TRENDING:

No More Poverty On Earth: চমকে দিল বিজ্ঞান! শেষ হবে দারিদ্র্য, পৃথিবীতে আর কেউ গরীব থাকবে না! কীভাবে সম্ভব? জানুন

Last Updated:
No More Poverty On Earth: কেউ আর গরীব থাকবে না? সবার কাছে থাকবে সোনার ভাণ্ডার! কী করে সম্ভব? নতুন তথ্য দিয়ে চমকে দিলেন বিজ্ঞানীরা
advertisement
1/9
চমকে দিল বিজ্ঞান! শেষ হবে দারিদ্র্য, পৃথিবীতে আর কেউ গরীব থাকবে না! কীভাবে সম্ভব? জানুন
আমাদের পৃথিবীর নিচে এমন কিছু বিরল বস্তু চাপা পড়ে আছে, যা যদি মানুষের নাগালে আসে, তবে পৃথিবী প্রতিটি মানুষের জন্য স্বর্গ হয়ে উঠবে। পৃথিবী আরও সুন্দর হয়ে উঠবে। এত সম্পদ চলে আসবে যে, কেউই গরীব থাকবে না। পৃথিবী থেকে দারিদ্র্য নির্মূল হয়ে যাবে।
advertisement
2/9
হ্যাঁ, আপনি সঠিক পড়ছেন। এই দিকেই বিজ্ঞানীরা একটি বড় সাফল্য অর্জন করেছেন। আসলে, এই পৃথিবীতে একটি সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু হল সোনা! এই এক ধাতুর মাধ্যমে পৃথিবীতে ধন-দলিল নির্ধারিত হয়। যার কাছে যত সোনা আছে, সে তত ধনী।
advertisement
3/9
তবুও, প্রকৃতি এই ধাতুর কোনো অভাব রাখেনি। আমাদের পৃথিবীর কোলে কোটি-কোটি টন সোনা চাপা পড়ে আছে। তাহলে আপনি হয়তো ভাবছেন, সরকার এটি তুলে নিয়ে জনগণের মধ্যে কেন বন্টন করে না।
advertisement
4/9
সোনা কোথায় আছে? এই সোনা পৃথিবীর পৃষ্ঠ এবং তার কেন্দ্রের মধ্যে চাপা পড়ে আছে। এখন পর্যন্ত এই সোনা তোলার জন্য কোনও যন্ত্র বা পদ্ধতি তৈরি করা যায়নি, কিন্তু বিজ্ঞান এখন এই কাজটিও করে দেখিয়েছে।
advertisement
5/9
বিজ্ঞানীরা কীভাবে এটি সম্ভব করেছেন? রিপোর্ট অনুযায়ী, পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে কয়েক কিলোমিটার নিচে এই সোনা চাপা পড়ে আছে। এই স্থানে অত্যন্ত চাপ এবং তাপমাত্রা রয়েছে। পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা শতাব্দী ধরে সেখানে থাকা সোনার আণবিক অংশগুলোকে পৃথিবীর পৃষ্ঠে আনার পরিকল্পনায় কাজ করে আসছিলেন।
advertisement
6/9
এর সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল যে সোনা সাধারণত অন্য কোনও ধাতুর সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করে না। সাধারণ পরিবেশে এটি আজও সম্ভব নয়। তবে বিজ্ঞানীরা আগ্নেয়গিরির নিচে অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রায় সোনার আণবিক অংশগুলোকে প্রতিক্রিয়া করতে বাধ্য করেছেন। এর ফলে তার আণবিক অংশে গতিবিধি দেখা গিয়েছে। এর জন্য বিজ্ঞানীরা সালফার ধাতুর ব্যবহার করেছেন।
advertisement
7/9
বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ৩০ থেকে ৫০ মাইল নিচে চাপা পড়ে থাকা সোনাকে সালফার যুক্ত তরল পদার্থের মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া ঘটানো হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় সোনার আণবিক অংশগুলো তাদের স্থান পরিবর্তন করতে দেখা গিয়েছে।
advertisement
8/9
তরল পদার্থ এবং সোনা পৃথিবীর পৃষ্ঠের দিকে আসতে শুরু করেছে। এই পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা আশা প্রকাশ করেছেন যে, খুব শীঘ্রই সেই দিন আসবে যখন পৃথিবীর গভীরে চাপা পড়ে থাকা সোনার খনন করা সম্ভব হবে।
advertisement
9/9
তবে, পুরো এই পরীক্ষা একটি ল্যাবে করা হয়েছে। বাস্তবে এটি মাটির নিচে প্রয়োগ করতে অনেক সময় লেগে যেতে পারে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
No More Poverty On Earth: চমকে দিল বিজ্ঞান! শেষ হবে দারিদ্র্য, পৃথিবীতে আর কেউ গরীব থাকবে না! কীভাবে সম্ভব? জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল