লরেন্সের কট্টর দুশমন! নাম শুনলে কাঁপে বড় বড় গ্যাংস্টারও, কে এই যোগীন্দর? দেখুন তার অপরাধের কুণ্ডলী
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Gangster Joginder Geong Arrest: দেড় বছর ধরে যোগীন্দরকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল এবং হরিয়ানা এসটিএফ। শেষমেশ ফিলিপিন্সে তার খোঁজ মেলে। সিবিআই ও একাধিক নিরাপত্তা সংস্থার যৌথ অভিযানে গ্রেফতার করা হয় যোগীন্দরকে।
advertisement
1/9

লরেন্স বিষ্ণোইয়ের কট্টর দুশমন বললে সবার আগে একজনের নামই সামনে আসে। যোগীন্দর জিওং (Joginder Geong)। অবশেষে ফিলিপিন্সে তাঁকে গ্রেফতার করল ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থার বিশেষ টিম। এখন ভারতে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে।
advertisement
2/9
দেড় বছর ধরে যোগীন্দরকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল এবং হরিয়ানা এসটিএফ। শেষমেশ ফিলিপিন্সে তার খোঁজ মেলে। সিবিআই ও একাধিক নিরাপত্তা সংস্থার যৌথ অভিযানে গ্রেফতার করা হয় যোগীন্দরকে।
advertisement
3/9
অপরাধ জগতের বেতাজ বাদশা যোগীন্দর। তাঁর বিরুদ্ধে ২৮টি মামলা চলছে। এর মধ্যে ৫টি খুনের। ইতিমধ্যেই ১৫টি মামলায় যোগীন্দরকে দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। গোল্ডি ব্রারের ভাই গুরলাল ব্রার, ভিকি মিদুখেড়া ও কবাডি খেলোয়াড় সন্দীপ নাঙ্গালের হত্যাকাণ্ডেও যোগীন্দরের নাম জড়িয়েছিল।
advertisement
4/9
পুলিশ সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, গত কয়েক বছর ধরে ফিলিপিন্সে বসে কৌশল চৌধুরীর গ্যাংয়ের হয়ে কাজ করতেন যোগীন্দর। কৌশল চৌধুরী, লাকি পাটিয়াল এবং অমিত ডাগর বর্তমানে জেলে। যোগীন্দর তাঁদের হয়ে গ্যাংয়ের জন্য শ্যুটার নিয়োগ করতেন।
advertisement
5/9
যোগীন্দরের দাদা সুরেন্দ্রও ছিলেন হরিয়ানার কুখ্যাত গ্যাংস্টার। কৌশল চৌধুরী তাঁকে গুরু মানতেন। যাইহোক, ২০১৭ সালে কর্নালে সুরেন্দ্রকে এনকাউন্টারে খতম করে হরিয়ানা পুলিশ। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে পরের বছরই অর্থাৎ ২০১৮ সালে নেপাল হয়ে ফিলিপিন্সে পালান যোগীন্দর।
advertisement
6/9
এনকাউন্টারের আগে সুরেন্দ্রও দক্ষিণ আফ্রিকায় গা ঢাকা দিয়েছিলেন। ২০০৪ সালে হরিয়ানা পুলিশ তাঁকে ভারতে ফিরিয়ে আনে। সুরেন্দ্রর আতঙ্কে একসময় গোটা হরিয়ানা কাঁপত। পুলিশের পোশাকই ছিল তার অস্ত্র। ইউনিফর্ম পরে খুন, রাহাজানি চালাতেন। লোকে আসল-নকলের তফাত বুঝতে পারত না। পুলিশ ডাকত ‘বহুরূপী’ বলে।
advertisement
7/9
সুরেন্দ্রর গ্যাংয়ের দাপটে সন্ধ্যার পর রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যেত। কেউ বাইরে বেরতে সাহস করত না। জেল থেকে ভোটেও লড়েছিলেন। জিতেছিলেন পঞ্চায়েত নির্বাচনে। জেলেই কৌশল চৌধুরীর সঙ্গে আলাপ হয় যোগীন্দরের।
advertisement
8/9
কৌশল চৌধুরীকে অপরাধ জগতে নিয়ে আসেন সুরেন্দ্র। তার হাতেই ভাই যোগীন্দরেরও অপরাধ জগতে হাতেখড়ি হয়। লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংকে গোড়া থেকে উপড়ে ফেলার পরিকল্পনা ছিল তাদের। ফিলিপন্সে বসে সেই লক্ষ্যেই কাজ করছিলেন যোগীন্দর।
advertisement
9/9
পুলিশ জানতে পেরেছে, কৌশল চৌধুরী গ্যাং, লাকি পাটিয়াল, ও অর্শ ডালার হয়ে ফিলিপিন্সে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরি করেছিলেন যোগীন্দর। বড় সড় গ্যাংওয়্যার শুরু করার পরিকল্পনা ছিল তার। তবে তার আগেই যোগীন্দরকে গ্রেফতার করল ভারতের নিরাপত্তা সংস্থা।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
লরেন্সের কট্টর দুশমন! নাম শুনলে কাঁপে বড় বড় গ্যাংস্টারও, কে এই যোগীন্দর? দেখুন তার অপরাধের কুণ্ডলী