Eye of the Earth: বলুন তো, 'পৃথিবীর চোখ' কোথায় রয়েছে? জানেন না ৯৯ শতাংশই...! দেখলে চমকে যাবেন
- Published by:Tias Banerjee
- news18 bangla
Last Updated:
Eye of the Earth: রঙ আশ্চর্য নীল, স্বচ্ছ স্ফটিকের মতো তারারন্ধ্র রয়েছে পৃথিবীর চোখেও। দেখলে গা ছমছম করতে পারে। সত্যিই কি এটি চোখ?
advertisement
1/10

প্রতিটি প্রাণীর যেমন চোখ রয়েছে, পৃথিবীরও রয়েছে। জানতেন? শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। কোথায় রয়েছে পৃথিবীর এই চোখ?
advertisement
2/10
পৃথিবীর চোখেও রয়েছে মানুষের চোখেরই মতো সৌন্দর্য। রঙ আশ্চর্য নীল, স্বচ্ছ স্ফটিকের মতো তারা রন্ধ্র রয়েছে পৃথিবীর চোখেও। দেখলে গা ছমছম করতে পারে। সত্যিই কি এটি চোখ? কী করে পৃথিবীর চোখ?
advertisement
3/10
আসলে এটি এক আশ্চর্য সৃষ্টি। প্রকৃতির অংশ। দেখতে চোখেরই মতো, কিন্তু আসলে অন্য জিনিস। জানা গিয়েছে 'পৃথিবীর চোখ' রয়েছে ক্রোয়েশিয়ায়।
advertisement
4/10
পৃথিবীর চোখ আসলে একটি অসাধারণ সুন্দর প্রাকৃতিক প্রস্রবণ । এই প্রস্রবণটি ইউরোপের ডালমাসিয়া অঞ্চলের দীর্ঘতম নদী সেটিনার উৎসস্থল। এই নদীটি অ্যাড্রিয়াটিক সাগরে প্রবেশের আগে প্রায় ৬৫ মাইল পথ অতিক্রম করে।
advertisement
5/10
নদীটি ক্রোয়েশিয়ার সর্বোচ্চ পর্বতমালা দিনারার পাদদেশ দিয়ে বয়ে চলেছে। নীল এবং সবুজ রঙের বিভিন্ন শেডের চোখের মণির সঙ্গে অত্যন্ত সাদৃশ্য থাকার কারণে এই প্রস্রবণটি-কে 'পৃথিবীর চোখ' বলা হয়।
advertisement
6/10
এই জায়গাটি সকল পর্যটকের কাছে একটি অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান। পৃথিবীর এই চোখ দেখতে সারাবছরই এখানে ভিড় জমান পর্যটকরা। শুধু তাই নয়, যারা সাঁতারে দক্ষ তারা পৃথিবীর চোখে নেমে স্নানও করে নিতে পারেন। তবে স্নান করার জন্য এখানে পর্যটকরা চোখের উপরেই সাঁতার কাটেন। কেন জানেন?
advertisement
7/10
এই ছোট জলাশয় একটি আশ্চর্য গর্ত দ্বারা গঠিত, যা পৃথিবীর অজানা গভীরতায় প্রবেশ করে। ডুবুরিরা এটির ১১৫ মিটার মাপতে পেরেছিলেন। পর্যটকদের মুগ্ধ করে এই পৃথিবীর চোখ। তবে এর মাঝখানে যে গভীর অংশ রয়েছে সেখানে যাওয়ার সাহস কিন্তু মানুষ খুব একটা দেখান না।
advertisement
8/10
পাশেই রয়েছে একটি ছোটো গ্রাম। রয়েছে একটি বিখ্যাত চার্চ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন নয়ের দশকে এই চার্চটি তৈরি হয়েছিল। স্থানীয় প্রবাদ অনুসারে এই চার্চ নাকি রক্ষা করে পৃথিবীর এই চোখকে।
advertisement
9/10
ক্রোয়েশিয়ার মিলসেভোতে অবস্থিত পৃথিবীর চোখ, সেটিনা (Cetina) নামের একটি ছোট গ্রামের কাছে। অর্থোডক্স গির্জা থেকে সোজা চলে যাওয়া একটি রাস্তা ধরে যাওয়া যায় এখানে। আরও নীচের দিকে, উত্স থেকে খুব দূরে নয়, ৯ম শতাব্দীর প্রাচীনতম ক্রোয়েশিয়ান গির্জার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।
advertisement
10/10
নীল এবং ফিরোজা রঙের বৈচিত্র্যময় শেড মানুষের চোখের তারার রঙের মতো দেখায় বলে এটি "পৃথিবীর চোখ" নামে পরিচিত। উপর থেকে দেখলেই বুঝবেন, এটি বিশ্বের আকর্ষণীয় সৌন্দর্যগুলির মধ্যে একটি।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Eye of the Earth: বলুন তো, 'পৃথিবীর চোখ' কোথায় রয়েছে? জানেন না ৯৯ শতাংশই...! দেখলে চমকে যাবেন