TRENDING:

Indian Railways: মেঝেতে শুয়েছিল লোকটা, 'এই তুমি কে?'...কোনও উত্তর নেই, সকাল হতেই গোটা কামরায় আর্তনাদ, কান্না

Last Updated:
ট্রেন চলছে, যেই না রাত নামত, কামরার আলো নিভে যেত, অমনি একদল মানুষ মেঝেতে চাদর বিছিয়ে শুয়ে পড়ত। তারা এত চুপচাপ কাজটা করত যে, আশপাশের যাত্রীরা টেরই পেত না। যেই না সকাল হত, অমনি যাত্রীদের চোখ কপালে উঠত
advertisement
1/5
মেঝেতে শুয়েছিল লোকটা, 'এই তুমি কে?'...কোনও উত্তর নেই, সকাল হতেই গোটা কামরায় আর্তনাদ,কান্না
নিত্যদিন ট্রেনের নানা ঘটনা ভাইরাল হয়! কখনও বা ট্রেনে ডাকাতির ঘটনা, কখনও বা ট্রেনে স্মাগলিং-এর কাণ্ড! সাধারণ মানুষের এইসব ঘটনা নিয়ে কৌতূহলও থাকে তুঙ্গে! নিত্যদিন ট্রেনে ডাকাতির নানা কৌশল সামনে আসে। ২০১৬ সালে ট্রেনের একটা ঘটনা ব্যাপক সাড়া হয়েছিল। সালেম-চেন্নাই এগমোর এক্সপ্রেস থেকে লুট হয়ে যায় নগদ ৫ কোটি ৭৮ লক্ষ টাকা। ২০১৬ সালের ৮ অগস্ট সালেমের ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক থেকে ৩৪২ কোটি টাকা ট্রেনে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল চেন্নাইয়ের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াতে। রাস্তাতেই টাকা লুট করা হয়! কিন্তু লুটের টাকার মধ্যে ২ কোটি টাকা স্রেফ পুড়িয়ে নষ্ট করে দিতে বাধ্য হন ডাকাতের দল। কারণ ছিল নোটবন্দি! ডাকাতির ঠিক তিন মাস পরে কেন্দ্রের তরফে সমস্ত ৫০০ এবং ১০০০-এর নোট বাতিল করা হয়। ফলে, অনেক ভেবে ডাকাতরা ঠিক ঠিক করেন, টাকা পুড়িয়ে দেবেন। সম্প্রতি ট্রেনের আরও একটি ঘটনায় হাঁ হয়ে যায় পুলিশ। কী হয়েছিল জানেন?
advertisement
2/5
তবে গোড়া থেকেই বলা যাক! ট্রেন চলছে, যেই না রাত নামত, কামরার আলো নিভে যেত, অমনি একদল মানুষ মেঝেতে চাদর বিছিয়ে শুয়ে পড়ত। তারা এত চুপচাপ কাজটা করত যে, আশপাশের যাত্রীরা টেরই পেত না। যেই না সকাল হত, অমনি যাত্রীদের চোখ কপালে উঠত। চারপাশে তাকিয়ে তারা অবাক! ছুটে আসত রেল পুলিশ। এর পরই আরপিএফ ও জিআরপি-র যৌথ অভিযানে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে বড় সত্য ফাঁশ হল! ঠিক কী ঘটেছিল? Representative Image Image Generated By AI
advertisement
3/5
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, ভেরাভল–পুণে (ট্রেন নম্বর ১১০৮৭) এবং আহমেদাবাদ–কোলহাপুর (ট্রেন নম্বর ১১০৪৯) এক্সপ্রেসের যাত্রীদের কাছ থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকার সোনার গয়না চুরি যায়। ভুক্তভোগী যাত্রীরা রেল পুলিশের কাছে অভিযোগ জানায়।
advertisement
4/5
অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে রেল পুলিশ। আরপিএফ ও জিআরপি যৌথ টাস্ক ফোর্স গঠন করে। বহু স্টেশনে তদন্ত চালানো হয়। প্রাথমিক তদন্তে টাস্ক ফোর্স জানতে পারে, এই ডাকাতির ঘটনায় সাঁসি গ্যাংয়ের দুষ্কৃতীরা জড়িত থাকতে পারে। এই তথ্য পাওয়ার পর টাস্ক ফোর্স পুণে, শিবাজীনগর, লোনাভালা ও মিরাজ রেলওয়ে স্টেশনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে আর তাতেই মেলে সাফল্য।
advertisement
5/5
=পুলিশের অভিযানে ডাকাত দল ধরা পড়ে। চুরি যাওয়া গয়না উদ্ধার হয়। জেরায় দাকাত দল পুলিশকে জানায়, তারা ভিড়ে ঠাঁসা কামরায় উঠত। রাতে চাদর বিছিয়ে মেঝেতে শুয়ে পড়ত। মাঝরাতে যখন সবাই ঘুমিয়ে কাঁদা, তখনই তারা চুরি করত। একাধিক কামরায় ঘুরে ঘুরে তারা টার্গেট ঠিক করত। তারা একা ট্রেনে চাপত না, দলবেঁধে ট্রেনে উঠত।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Indian Railways: মেঝেতে শুয়েছিল লোকটা, 'এই তুমি কে?'...কোনও উত্তর নেই, সকাল হতেই গোটা কামরায় আর্তনাদ, কান্না
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল