে? নাকি কর্মী স্বার্থই হবে একমাত্র অগ্রাধিকার? নরওয়ের এই ঘটনা একদিকে যেমন শ্রমিক অধিকার রক্ষার উদাহরণ, তেমনই ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতার দৃষ্টান্ত হিসেবেও সামনে এসেছে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Railways News: স্টেশন নয়, হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়ল ট্রেন! উসখুস যাত্রীরা, নেমে দেখলেন ড্রাইভার কই...! শুরু আলোড়ন