Indian Railways: রেল লাইনে কখনও জং বা মরচে ধরে না কেন, জানুন বৈজ্ঞানিক কারণ
- Published by:Sudip Paul
Last Updated:
Indian Railways: রেলের থেকে কম টাকায় কোনও পরিবহন ব্যবস্থা দূর-দূরান্তরে পৌছে দিতে পারবে না। রেলে আমরা চরলেও, রেল লাইন দেখলেও, ভারতীয় রেলের এমন অনেক বিষয় রয়েছে যা আমাদের অজানা। তার মধ্যে অন্যতম হল রেল লাইনে মরচে বা জং পড়ে না কেন।
advertisement
1/6

ভারতীয় রেলকে দেশবাসীর লাইফ লাইন বলা হয়ে থাকে। ভারতীয় রেল বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিস্তৃত ভারতীয় রেল। প্রতি দিন কোটি কোটি মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে রেল পরিষেবা নিয়ে থাকেন।
advertisement
2/6
রেলের থেকে কম টাকায় কোনও পরিবহন ব্যবস্থা দূর-দূরান্তরে পৌছে দিতে পারবে না। রেলে আমরা চরলেও, রেল লাইন দেখলেও, ভারতীয় রেলের এমন অনেক বিষয় রয়েছে যা আমাদের অজানা। তার মধ্যে অন্যতম হল রেল লাইনে মরচে বা জং পড়ে না কেন।
advertisement
3/6
এই লাইনগুলি পাতাই ভীষণ খরচ সাপেক্ষ ব্যাপার। রেলের লাইনে বিশেষ ইস্পাত ব্যনহার হয়। তাই খোলা আকাশের নীচে বৃষ্টিতে ভেজে, রোদে পড়ে, কুয়াশায় ভেজে, তুষারে চাপা পড়ে তবুও সহজে মরচে পড়েনা। কারণ রেল লাইন তৈরির জন্য যে কোন ইস্পাত ব্যবহার করা হয় না।
advertisement
4/6
.আমরা সবাই জানি যে লোহার ওপর মরচে পরে কিন্তু ইস্পাতের ওপরে কখনোই জং বা মরচে পরে না। লোহা বাতাস ও জলের সংস্পর্শে এলেই মরচে পরে এবং তা ধীরে ধীরে ক্ষয় হতে থাকে। এমনকি রেলপথের পাশের লোহার অংশগুলিতে কিন্তু জং ধরে তবে রেললাইনের ওপরে কখনই নয়।
advertisement
5/6
রেল লাইন তৈরি করচে যে ইস্পাত ব্যবহার করা হয় তার নাম ম্যাংলাই। যেটি হলো ম্যাঙ্গানিজ ইস্পাত। এই বিশেষ ধরনের ইস্পাতে থাকে ১২% ম্যাঙ্গানিজ ও ০.৮% কার্বন। এবার যেখানে লোহার সাথে জল ও বাতাস মিশে বিক্রিয়ায় ফেরিক ও ফেরাস অক্সাইড তৈরি হয়, সেটি এখানে হয় না। তাই এটি অক্সিজেন এবং আর্দ্রতার সংস্পর্শে এলেও কখনো মরচে ধরে না।
advertisement
6/6
এই বিশেষ ইস্পাত শুধু জং বা মরচেরোধক তাই নয় বরং অনেক বেশি শক্তিশালী ও মজবুতও বটে। রেলপথের ওপরে মরচে পরলে তা দুর্বল ভঙ্গুর হয়ে ভেঙে পরে যেতে পারে এবং মারাত্মক ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে। এই সকলক কারণেই রেল লাইন তৈরিতে বিশেষ ধরনের ইস্পাত ব্যববহার করা হয়।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Indian Railways: রেল লাইনে কখনও জং বা মরচে ধরে না কেন, জানুন বৈজ্ঞানিক কারণ