advertisement
1/7

বিদেশে ঘুরতে যাবেন, চষে বেড়াবেন পৃথিবীর এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত.... আমেরিকা, আর্জেন্টিনা, পেরু, সুইৎজারল্যান্ড... ! ইচ্ছের তালিকা লম্বা কিন্তু তারপরেই কপালে ভাঁজ! অত টাকা কোথায়! এরপরই নিজেকে নিজের সান্তনা...সাধারণ চাকরি বা ব্যবসা করে কি আর এসব সম্ভব...! Photo Source: Collected
advertisement
2/7
কিন্তু যদি শোনেন শুধুমাত্র চা বিক্রি করেও বিদেশ চষে ফেলা সম্ভব! নিশ্চয় ভাববেন, পাগলের প্রলাপ! কিন্তু তা নয়! বাস্তবেই এমনটা ঘটেছে। একটা ছোট্ট চায়ের দোকান চালিয়েই বিদেশের একাধিক জায়গায় ঘুরে বেরিয়েছেন এই দম্পতি! Photo Source: Collected
advertisement
3/7
কেরলের কোচির বাসিন্দা ৭০ বছরের বিজয়ন এবং তাঁর ৬৮ বছরের স্ত্রী মোহনা। ১৯৬৩ সাল থেকে চা বিক্রি করছেন বিজয়ন। প্রথমে কোচির রাস্তায় রাস্তায় চা ফেরি করতেন, পরে কোচিতেই একটি ছোট চায়ের দোকান খোলেন। Photo Source: Collected
advertisement
4/7
বিজয়ন, মোহনা, দুজনেরই বেরাতে যাওয়া নেশা! সেই ছোট থেকেই ইচ্ছে ছিল দেশ ভ্রমণের! এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকেই সেই ইচ্ছে আকাশে ডানা মেলে। দেখতে দেখতে দোকানের বয়স ৫০ পেরিয়েছে, মোহনা, বিজয়নেরও ইতিমধ্যে ২৩টি দেশ ঘোরা হয়ে গিয়েছে। Photo Source: Collected
advertisement
5/7
বিজয়ন জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে সুইৎজারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, পেরু, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, আমেরিকা–সহ ২৩টা দেশ ঘোরা হয়ে গিয়েছে তাঁদের। এ বার তাঁদের তালিকায় রয়েছে সুইডেন, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, গ্রিনল্যান্ড, নরওয়ে। Photo Source: Collected
advertisement
6/7
কিন্তু কী ভাবে শুধুমাত্র চা বিক্রি করে বিদেশযাত্রার এই বিশাল খরচ জোগান তাঁরা ?বিজয়নের ভাষায়, তাঁদের দোকানে রোজ ৩০০ থেকে ৩৫০ গ্রাহক আসেন। তাঁরা দু’জনে মিলে রোজ ৩০০ টাকা করে জমিয়ে রাখেন শুধুমাত্র বেড়ানোর খাতে। এতে বছরে ১ লক্ষ টাকা মতো জমে। কয়েকটা বছর এ ভাবে টাকা জমান। বাকিটা ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে নেন। পরে সেই ঋণ শোধ করেন। ঋণ শোধ হওয়ার পর ফের শুরু করেন পরবর্তী বিদেশ ভ্রমণের তোড়জোড়। Photo Source: Collected
advertisement
7/7
দৈনন্দিন খরচ কমানোর জন্য দোকান এবং বাড়ির সমস্ত কাজ তাঁরা নিজেরাই করে থাকেন। তাঁদের দোকানে একজনও কর্মচারী নেই। বাড়িতেও নেই কোনও পরিচারিকা। কোচির ওই দম্পতি এখন রীতিমতো সেলিব্রিটি। তাঁদের দোকান এক ডাকে চেনেন সকলে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও তাঁরা ব্যাপক জনপ্রিয়। Photo Source: Collected