TRENDING:

Knowledge Story: ছুটি পেলেই দিঘা ছোটেন, কিন্তু 'দিঘা'র পুরনো নাম কী জানেন? ৯৯% মানুষেরই উত্তর দিতে কালঘাম ছুটেছে

Last Updated:
Knowledge Story: গ্রীষ্মের ছুটি হোক কিংবা দোল, বড়দিনের ছুটি! বেড়াতে যাওয়া মানেই দিঘা। কিন্তু জানেন কি প্রথমদিন থেকে দিঘার নাম দিঘা ছিল না। তাহলে এই দিঘা নাম এল কোথা থেকে? আসলে 'দিঘা' নামের নেপথ্যেও রয়েছে এক অজানা ইতিহাস।
advertisement
1/13
ছুটি পেলেই দিঘা ছোটেন, কিন্তু 'দিঘা'র পুরনো নাম কী জানেন? ৯৯%-ই উত্তর দিতে অক্ষম
*দিঘা, পুরী, দার্জিলিং বাঙালির নস্ট্যালজিয়া। ছোট্ট ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার এমন জায়গা মেলা জুরি মেলা ভার। বাঙালিদের সবচেয়ে কাছের ডেস্টিনেশন আজও দিঘা। আশপাশে মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুর, জুনপুট-সহ বেশ কিছু সি-বিচ ঘিরে জনপদ, হোটেল, রিসর্ট তৈরি হলেও নিয়ে দিঘার আকর্ষণ আজও এতটুকু কমেনি।
advertisement
2/13
*গ্রীষ্মের ছুটি হোক কিংবা দোল, বড়দিনের ছুটি! বেড়াতে যাওয়া মানেই দিঘা। কিন্তু জানেন কি প্রথমদিন থেকে দিঘার নাম দিঘা ছিল না। তাহলে এই দিঘা নাম এল কোথা থেকে? আসলে 'দিঘা' নামের নেপথ্যেও রয়েছে এক অজানা ইতিহাস। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/13
*অষ্টাদশ শতাব্দীতে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মসনদে মীরকাশিমকে নবাব হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। কিন্তু নবাবের সাম্রাজ্যের 'চাকলা মেদিনীপুর'রের দায়ভার কোম্পানির হাতে। এই চাকলা মেদিনীপুরের অধীনে ছিল 'বীরকুল পরগণা' নামে একটি অঞ্চল। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/13
*ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, সেই সময়েই ওয়ারেন হেস্টিংসের চোখে পড়ে সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন এই বীরকুল এলাকা। এলাকার আবহাওয়া তাঁকে মোহিত করেছিল। এরপর তিনি এলাকার নাম দেন 'প্রাচ্যের ব্রাইটন'। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/13
*১৭৮০ সালে লেখা একটি চিঠিতে গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংস বীরকুলকে 'প্রাচ্যের ব্রাইটন' বলে উল্লেখ করেছিলেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/13
*কলকাতার গরম থেকে রেহাই পেতে, হেস্টিংস সাহেব সেই সময় প্রায়ই চলে যেতেন ওই এলাকায়। এমনকি ওয়ারেন হেস্টিংস এখানে থাকার জন্য ১৭৭৫ সালে একটি বাংলো নির্মাণ করেন, সেই বাংলো যদিও আর নেই। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/13
*জানা যায়, সামুদ্রিক জলোচ্ছাসে পাড় ভেঙে যায় এলাকার। হেস্টিংসের বাংলোও ডুবে যায়। অগাস্টাস হিকি সম্পাদিত 'বেঙ্গল গেজেট পত্রিকা'য় পাওয়া যায় বীরকুলের উল্লেখ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/13
*কিন্তু তারপরে কী ভাবে এই বীরকুল ধীরে ধীরে দিঘা হয়ে উঠল? সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/13
*জানা যায়, ১৭৭৮ সালের মে মাসে বীরকুলকে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়। ১৭৯৬ সালে চার্লস চেপম্যান সস্ত্রীক বীরকুল বেড়াতে গিয়েছিলেন এবং ওয়ারেন হেস্টিংকে চিঠি লিখে বীরকুলের দারুণ প্রশংসা করেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
10/13
*পরবর্তীকালে, ১৯২৩ সালে জন ফ্রান্স স্মিথ নামে এক ইংরেজ ব্যবসায়ী পর্যটক এই সৈকত শহরের সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে বাংলো বানিয়ে দিঘায় বসবাস করেন। এরপরই তাঁর বিভিন্ন লেখা থেকে বাড়তে থাকে দিঘার জনপ্রিয়তা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
11/13
*স্বাধীনতার পরে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়কে দিঘাতে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য অনুরোধ করেন জন স্মিথ। ১৯৫০ সালে বিধান চন্দ্র রায়ের উদ্যোগে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে দিঘা। তখন থেকেই দিঘার পথ চলা শুরু। এ ভাবেই বীরকুল দিঘা হয়ে ওঠে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
12/13
*পরাধীন ভারতবর্ষের বীরকুল স্বাধীন ভারতের দিঘা। তবে এই দিঘার নামই যে একসময় বীরকুল ছিল, তা হয়ত বাঙালিদের অনেকেরই অজানা। আপনি তো জানতে পারলেন, এ বারে যারা জানেন না, তাঁদেরও জানিয়ে দিন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
13/13
*কলকাতা থেকে মেচেদা হয়ে দিঘার দূরত্ব ১৮৩ কিমি। খড়গপুর হয়ে যেতে দূরত্ব ২৩৪ কিমি। কলকাতার সঙ্গে দিঘা তমলুকের মাধ্যমে সড়কপথ ও রেলপথে যুক্ত। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Knowledge Story: ছুটি পেলেই দিঘা ছোটেন, কিন্তু 'দিঘা'র পুরনো নাম কী জানেন? ৯৯% মানুষেরই উত্তর দিতে কালঘাম ছুটেছে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল