TRENDING:

Monitor Lizard or Goshaap: গোসাপ সাপ নয়, তবুও প্রাণীটিকে কেন সাপ বলা হয়? কারণ জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:
ইংরেজিতে গোসাপ মনিটর লিজার্ড নামে পরিচিত। বাংলার নানা অঞ্চলে গোসাপকে স্বর্ণ গোধিকা, সোনাগো, সোনাগুই, গোহরকেল, গরগেল, গুইল, গুল, গুলসাপ নামে ডাকা হয়
advertisement
1/6
গোসাপ সাপ নয়, তবুও প্রাণীটিকে কেন সাপ বলা হয়? কারণ জানলে চমকে যাবেন
গ্রাম বাংলার ভীষণ পরিচিত একটি প্রাণী গোসাপ। আপাত নিরীহ প্রাণীটিকে সাপ সম্বোধন করা হলেও গোসাপ কিন্তু আদতে সাপ নয়। তাহলে কেন এদের সাপ বলা হয়? কারণ জানলে অবাক হবেন।
advertisement
2/6
গোসাপকে বড় ধরনের টিকটিকি বলা যায়! এদের জিভ সাপের মতো চেড়া থাকে, তাই নামের সঙ্গে সাপ জুড়ে গিয়েছে। গোসাপ যেমন জলে সাঁতার কাটে, তেমনি গাছে উঠতেও পটু।
advertisement
3/6
ইংরেজিতে গোসাপ মনিটর লিজার্ড নামে পরিচিত। বাংলার নানা অঞ্চলে গোসাপকে স্বর্ণ গোধিকা, সোনাগো, সোনাগুই, গোহরকেল, গরগেল, গুইল, গুল, গুলসাপ নামে ডাকা হয়।
advertisement
4/6
গোসাপ সর্বোচ্চ সাড়ে ১০ ফুটের মতো লম্বা হতে পারে। তবে গড় দৈর্ঘ্য ৪ ফুট ১১ ইঞ্চির মতো। ওজন সর্বোচ্চ ২৫ কেজি। ইন্দোনেশিয়ার কোমোডো ড্রাগন হচ্ছে বৃহত্তম গোসাপ প্রজাতি। গোসাপ খুবই নিরীহ প্রাণী। মানুষ দেখলে পালিয়ে যায়। আমাদের দেশে বর্তমানে গোসাপের তিনটি প্রজাতি কোনওরকমে টিকে আছে। এগুলি হলো—কালো গোসাপ, সোনা গোসাপ ও রামগদি গোসাপ।
advertisement
5/6
কালো গোসাপ লোকালয়ে বসতবাড়ির আশপাশে বেশি দেখা যায়। বড় গোসাপ বা রামগদি দেখতে গাঢ় বাদামি বা কালচে। এদের সারা শরীরে চামড়ার উপরের ত্বকে হলুদ রঙের রিং থাকে। পা ও নখ লম্বাটে, লেজ চ্যাপ্টা ও শিরযুক্ত। এরা দ্রুত গাছে উঠতে পারে। সহজেই সাঁতরে পাড় করে খাল-বিল-পুকুর। বড় গোসাপ দেখতে পাওয়া যায় ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, চীনেও। সোনা গোসাপ দেখা যায় পুকুর ও বীলের আশপাশে।
advertisement
6/6
গোসাপ ডিম পাড়ে। এপ্রিল থেকে অক্টোবরের মধ্যে স্ত্রী গোসাপ ১০-৪০টি ডিম দেয়। ডিম পাড়া শেষে এরা ডিম মাটি দিয়ে ঢেকে রাখে। মাটির নীচ থেকেই ডিম ফুটে গোসাপের ছানা বের হয়। একটি গোসাপ সর্বোচ্চ ৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Monitor Lizard or Goshaap: গোসাপ সাপ নয়, তবুও প্রাণীটিকে কেন সাপ বলা হয়? কারণ জানলে চমকে যাবেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল