TRENDING:

Gravity Hole: শ্রীলঙ্কার দক্ষিণে তৈরি হচ্ছে দৈত্যাকার গর্ত! পৃথিবীর ভবিষ্যতে কী আছে এবার? জেনে নিন বিজ্ঞানীরা কী বলছেন

Last Updated:
Gravity Hole in Indian Ocean: সম্প্রতি ভারতীয় বিজ্ঞানীদের একটি দল ভারত মহাসাগরে তিন মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি এলাকা জুড়ে থাকা বিশাল এই ‘গ্র্যাভিটি হোল’ তৈরির কারণ আবিষ্কার করেছে।
advertisement
1/7
শ্রীলঙ্কার দক্ষিণে তৈরি হচ্ছে দৈত্যাকার গর্ত! পৃথিবীর ভবিষ্যতে কী আছে এবার?
ভারত মহাসাগরে দেখা গিয়েছে গ্র্যাভিটি হোল। বিজ্ঞানীদের করা সমীক্ষা বলছে, এই মাধ্যাকর্ষণ গর্তটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার দূরত্বে এবং ৩০০ কিলোমিটার গভীরতায় তৈরি হয়েছে।
advertisement
2/7
সম্প্রতি ভারতীয় বিজ্ঞানীদের একটি দল ভারত মহাসাগরে তিন মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি এলাকা জুড়ে থাকা বিশাল এই ‘গ্র্যাভিটি হোল’ তৈরির কারণ আবিষ্কার করেছে।
advertisement
3/7
ভারত মহাসাগরে শ্রীলঙ্কার দক্ষিণে এই বিশাল মাধ্যাকর্ষণ গর্তটি তৈরি হয়েছে। বেঙ্গালুরু-র ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আসলে যেখানে এই জাতীয় গ্র্যাভিটি হোল তৈরি হয়, সেখানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি গড়ের তুলনায় কম হয়।
advertisement
4/7
কিন্তু কী কারণে তৈরি হল এই গর্ত?- IISC-র বিজ্ঞানীরা এই মহাকর্ষীয় গর্তের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছেন। ইতিমধ্যেই তাঁদের গবেষণা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। মনে করা হচ্ছে এই অভিকর্ষ গহ্বরটি গত ২০ মিলিয়ন বছর আগে তৈরি হতে শুরু করে। জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার নামে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা।
advertisement
5/7
ISSC-এর বাঙালি ভূ-পদার্থ গবেষক দেবাঞ্জন পাল এবং ISSC-এর অধ্যাপক অদ্রি ঘোষ, এই বিষয়ে নিবিড় গবেষণায় নিয়োজিত৷ তাঁদের মতে, এই মাধ্যাকর্ষণ গর্ত তৈরির কারণ হল ‘সলিড রক ফ্লুইড’-এর অভাব।
advertisement
6/7
বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা বিগত ১৪০ মিলিয়ন বছরে প্লেট টেকটোনিক গতিবিধি পুনর্গঠন করেছেন। মহাকর্ষীয় গর্তের উৎস সনাক্ত করতে তাঁরা কম্পিউটার সিমুলেশন তৈরি করেছেন। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে টেকটোনিক প্লেটের কিছু অংশ আফ্রিকার নিচের আবরণের মধ্য ঢুকে যাচ্ছে ক্রমশ। তাই ভারত মহাসাগরের তলদেশে প্লাম তৈরি হচ্ছে।
advertisement
7/7
বিজ্ঞানীরা আরও ব্যাখ্যা করে জানিয়েছেন যে, ভারত মহাসাগরের নিচে ঘটে চলা এই প্রক্রিয়ার ফলে আইওজিএল-এর অবস্থান এবং আকৃতি নির্ধারিত হতে পারে। এই ধরনের প্লামগুলি, জিওয়েড লো-এর কাছাকাছি ম্যান্টেল কাঠামো-সহ, এই নেতিবাচক ভূতাত্ত্বিক অসঙ্গতি তৈরি করতে পারে। IISC-র বিজ্ঞানী দেবাঞ্জন পাল এবং অদ্রি ঘোষ তাঁদের গবেষণাপত্রে সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Gravity Hole: শ্রীলঙ্কার দক্ষিণে তৈরি হচ্ছে দৈত্যাকার গর্ত! পৃথিবীর ভবিষ্যতে কী আছে এবার? জেনে নিন বিজ্ঞানীরা কী বলছেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল