Indian Railway GK: এটিই ভারতের শেষ রেলস্টেশন, অথচ এখানে থামে না কোনও ট্রেন! জানুন ভারতীয় রেলের অজানা এই স্টেশনের কাহিনি...
- Published by:Sounak Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Indian Railway GK: সিংহাবাদ ভারতের এমন একমাত্র রেলস্টেশন, যেখানে কোনও ট্রেন থামে না। মালদার এই সীমান্তবর্তী স্টেশন ইতিহাস, রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের নিঃশব্দ সাক্ষী। একসময় জমজমাট এই স্টেশন আজ শুধুই এক নীরব স্মৃতি বহন করছে, জানুন বিস্তারিত...
advertisement
1/14

সিংহাবাদ রেলওয়ে স্টেশন, ভারতের মালদা জেলার হাবিবপুর অঞ্চলে অবস্থিত একটি অনন্য রেল স্টেশন, যা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত।
advertisement
2/14
এই স্টেশনটি বর্তমানে যাত্রীবাহী ট্রেনের জন্য ব্যবহৃত হয় না, তবে এটি পণ্যবাহী ট্রেনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে।
advertisement
3/14
ইতিহাস ও গুরুত্বব্রিটিশ শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত সিংহাবাদ স্টেশনটি এক সময় কলকাতা ও ঢাকা শহরের মধ্যে সংযোগ রক্ষা করত। মহাত্মা গান্ধী ও সুভাষচন্দ্র বসুর মতো নেতারা এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করেছেন।
advertisement
4/14
১৯৭৮ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যা পণ্যবাহী ট্রেনের চলাচল অনুমোদন করে। ২০১১ সালে এই চুক্তি সংশোধিত হয়, যাতে নেপাল থেকে বাংলাদেশে পণ্য পরিবহন সম্ভব হয়।
advertisement
5/14
স্থাপত্য ও বর্তমান অবস্থাসিংহাবাদ স্টেশনের স্থাপত্য এখনও ঔপনিবেশিক যুগের নিদর্শন বহন করে। স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম ও টিকিট কাউন্টারগুলি বর্তমানে পরিত্যক্ত, এবং স্টেশনে খুব কম সংখ্যক কর্মচারী রয়েছেন। এই স্টেশনটি এখন শুধুমাত্র পণ্যবাহী ট্রেনের জন্য ব্যবহৃত হয়, এবং যাত্রীবাহী ট্রেনের জন্য নয়।
advertisement
6/14
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাযদিও বর্তমানে সিংহাবাদ স্টেশনটি যাত্রীবাহী ট্রেনের জন্য ব্যবহৃত হয় না, তবে এর কৌশলগত অবস্থান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও পরিবহন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
advertisement
7/14
বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালের মধ্যে পণ্য পরিবহনের জন্য এই স্টেশনটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল হতে পারে।
advertisement
8/14
অন্যান্য অনন্য রেল স্টেশনভারতের রাজস্থানের রশিদপুরা খোরি রেল স্টেশনটি একটি অনন্য উদাহরণ, যা সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় গ্রামবাসীদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এই স্টেশনটি রেলওয়ের কোনো কর্মচারী ছাড়াই পরিচালিত হয়, যা স্থানীয় স্বনির্ভরতার একটি চমৎকার উদাহরণ।
advertisement
9/14
ভারতীয় রেলওয়ের কিছু তথ্যভারতীয় রেলওয়ে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক, যার মোট দৈর্ঘ্য ৬৮,০০০ কিলোমিটার। গোরখপুর স্টেশন বিশ্বের দীর্ঘতম প্ল্যাটফর্মের জন্য পরিচিত, যার দৈর্ঘ্য ৪,৪৩০ ফুট। চত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস ও ভারতীয় মাউন্টেন রেলওয়ে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।
advertisement
10/14
ভারতীয় রেলওয়ের ইতিহাসভারতে রেলওয়ের সূচনা হয় ১৮৩৭ সালে মাদ্রাসে গ্রানাইট পরিবহনের মাধ্যমে। ১৮৫৩ সালে বোম্বে থেকে থানে পর্যন্ত প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন চালু হয়। স্বাধীনতার পর, ১৯৫১ সালে ভারতীয় রেলওয়ে জাতীয়করণ করা হয় এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক রেলওয়ে সংস্থাগুলিকে একত্রিত করে একটি একক সত্তা গঠন করা হয়।
advertisement
11/14
রেলওয়ের মূল উদ্দেশ্যব্রিটিশ শাসনামলে রেলওয়ের মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারতের সম্পদ শোষণ এবং সেগুলি ব্রিটেনে রপ্তানি করা। এছাড়াও, রেলওয়ে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর দ্রুত চলাচলের জন্য ব্যবহৃত হত। পরবর্তীতে, রেলওয়ে ভারতের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংহতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
advertisement
12/14
রেকর্ড ও স্বীকৃতিনতুন দিল্লি রেলওয়ে স্টেশন বিশ্বের বৃহত্তম রুট রিলে ইন্টারলকিং সিস্টেমের জন্য গিনেস বুক অফ রেকর্ডসে স্থান পেয়েছে। এই জটিল সিস্টেমটি বিশাল রেল নেটওয়ার্কের ট্র্যাক ও ট্রেন পরিচালনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
13/14
ভারতের প্রথম রেলওয়ে স্টেশনভারতের প্রথম রেলওয়ে স্টেশন ছিল বোরি বান্দার, যা বর্তমানে ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস নামে পরিচিত। ১৮৫৩ সালের ১৬ এপ্রিল, এই স্টেশন থেকে প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন থানে পর্যন্ত যাত্রা করে, যা ভারতের রেল ইতিহাসের সূচনা চিহ্নিত করে।
advertisement
14/14
ভারতের রেলওয়ের গুরুত্বভারতের রেলওয়ে শুধুমাত্র একটি পরিবহন মাধ্যম নয়; এটি দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি গ্রাম ও শহরের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে, পণ্য ও যাত্রী পরিবহনের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রেলওয়ে বিভিন্ন সম্প্রদায় ও সংস্কৃতিকে একত্রিত করে, যা ভারতের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে আরও সমৃদ্ধ করে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Indian Railway GK: এটিই ভারতের শেষ রেলস্টেশন, অথচ এখানে থামে না কোনও ট্রেন! জানুন ভারতীয় রেলের অজানা এই স্টেশনের কাহিনি...