IAS Rohini Sindhuri: ব্যক্তিগত ছবির জন্য সবার মুখে আইএএস রোহিণীর নাম! কী তাঁর পরিচয়, ছবিতেই বা কী উঠে এসেছে?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Success Story, IAS Rohini Sindhuri: আইএএস রোহিণী সিন্ধুরি এবং আইপিএস ডি রূপার মধ্যে প্রাথমিক ভাবে বচসার সূত্রপাত সমাজমাধ্যমে। কিন্তু দুই মহিলা আধিকারিকের পারস্পরিক অভিযোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, কর্ণাটক সরকার সিন্ধুরি ও রূপাকে বদলি করে দিয়েছে, সঙ্গে বদলি হয়েছে মুনিশ মুদগিল নামে আর এক আইএএস আধিকারিকেরও।
advertisement
1/6

দুই উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিকের দ্বন্দ্বে উত্তাল নেট-পাড়া। পরিস্থিতি এমনই যে তাঁদের বদলি করে দিতে বাধ্য হয়েছে সরকার। আইএএস রোহিণী সিন্ধুরি এবং আইপিএস ডি রূপার মধ্যে প্রাথমিক ভাবে বচসার সূত্রপাত সমাজমাধ্যমে। কিন্তু দুই মহিলা আধিকারিকের পারস্পরিক অভিযোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, কর্ণাটক সরকার সিন্ধুরি ও রূপাকে বদলি করে দিয়েছে, সঙ্গে বদলি হয়েছে মুনিশ মুদগিল নামে আর এক আইএএস আধিকারিকেরও।
advertisement
2/6
জানা গিয়েছে, গত মাসেই রোহিণীর বিরুদ্ধে নিজের ছবি পুরুষ আইএএস আধিকারিকদের সঙ্গে শেয়ার করার অভিযোগ তুলেছিলেন ডি রূপা। পাশাপাশি তিনি আরও অভিযোগ করেন যে, রোহিণী শৌচাগার নির্মাণ দুর্নীতিতে জড়িত। এমনকী কোভিড অতিমারীর সময় তাঁরই গাফিলতিতে অক্সিজেনের অভাবে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
advertisement
3/6
যদিও এর পাল্টা হিসেবে ডি রূপার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন রোহিণী। তিনি দাবি করেছেন সমাজমাধ্যম থেকে তাঁর ছবির স্ক্রিনশট নিয়েই তাঁকে বদনাম করার চেষ্টা চলছে।
advertisement
4/6
রোহিণী সিন্ধুরি দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে নিজের পড়াশোনা শেষ করেছেন। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পর তিনি আইএএস হিসেবে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর জন্ম ১৯৮৪ সালের ৩০ মে। বাবার সরকারি চাকরির কারণেই ছোট থেকে তাঁকে দেশের নানা রাজ্যের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করতে হয়েছে। পরে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং–এ বি.টেক করেন।
advertisement
5/6
পরে তিনি এলবিএসএনএএ-তে আইএএস প্রশিক্ষণ নিয়ে কর্ণাটক ক্যাডারে যুক্ত হন। তাঁর স্বামী সুধীর রেড্ডি একজন সফওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। তাঁদের দুই সন্তান। কাজের জগতে সিন্ধুরি খুবই কড়া ধাঁচের আধিকারিক হিসেবে পরিচিত। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজে তেমন সক্রিয় না হলেও ইনস্টাগ্রামে সিন্ধুরির অনেক ফ্যান অ্যাকাউন্ট রয়েছে।
advertisement
6/6
সম্প্রতি কর্ণাটকের হস্তশিল্প বিকাশ নিগমের এমডি আইপিএস ডি রূপা মুদগিল অভিযোগ করেন নিজের স্বাধিকার ভঙ্গ করে সিন্ধুরি ব্যক্তিগত ছবি পুরুষ আইএএস-দের সঙ্গে শেয়ার করেন। রূপা আবার প্রথম ভারতীয় মহিলা আধিকারিক যিনি সাইবার ক্রাইম বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত।