Fun Facts: গাড়ির রং আলাদা-আলাদা হলেও সব গাড়ির চাকা-ই কালো হয়, কেন? কারণ জানলে চোখ কপালে উঠবে
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
হলুদ-সবুজ-লাল-নীল... এক-একটা গাড়ির এক-এক রকম রং! কিন্তু গাড়ির আলাদা-আলাদা রং হলেও, সব গাড়ির চাকার-ই রং হয় কালো। কখনও ভেবে দেখেছেন, কেন সব গাড়ির টায়ারের রং হয় কালো?
advertisement
1/6

হলুদ-সবুজ-লাল-নীল... এক-একটা গাড়ির এক-এক রকম রং! কিন্তু গাড়ির আলাদা-আলাদা রং হলেও, সব গাড়ির চাকার-ই রং হয় কালো। কখনও ভেবে দেখেছেন, কেন সব গাড়ির টায়ারের রং হয় কালো?
advertisement
2/6
আজ যদিও সব গাড়ির চাকার রং কালো, কিন্তু আগে তেমনটা ছিল না। প্রায় ১২৫ বছর আগে গাড়ির চাকার রং হত সাদা। টায়ারের এই সাদা রংকে আভিজাত্যের প্রতীক বলে মনে করা হত। টায়ার তৈরি হয় রাবার দিয়ে, যার রং হয় হালকা ধূসর। এর সঙ্গে টায়ার মজবুত করতে মেশানো হত জিঙ্ক অক্সাইড। যার ফলে টায়ারের রং হয়ে যেত সাদা।
advertisement
3/6
কিন্তু রাবারের সেই চাকাগুলি হত দুর্বল, খুব বেশি ওজন নিতে পারত না। ক্ষয়প্রবণ এবং তাপের প্রতি অতিমাত্রায় প্রতিক্রিয়াশীল। এই কারণে বেশি ভারে এবং তাপমাত্রায় রাবারের বিকৃতি ঘটত। কাজেই টায়ার তৈরির সময় রাবারের সঙ্গে উপযোগী রাসায়নিক যোগ করা শুরু হয়, যা রাবারের তাপ সহনশীলতা, ক্ষয়রোধ ও ভার বহনের ক্ষমতা বাড়ায়।
advertisement
4/6
টায়ারকে আরও মজবুত ও টেকসই করতে যোগ করা শুরু হল কার্বন ব্ল্যাক। কিন্তু এটি রাবারের প্রাকৃতিক ধূসর সাদাটে রং-কে কালো করে দেয়। এ জন্যই টায়ারের রং কালো।
advertisement
5/6
কার্বন ব্ল্যাক ব্যবহারে টায়ারের কর্মক্ষমতা বাড়ে। আগে যেসব টায়ারে কার্বন ব্ল্যাক ব্যবহার করা হতো না, সেগুলি পাঁচ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত ঠিকঠাক চলত। কার্বন ব্ল্যাক ব্যবহার শুরু করার পর টায়ারগুলো প্রায় ৫০ হাজার কিলোমিটার চলে।
advertisement
6/6
কার্বন ব্ল্যাক ব্যবহারের পেছনে অন্য আরেকটি কারণও রয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বুলেট তৈরিতে প্রচুর পরিমাণে জিংক অক্সাইড দরকার ছিল। তাই টায়ার প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলো জিংক অক্সাইডের পরিবর্তে কার্বন ব্ল্যাক ব্যবহার শুরু করতে বাধ্য হয়ে। সেই থেকেই টায়ারের রং কালো।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Fun Facts: গাড়ির রং আলাদা-আলাদা হলেও সব গাড়ির চাকা-ই কালো হয়, কেন? কারণ জানলে চোখ কপালে উঠবে