TRENDING:

Bank Account: ছুটতে ছুটতে ব্যাঙ্কে এলেন ব্যক্তি, ম্যানেজারের ঘরে ঢুকে সোজা বললেন, 'আমার সব শেষ...!' শুনে ঘাম ছুটল সবার

Last Updated:
Bank Account: এক ব্যক্তি ব্যাঙ্কে গিয়ে যে তথ্য দেন, তা শুনে হতবাক হয়ে যান ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ! দেখা যায়, দীর্ঘদিন নিষ্ক্রিয় থাকা তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে সাংঘাতিক কাণ্ড হয়ে গিয়েছে! জানলে চমকাবেন।
advertisement
1/9
ছুটতে ছুটতে ব্যাঙ্কে এলেন ব্যক্তি, ম্যানেজারের ঘরে ঢুকে সোজা বললেন, 'আমার সব শেষ...!'
ছুটতে ছুটতে ব্যাঙ্কে এলেন ব্যক্তি। দরদরিয়ে ঘাম ঝরছে বসন্তকালেও। চোখে জল। এসে ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের ঘরে সোজা। কাঁদতে কাঁদতে বললেন, 'আমার সব শেষ!' ম্যানেজার এর পর যা শুনলেন, তাঁরও ঘাম ছুটে গেল।
advertisement
2/9
ব্যক্তি ব্যাঙ্কে গিয়ে যে তথ্য দেন, তা শুনে হতবাক হয়ে যান ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ! দেখা যায়, দীর্ঘদিন নিষ্ক্রিয় থাকা তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষাধিক টাকা গায়েব হয়ে গেছে!
advertisement
3/9
সরকার, ব্যাঙ্ক ও অন্যান্য সংস্থা নাগরিকদের সাইবার প্রতারণা সম্পর্কে সচেতন করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করে। সাধারণ মানুষকেও প্রতারণা এড়ানোর উপায় শেখানো হয়। কিন্তু তাতেও সাইবার জালিয়াতির ঘটনা কমছে না।
advertisement
4/9
প্রতারকদের ফাঁদে পড়ে বহু মানুষ তাঁদের সঞ্চিত অর্থ হারিয়ে ফেলেন। যখন তাঁরা বুঝতে পারেন যে প্রতারিত হয়েছেন, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। এবার দিল্লিতে এমনই এক চাঞ্চল্যকর প্রতারণার ঘটনা সামনে এসেছে।
advertisement
5/9
দীর্ঘদিন নিষ্ক্রিয় থাকা একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষাধিক টাকা তুলে নেওয়া হয়। বিষয়টি জানাজানি হতেই হতবাক হয়ে যায় ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ ও দিল্লি পুলিশ। তদন্তে নেমে পুলিশ এই চক্রের হদিস পেয়ে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে।
advertisement
6/9
**কীভাবে কাজ করত প্রতারক চক্র?** তথ্য অনুযায়ী, এই প্রতারক দল নিষ্ক্রিয় (Dormant) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলিকে নিশানা করত এবং নকল চেকের মাধ্যমে টাকা তুলে নিত। দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ধৃত দুই অভিযুক্তের নাম কপিল কুমার (২৬) ও লোকেন্দ্র (৩৬)। ব্যাঙ্কের তরফে এই প্রতারণার ঘটনা জানার পর পুলিশকে অবগত করা হয় এবং তদন্ত শুরু হয়।
advertisement
7/9
দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (DCP) রবি কুমার জানান, সঞ্জীব কুমার নামে এক গ্রাহক অভিযোগ করেন যে, তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে অবৈধভাবে ২৪.৩৫ লক্ষ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যাঙ্ককে তিনি জানান, যে চেকের মাধ্যমে টাকা তোলা হয়েছে, সেটি এখনো তাঁর কাছেই রয়েছে। এরপরই সঞ্জীবের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করা হয়।
advertisement
8/9
তদন্তের সময় পুলিশ টাকা কোথায় গেছে তা খতিয়ে দেখে। দেখা যায়, কপিল কুমারের অ্যাকাউন্টে ১৪.৫ লক্ষ টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছিল, আর লোকেন্দ্রের দুটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে গিয়েছে ৯.০৯ লক্ষ টাকা। এরপর পুলিশ অভিযুক্তদের নোটিস পাঠিয়ে তলব করলেও তারা হাজির হয়নি। ফোন কল রেকর্ড বিশ্লেষণ করে ২৬ ফেব্রুয়ারি দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।
advertisement
9/9
ধৃতরা জেরায় স্বীকার করে যে, এক ব্যক্তি ধর্মেন্দ্রর নির্দেশে তারা এই টাকা লেনদেন করছিল। আরও তদন্ত চালিয়ে পুলিশ জানতে পারে, এই প্রতারণা চক্রের সঙ্গে এহতেশাম নামে আরও এক ব্যক্তি জড়িত। এখন ধর্মেন্দ্র ও এহতেশামকে গ্রেফতার করার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Bank Account: ছুটতে ছুটতে ব্যাঙ্কে এলেন ব্যক্তি, ম্যানেজারের ঘরে ঢুকে সোজা বললেন, 'আমার সব শেষ...!' শুনে ঘাম ছুটল সবার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল