শুধু বেলপাতা নয়, শিবরাত্রিতে এগুলি দিয়ে মহাদেবের অভিষেক করলে মিলবে পূর্ণ ফল

♦ পুরাণে আছে, এই দিন শিব ও পার্বতীয় বিয়ে হয়েছিল। তবে এই দিনটার এমন অস্বাভাবিক মাহাত্ম্য কেন? বলা হয়, উত্তর গোলার্ধের আকাশে এই দিনটিতে গ্রহ-নক্ষত্রের সংস্থান এমন হয়, যাতে মানুষ তার আধ্যাত্মিক এবং অন্যান্য শক্তি বিশেষভাবে জাগ্রত করে তুলতে পারে। অনেকের বিশ্বাস, শিবরাত্রিতে মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র ইত্যাদি পাঠ করলে সত্যি সত্যিই শক্তি বাড়ে। কিন্তু বাংলার সাধারণ মানুষের মধ্যে শিবরাত্রি কেন এতটা মহিমা অর্জন করল? ছবি: দেবমাল্য দাস ৷

♦ তবে শুধু মাত্র ভাল বর পাওয়ার জন্যই এই ব্রত পালন করা হয় না ৷ দেবাদিবেদ মহাদেবের ভক্তরা নিষ্ঠাভরে শিবলিঙ্গকে শাহি স্নান করালে জীবনে কোনও বাধা-বিপত্তি আসে না ৷ এ বছরের শিবরাত্রির মাহাত্ম্য একটু বেশিই ৷ প্রতীকী ছবি ৷

♦ একে সোমবার তায় আবার শিবরাত্রি ৷ আসুন জেনে নেওয়া যাক মহাদেবকে এই বিশেষ দিনটিতে কোন কোন উপকরণ দিয়ে অভিষেক করানো উচিত ৷ ছবি: দেবমাল্য দাস ৷

♦ চন্দন খুবই পবিত্র মনে করা হয় ৷ বলা হয় চন্দন মস্তিষ্ক ঠান্ডা করে ৷ ভগবান শিবের চন্দন খুবই পছন্দ ৷ সেই জন্য মহাদেবকে চন্দন দিয়ে তিলক পরানো হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

♦ শিব শম্ভুর পুজোতে তিলক একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ হলুদ দিয়ে মহাদেবের অভিষেক করলে তিনি খুব তাড়াতাড়ি প্রসন্ন হন ৷ প্রতীকী ছবি ৷

♦ ধুতরা ফুল তো মহেশ্বরের অত্যন্ত প্রিয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

♦ ভোলেনাথকে সন্তুষ্ট রাখতে কোনওরকম কসুর করা হয় না ৷ সেই কারণে তাঁর অভিষেকের সময় ভোলেনাথকে আতর নিবেদন করা হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

♦ এর পাশাপাশি বেলপাতা, গঙ্গাজল, দুধ নিবেদন করতে হয় ৷ তবেই মনোস্কামনা পূর্ণ হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷