ছেলে হবে না মেয়ে? গমের উপর মূত্র ফেলতেন গর্ভবতী মহিলারা! বহু প্রাচীন এই প্রথা
- Published by:Suman Majumder
Last Updated:
Egypt: গমের উপর প্রস্রাব। তাতেই নির্ধারণ হত, গর্ভবতী মহিলার ছেলে হবে নাকি মেয়ে! বহু প্রাচীন এই পদ্ধতি।
advertisement
1/5

এখন একজন গর্ভবতী মহিলা আধুনিক স্ট্রিপের মাধ্যমে জানতে পারেন তিনি গর্ভবতী কি না! ভারতসহ অনেক দেশে গর্ভে বেড়ে ওঠা শিশুর লিঙ্গ পরীক্ষা বেআইনি। আল্ট্রাসাউন্ড প্রযুক্তির মাধ্যমে তা শনাক্ত করা যায়। তবে প্রাচীন মিশরে গর্ভবতী মহিলাদের পরীক্ষা হত অন্যভাবে।
advertisement
2/5
সেই সময় মিশরীয় মহিলারা গম এবং যব ভর্তি একটি আস্ত ব্যাগ নিয়ে যেতেন। তার উপর তিনি কিছুটা প্রস্রাব ফেলতেন। এভাবেই তিনি নিজের গর্ভাবস্থা শনাক্ত করতেন। গম অঙ্কুরিত হওয়ার মানে, মহিলাটি গর্ভবতী। এর পেছনের বিজ্ঞান খুবই সহজ। গর্ভবতী মহিলাদের প্রস্রাবে ইস্ট্রোজেনের হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে গমের অঙ্কুরোদগম হয়।
advertisement
3/5
মিশরীয়রা বিশ্বাস করতেন, গমের অঙ্কুরোদম হলে মেয়ে হবে। মজার ব্যাপার হল, ১৯৬০ সালে করা একটি পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছিল, এই প্রাচীন মিশরীয় পদ্ধতি ৭০ শতাংশ সঠিক ছিল।
advertisement
4/5
প্রাচীন গ্রিসে গর্ভাবস্থা পরীক্ষার পদ্ধতি কিছুটা আলাদা ছিল। যদিও এটা তেমন সঠিক ছিল না। যদি কোনও মহিলা মনে করেন যে তিনি গর্ভবতী, তবে সে যুগের ডাক্তার তাঁর যোনিতে পেঁয়াজ রাখতেন। পরের দিন সকালে যদি তাঁর নিঃশ্বাসে পেঁয়াজের গন্ধ আসে, তা হলে বিশ্বাস করা হতো যে সে গর্ভবতী। এর পিছনে তত্ত্বটি ছিল যে গর্ভাবস্থায় যোনির শোষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে সেটি রক্তের মাধ্যমে শোষিত হয়।
advertisement
5/5
প্রাচীন পন্থাগুলি নিয়ে পরবর্তীকালে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করেছেন। প্রতিটি পন্থা যে বিজ্ঞানভিত্তিক ছিল, তা কিন্তু নয়।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
ছেলে হবে না মেয়ে? গমের উপর মূত্র ফেলতেন গর্ভবতী মহিলারা! বহু প্রাচীন এই প্রথা