Vaishno Devi Landslide: বৈষ্ণো দেবীতে ভয়াবহ ভূমিধস, পাথরে ঢেকে গেল রাস্তা! বন্ধ গাড়ি, হেলিকপ্টার পরিষেবা...
- Published by:Sounak Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Vaishno Devi Landslide: বৈষ্ণো দেবীর পথে হিমকোটির কাছে ভূমিধসের কারণে বন্ধ হয়েছে ব্যাটারি কার, কেবল কার ও হেলিকপ্টার পরিষেবা। দুর্যোগের মধ্যেও ভক্তরা পায়ে হেঁটে মাতার দর্শনে যাচ্ছেন। প্রশাসন সব রুটে সতর্কতা জারি করেছে ও পরিষেবা দ্রুত ঠিক করার চেষ্টা চলছে...
advertisement
1/7

জম্মুর কাটরা থেকে বৈষ্ণো দেবীর উদ্দেশে যাত্রার পথে প্রবল বর্ষণের জেরে বড় ধরনের ভূমিধস হয়েছে। সোমবার দুপুরে হিমকোটি ও আশপাশের এলাকায় প্রবল বৃষ্টির কারণে পাহাড় ধসে পড়ে।
advertisement
2/7
এর ফলে ওই পথে চলা ব্যাটারি কার সার্ভিস, হেলিকপ্টার ও কেবল কার পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যদিও মূল ঐতিহ্যবাহী পায়ে হেঁটে যাওয়ার পথ এখনও খোলা রয়েছে এবং ভক্তরা সেই পথ ধরেই মায়ের দর্শনে এগিয়ে চলেছেন।
advertisement
3/7
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সোমবার দুপুর ১২টার পর হঠাৎ করে আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটে এবং টানা প্রায় আড়াই ঘণ্টা বৃষ্টি হয়। সেই সময় হিমকোটি রুটে একাধিক জায়গায় ভূমিধস হয়, যার ফলে রাস্তায় কাদা, কাঁকড় ও পাথর জমে যায়।
advertisement
4/7
এতে ব্যাটারি কার চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। একই সঙ্গে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে টানা পঞ্চম দিন হেলিকপ্টার পরিষেবাও স্থগিত রাখা হয়। পাশাপাশি, বৈষ্ণো দেবী ভবন থেকে ভৈরব ঘাটির মধ্যে চলা কেবল কার পরিষেবাও বন্ধ রাখা হয়েছে।
advertisement
5/7
ভক্তরা এই অবস্থাতেও পদযাত্রা, ঘোড়া, পিঠে বহন বা পালকি ব্যবহার করে মাতার দর্শনে পৌঁছানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। শ্রীনাথ শ্রাইন বোর্ড জানিয়েছে, ব্যাটারি কার রুট পরিষ্কার করার কাজ দ্রুত গতিতে চলছে এবং খুব শীঘ্রই তা আবার সচল করা হবে। বর্তমানে সমস্ত পথেই পুলিশ, সিআরপিএফ, এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা দলের সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে যাতে যাত্রা নির্বিঘ্ন হয়।
advertisement
6/7
বোর্ডের পক্ষ থেকে ভক্তদের উদ্দেশে নির্দেশ জারি করা হয়েছে—যাত্রাপথে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন এবং কোনোভাবেই ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় দাঁড়াবেন না।
advertisement
7/7
এদিকে প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, গত ২২ জুন প্রায় ৩৪,৭১৭ জন ভক্ত বৈষ্ণো দেবীর দর্শনে গিয়েছেন। সোমবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত ১৮,৮০০ জন ভক্ত রেজিস্ট্রেশন করে যাত্রা শুরু করেছেন এবং এই সংখ্যা বাড়ছেই। সকল প্রতিকূলতা সত্ত্বেও, “জয় মা বৈষ্ণো দেবী” ধ্বনি তুলে ভক্তরা তাদের যাত্রা অব্যাহত রেখেছেন।