GK: এটিই পৃথিবীর শেষ রাস্তা! এক পা বাড়ালেই মৃত্যুর হাতছানি! খবরদার একা যাবেন না, কারণ জানলে গায়ে কাঁটা দেবে
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
Last Updated:
Last Road of the World: আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে বিশ্বের শেষ রাস্তা কোনটি হবে? এই রাস্তাটি নরওয়েতে এবং তারপর গোটা দুনিয়া শেষ। এতই খারাপ রাস্তা যে এখানে একা যেতে মানুষকে বাধা দেওয়া হয়।
advertisement
1/7

আপনি ভারতের বাসিন্দা হোন বা ভারতীয় এবং অন্য কোনও দেশে বাস করুন, আপনি যদি রাস্তায় ভ্রমণ করেন, তবে একটি কথা আপনার মাথায় নিশ্চয়ই এসেছে যে রাস্তার শেষ কোথায়?
advertisement
2/7
আপনি এমনকি একটি দেশের মধ্যে দীর্ঘতম রাস্তার শেষও খুঁজে পেতে পারেন, কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে বিশ্বের শেষ রাস্তা কোনটি হবে? এই রাস্তাটি নরওয়েতে এবং তারপর গোটা দুনিয়া শেষ। এতই খারাপ রাস্তা যে এখানে একা যেতে মানুষকে বাধা দেওয়া হয়।
advertisement
3/7
রিপোর্ট অনুযায়ী, ই-৬৯ হাইওয়ে অবস্থিত নরওয়েতে, এটিই হল পৃথিবীর শেষ রাস্তা। এটি পশ্চিম ইউরোপের উত্তরে অবস্থিত। এই মহাসড়কটি ১২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে যায়।
advertisement
4/7
এটি উত্তর ক্যাপ, উত্তর ইউরোপের শেষ বিন্দু প্রবেশাধিকার আছে৷ এই সড়কের মাঝখানে রয়েছে ৫টি টানেল। এটি নরওয়ের শেষ প্রান্ত। কিন্তু এ সড়কের সামনে কোনও রাস্তা নেই। এটি উত্তর মেরুর এত কাছে যে শীতের মাসগুলিতে রাস্তাটি সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। এই রাস্তায় একা ভ্রমণ নিষিদ্ধ।
advertisement
5/7
এই রাস্তায় হাঁটলে দূর থেকে শুধু বরফ দেখা যায়। সমুদ্রও দেখা যাচ্ছে। আবহাওয়াও এতই অদ্ভুত যে এর কারণে মানুষের গাড়ি চালাতে অসুবিধা হয়। গ্রীষ্মকালে বৃষ্টি, ঝড়-তুফান এবং শীতকালে তুষারপাতের কারণে মানুষ এই পথটি ২-৩ ঘন্টার বেশি সময় যেতে পারে না। এই রাস্তাটি ১৯৯৯ সালের জুন মাসে নির্মিত হয়েছিল। তার আগে এখানে পৌঁছানোর একমাত্র পথ ছিল নৌকা।
advertisement
6/7
নরওয়ে অনেক সুন্দর দেশ কিন্তু এখানে ৬ মাস অন্ধকার থাকে কারণ শীতের দিনে সূর্য বের হয় না। এই দেশটি মধ্যরাতের সূর্যের জন্য বিখ্যাত। গ্রীষ্মকালে ৬ মাস সূর্য দেখা যায়, যার কারণে আপনার মনে হবে যেন রাত নয়।
advertisement
7/7
তারপর মানুষ ১৯৩০ সালে এই এলাকার উন্নয়ন শুরু করে। ১৯৩৪ সালে এই জনশূন্য স্থানটিকে পর্যটকদের উপযোগী করে তোলার জন্য এবং পর্যটনের প্রচারের জন্য কাজ শুরু হয়। তারপর এখানে রেস্তোরাঁ এবং স্যুভেনির শপও খোলে। উত্তর মেরুর কাছের এই জায়গায় এখন বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ বেড়াতে আসে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
GK: এটিই পৃথিবীর শেষ রাস্তা! এক পা বাড়ালেই মৃত্যুর হাতছানি! খবরদার একা যাবেন না, কারণ জানলে গায়ে কাঁটা দেবে