TRENDING:

বিপত্তারিণী পুজো: হাতে লাল তাগা, সহজ মন্ত্র উচ্চারণ! মঙ্গলবার, বিপদ কাটানোর নিয়মগুলি জানুন

Last Updated:
মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই বিপত্তারিণী পুজো৷
advertisement
1/7
হাতে লাল তাগা,সহজ মন্ত্রোচ্চারণ!মঙ্গলবার,বিপত্তারিণী পুজোয় বিপদ কাটানোর নিয়ম..
*আষাঢ় মাসের শুক্লা পক্ষের পঞ্চমি তিথি ৷ শনি বা মঙ্গলবার, বিপদত্তারিণীর পুজো করেন হিন্দু ঘরের মেয়েরা৷ সংসার ও সন্তানদের জন্য এই ব্রত পালন করেন তারা৷ এই ব্রতর ফলে কেটে যায় সমস্ত বিপদ৷ খুবই কম খরচ, উপাচারের নিয়মও খুবই সাধারণ বিপত্তারিণী পুজোর৷ তবে এতেই মেলে দারুণ ফল৷
advertisement
2/7
*বিপত্তারিণী পুজোতে হাতে বেঁধে দেওয়া হয় লাল তাগা৷ তার সঙ্গে জুড়ে থাকে দুর্বা ঘাস৷ বিশ্বাস করা হয় যে, এই তাগা হাতে পরলে তাঁকে কোনও বিপদ স্পর্শ করতে পরে না ৷ হিন্দু মহিলারা মূলত বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য এই দেবীর পূজা করে থাকেন। বিপত্তারিণী পুজোর শেষে সকলেই হাতে ওই তাগা বেঁধে দেওয়া হয়৷ মেয়েরা বাম হাতে ও ছেলেরা ডান হাতে এটি পরেন ৷ এটি শুধু ব্রত পালন যিনি করছেন তিনিই যে বাঁধেন তা নয় পরিবারের অন্য সদস্যরাও বাঁধেন বিপন্মুক্তির জন্য ৷
advertisement
3/7
*মার্কণ্ডেয় পুরাণ অনুসারে এই পুজোয় ১৩টি ফল, ১৩টি ফুল, ১৩টি পান সুপারি ও ১৩টি নৈবেদ্যের কথা বলা হয়। গ্রামাঞ্চলে বিপত্তারিণী পূজা চারদিন ধরে চলে। প্রথম দিনে দেবীর আরাধনা করা হত। মহিলারা গঙ্গা বা কোনো নদীতে স্নান করে দণ্ডী কাটেন। তারপর দুই রাত্রি ধরে রাতে বাংলা লোকগান, ভজন ও কীর্তন চলে। চতুর্থ দিনে বিসর্জন হয়। বিপত্তারিণী পূজা উপলক্ষে মেয়েরা উপবাস করে।
advertisement
4/7
*এই পুজোর ব্রত মানতে গেলে সংযম পালন করতে হয় নিরামিষ খাদ্য গ্রহণ করতে হয় ৷ চাল-চিঁড়ে-মুড়ি এসব খাওয়া যায় না ৷ আর খাবার যা খেতে হয় সেখানেও ১৩ সংখ্যা রাখা আবশ্যক ৷ ফল বা ময়দার রান্না যাই খাওয়া হোক না কেন সেটা ১৩ সংখ্যায় গ্রহণ করার কথাই ব্রতে বলা হয় ৷ তবে যদি সেটা না হয় তাহলে পুজো মিটে যাওয়ার পর বিজোড় সংখ্যাতেও খাদ্যগ্রহণ করা যায় ৷
advertisement
5/7
*ফল বা ময়দার রান্না যাই খাওয়া হোক না কেন সেটা ১৩ সংখ্যায় গ্রহণ করার কথাই ব্রতে বলা হয় ৷ তবে যদি সেটা না হয় তাহলে পুজো মিটে যাওয়ার পর বিজোড় সংখ্যাতেও খাদ্যগ্রহণ করা যায় ৷
advertisement
6/7
*জগন্নাথদেবের রথ এবং উল্টো রথের মধ্যে মঙ্গল ও শনিবারে এই পুজো হয়। এই পুজোয় পরিবারের ওপর আসা বিপদ সরে যায় এমনটাই বিশ্বাস -আর তাই কোনওভাবেই এই পুজার পুণ্য থেকে মহিলারা যাতে বঞ্চিত না হন তাই সবসময়েই এই ব্রত-র দুটি দিন দেওয়া থাকে ৷
advertisement
7/7
*পুজোর শেষে মন দিয়ে ব্রত কথা শুনতে হয়। ব্রতের আগের দিন নিরামিষ আহার করলে ব্রতের ফল ভাল হয় বলে মনে করেন অনেকে ৷ পুজোর পর লাল সুতোয় তেরোটি গিঁট দিয়ে তেরোটি দূর্বা বাঁধতে হয়। উচ্চারণ করতে হয় বিপত্তারিণীর মন্ত্র ৷
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
বিপত্তারিণী পুজো: হাতে লাল তাগা, সহজ মন্ত্র উচ্চারণ! মঙ্গলবার, বিপদ কাটানোর নিয়মগুলি জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল