IAS Story: সব পরীক্ষায় প্রথম, ২১ বছরে আইএএস! এরপরই মনরেগা প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, অবশেষে জামিন
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
IAS Story, IAS Pooja Singhal News: অবশেষে জামিনে ছাড়া পেলেন পূজা সিঙ্ঘল। পূজা ঝাড়খণ্ড ক্যাডারের আইএএস। মনরেগা দুর্নীতি মামলায় নাম জড়ায় তাঁর। বেশ কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালানোর পর পূজাকে গ্রেফতার করে ইডি।
advertisement
1/6

সব পরীক্ষায় প্রথম। ২১ বছর বয়সে আইএএস! ঠাঁই হয় লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে। ইউপিএসসি পড়ুয়াদের কাছে তিনি ছিলেন আদর্শ। কিন্তু সেখান থেকে সোজা জেল। সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতি, কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। এরপর থেকে ২৮ মাস জেলেই ছিলেন। অবশেষে জামিনে ছাড়া পেলেন পূজা সিঙ্ঘল।
advertisement
2/6
পূজা ঝাড়খণ্ড ক্যাডারের আইএএস। মনরেগা দুর্নীতি মামলায় নাম জড়ায় তাঁর। বেশ কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালানোর পর পূজাকে গ্রেফতার করে ইডি। তাঁর বিরুদ্ধে মনরেগা প্রকল্পের অর্থ মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ উঠেছিল। এরপরই চাকরি থেকে সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে।
advertisement
3/6
২০২২ সালের ১১ মে পূজাকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অফিসাররা। প্রায় ২৮ মাস পর তাঁকে জামিন দিল আদালত। ২ লাখ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে ছাড়া পেয়েছেন তিনি। এরপর থেকেই ফের নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে ঝাড়খণ্ড ক্যাডারের এই আইএএসকে নিয়ে। মেধাবী এবং দক্ষ অফিসারের এমন করুণ পরিণতি দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন অনেকেই।
advertisement
4/6
পূজা সিঙ্ঘল উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনের বাসিন্দা। ছোট থেকেই অত্যন্ত মেধাবী। দেরাদুনের গাড়ওয়াল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। স্কুল থেকে কলেজ পর্যন্ত প্রতিটি পরীক্ষাতেই প্রথম হয়েছেন। ১৯৯৯ সালে ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসেন। প্রথমবারেই উর্ত্তীর্ণ হন। ২০০০ সালের ব্যাচের আইএএস কর্মকর্তা ছিলেন তিনি। মাত্র ২১ বছর বয়সে এহেন কৃতিত্বের জন্য লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম ওঠে তাঁর।আইএএস হওয়ার পর তাঁর প্রথম পোস্টিং হয় ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগে। বিভিন্ন বিভাগে বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন।
advertisement
5/6
২০০৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ১৪ জুলাই পর্যন্ত তিনি খুঁটি জেলার ডেপুটি কমিশনার ছিলেন। এই সময়ই তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, খুঁটি জেলার ডেপুটি কমিশনার থাকাকালীন তিনি ১৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এখানেই শেষ নয়। চাতরা জেলার ডেপুটি কমিশনার থাকাকালীনও তাঁর বিরুদ্ধে ৪ কোটি টাকা তহবিল তছরূপের অভিযোগ উঠেছিল। এছাড়া পালামৌ-এর একটি খনি প্রকল্পে নিয়ম শিথিল করে জমি বরাদ্দের অভিযোগও ওঠে পূজার বিরুদ্ধে।
advertisement
6/6
এরপরই তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তে নামে ইডি। ২০২২ সালের ৬ মে পূজার একাধিক সম্পত্তিতে অভিযান চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অফিসাররা। তল্লাশিতে বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়। এরপর ১১ মে তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি। এতদিন জেলেই ছিলেন। অবশেষে ২ লাখ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে তাঁকে জামিন দিল আদালত।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
IAS Story: সব পরীক্ষায় প্রথম, ২১ বছরে আইএএস! এরপরই মনরেগা প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, অবশেষে জামিন