মিথ্যে নয় একেবারে সত্যি! হিমঝড়ের সতর্কবার্তা, রাজস্থানের মরুভূমি ঢেকে গেল বরফে
- Published by:Debalina Datta
Last Updated:
সিকার। রাজস্থানে এই শীত সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। তীব্র শীতের কবলে পড়া রাজস্থানের শেখাওয়াটি এলাকার মানুষের দিন একেবারে তীব্র কঠিন করে তুলেছে হাড় হিম করা শীত। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে রবিবার সিকরের ফতেহপুরে থার্মোমিটারের পারদ মাইনাস ৪.৭ ডিগ্রিতে পৌঁছেছে। এ কারণে মাঠের ফসলের প্রচুর তুষারপাত হয়ে জমে থাকতে দেখা গেছে। ঘরের পাত্রে রাখা জলও জমে বরফ হয়ে গেছে৷ ঠাণ্ডা বাতাস একেবারে যেন হুল ফোটাচ্ছে৷ রিপোর্ট- সন্দীপ হুদা।
advertisement
1/5

#নয়াদিল্লি: সিকরের ফতেহপুর এলাকায় বরফের চাদরে ঢেকে গেছে ক্ষেত৷ ফসলের ওপরে পরে রয়েছে বরফ৷ সিকারের ফতেহপুর এলাকার পরিস্থিতি এমন যে গত দু-দিন ধরে এখানে তাপমাত্রা মাইনাস তিন ডিগ্রির নিচে চলে গেছে৷
advertisement
2/5
ফতেপুর কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে থার্মোমিটারে পারদ শূন্যের ওপরে উঠছেই না। রবিবার সকালে এখানকার তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৪.৭ ডিগ্রি। এটি চলতি মরশুমের রেকর্ড করা সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সাধারণ মানুষের জীবন একেবারে অতিষ্ঠা হয়ে গেছে৷
advertisement
3/5
ফতেহপুর কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মতে, শনিবার সকালে এখানকার তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৩.৫ ডিগ্রি। এর আগে শুক্রবার সকালে তা ছিল ৭.৫ ডিগ্রি। তার আগে বৃহস্পতিবার তা ছিল ১০ ডিগ্রি। তবে শনিবার থেকে লাগাতার তাপমাত্রার পতনে মানুষের জীবন একেবারে নাজেহাল হয়ে গেছ৷
advertisement
4/5
প্রচণ্ড শীতের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী তিন-চার দিন শ্রীগঙ্গানগর ও মরুধার হনুমানগড়-সহ অনেক জেলায় হিম ঝড়ের সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। এ বিষয়ে কৃষি বিভাগকে তথ্য দিয়ে আবহাওয়া অধিদফতর কৃষকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। সিকর এলাকায় পাইপ থেকে বেরিয়ে আসা জলও বরফে পরিণত হয়েছে৷
advertisement
5/5
শুধু রাজস্থানের শেখাওয়াটি এলাকায় নয়, বিকানের জেলার খাজুওয়ালা এলাকায়ও পারদ হিমাঙ্কের কাছাকাছি পৌঁছেছে। এ কারণে হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডায় সেখানে মানুষের বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়েছে। সেখানে ফসল ক্ষেতের ওপর এবং যানবাহনের ওপরও বরফের স্তর জমে গেছে।