Earth: ভারতের জন্য এ কী কাণ্ড! পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! সরে যাচ্ছে অক্ষ থেকে! বিপদ নাকি ডেকে এনেছে ভারত! শুনে আঁতকে উঠবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Earth: একদিকে হেলে পড়েছে পৃথিবী। বিপদের মূলে ভারত, দাবি বিজ্ঞানীদের।
advertisement
1/12

ভারত-সহ কয়েকটি দেশ করছে এই কাজ! যার প্রভাব পড়ছে পৃথিবীর ভারসাম‍্যের উপর। নিজের অক্ষ থেকে সরে যাচ্ছে পৃথিবী। পৃথিবী ব‍্যাপী বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন এই সমস‍্যা নিয়ে। তবে তা সত্ত্বেও সতর্ক হচ্ছে না ভারত বা অন‍্যান‍্য দেশগুলি। এই অবস্থা চলতে থাকলে তার প্রভাব হতে পারে সাংঘাতিক।
advertisement
2/12
জলই জীবন। বেঁচে থাকার জন‍্য এই একটি জিনিসের উপর নির্ভরতা কেবল মানুষ নয়, অন‍্যান‍্য সমস্ত জীবজগতের। তবে খাওয়ার জন‍্য বেশিরভাগ জায়গাতেই ব‍্যবহার করা হয় ভূগর্ভস্থ জল।
advertisement
3/12
তবে এই ভূগর্ভস্থ জল উত্তোলনের কারণেই বাড়ছে বড় সমস‍্যা। স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত জল উত্তোলনের কারণে অক্ষ থেকে সরে গিয়েছে পৃথিবী।
advertisement
4/12
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, শুধু রাত-দিনের উপর প্রভাব পড়বে না বরং জল থেকে শুরু করে আমাদের খাবার-দাবারের উপরও খারাপ প্রভাব পড়বে এবং এর অভাব দেখা দেবে।বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, শুধু রাত-দিনের উপর প্রভাব পড়বে না বরং জল থেকে শুরু করে আমাদের খাবার-দাবারের উপরও খারাপ প্রভাব পড়বে এবং এর অভাব দেখা দেবে।
advertisement
5/12
অন‍্যান‍্য দেশে হলেও ভূগর্ভস্থ জল তুললেও ভারতে প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি উত্তোলন হচ্ছে। সারা বিশ্বজুড়ে ভূগর্ভ থেকে যতটা জল তোলা হচ্ছে, ২৫ শতাংশেরও বেশি শুধু ভারতেই হচ্ছে।অন‍্যান‍্য দেশে হলেও ভূগর্ভস্থ জল তুললেও ভারতে প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি উত্তোলন হচ্ছে। সারা বিশ্বজুড়ে ভূগর্ভ থেকে যতটা জল তোলা হচ্ছে, ২৫ শতাংশেরও বেশি শুধু ভারতেই হচ্ছে।
advertisement
6/12
পৃথিবী একটি ঘূর্ণায়মান বলের মতো। যদি এর ভরের বণ্টন পরিবর্তিত হয়, তাহলে এর ঘূর্ণনের অক্ষও পরিবর্তিত বা সরে যায়। এটিকে “পোলার মোশন” বলা হয়।
advertisement
7/12
১৭ বছরে অনেক কিছু বিঘ্নিত হয়েছে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ভূগর্ভস্থ জল উত্তোলন করেছে ভারত। তারপরে চীন, আমেরিকা এবং অন্যান্য দেশের নাম আসে।
advertisement
8/12
ভারত প্রতি বছর ২৫০–২৬০ কিউবিক কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ জল তুলে নেয়, যা আমেরিকা এবং চীনের যৌথ ব্যবহারের চেয়েও বেশি। পৃথিবীর ১০ শীর্ষ গ্রাউন্ডওয়াটার ব্যবহারকারীদের মধ্যে ভারত প্রথম স্থানে আছে, তারপরে চীন (১১২ Km³) এবং আমেরিকা (১১১ Km³) আসে।
advertisement
9/12
পৃথিবীর নিজ অক্ষ থেকে সরে গেলে তার প্রভাবে নেমে আসবে একাধিক সঙ্কট। ঋতুর পরিবর্তন হবে। গ্রীষ্ম-শীতের সময়কাল দ্রুত পরিবর্তিত হবে। রফ দ্রুত গলবে। ভারত মতো দেশে মৌসুমের প্যাটার্ন বিঘ্নিত হতে পারে, যার ফলে খরা বা অতিরিক্ত বৃষ্টি হতে পারে।
advertisement
10/12
সমুদ্র স্তর এবং উপকূলীয় অঞ্চলে প্রভাব পড়বে। যার ফলে গ্রিনল্যান্ড এবং অ্যান্টার্কটিকার বরফ দ্রুত গলবে। সমুদ্র স্তরের বৃদ্ধি থেকে মুম্বাই, কলকাতা, বাংলাদেশ মতো উপকূলীয় শহর ডুবে যেতে পারে। আটলান্টিকের গালফ স্ট্রিম মতো প্রবাহ প্রভাবিত হবে, যার ফলে ইউরোপের তাপমাত্রা হঠাৎ কমে যেতে পারে।
advertisement
11/12
ভূমিকম্প বেশি হবে এবং আগ্নেয়গিরিতে অগ্নুত্‍পাত বাড়তে পারে। পৃথিবীর অভ্যন্তরে চাপ পরিবর্তিত হতে পারে, যার ফলে টেকটোনিক প্লেট সক্রিয় হতে পারে। রিং অফ ফায়ার (প্রশান্ত অঞ্চল) এ বেশি ভূমিকম্প হতে পারে। সমুদ্রের তাপমাত্রার পরিবর্তনের ফলে বেশি শক্তিশালী ঝড় (যেমন হারিকেন, সাইক্লোন) তৈরি হতে পারে
advertisement
12/12
এখন তাৎক্ষণিক বিপদ নেই। বর্তমানে অক্ষ সরে যাওয়ার গতি খুব ধীর (-১০ সেমি প্রতি বছর) এবং এর গুরুতর প্রভাবের জন্য শত শত বছর লাগবে। কিন্তু ভূগর্ভস্থ জল উত্তোলন, গ্লোবাল ওয়ার্মিং এবং বরফ গলে যাওয়া এটি দ্রুততর করছে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Earth: ভারতের জন্য এ কী কাণ্ড! পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! সরে যাচ্ছে অক্ষ থেকে! বিপদ নাকি ডেকে এনেছে ভারত! শুনে আঁতকে উঠবেন