Rahul Gandhi: ১৪২,০০,০০,০০০ টাকা! সনিয়া আর রাহুলের বিরুদ্ধে এ কী অভিযোগ! তোলপাড় পড়ে গেল আদালতে! কে আনল অভিযোগ?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Rahul Gandhi: তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ওই মামলায় সনিয়া ও রাহুল দু’জনে ১৪২ কোটি টাকার অবৈধ আর্থ লাভ করেছেন, যা ‘প্রোসিডস অফ ক্রাইম’ বা অপরাধলব্ধ সম্পত্তির মধ্যে পড়ে।
advertisement
1/7

নয়াদিল্লি: ন্যাশনাল হেরাল্ড দুর্নীতি মামলায় এবার বেজায় বিপাকে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধি ও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি। তাঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের গুরুতর অভিযোগ আনল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)।
advertisement
2/7
তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ওই মামলায় সনিয়া ও রাহুল দু’জনে ১৪২ কোটি টাকার অবৈধ আর্থ লাভ করেছেন, যা ‘প্রোসিডস অফ ক্রাইম’ বা অপরাধলব্ধ সম্পত্তির মধ্যে পড়ে। তদন্তকারীদের অভিযোগ, অবৈধভাবে এই টাকা পেয়েছিলেন তাঁরা।
advertisement
3/7
বুধবার আদালতে ইডির পক্ষ থেকে সলিসিটর জেনারেল এসভি রাজু বলেন, সনিয়া গান্ধি ও রাহুল গান্ধি ন্যাশনাল হেরাল্ড দুর্নীতির মাধ্যমে ১৪২ কোটি টাকা পেয়েছিলেন। ২০২৩ সালে জাতীয় হেরাল্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত ৭৫১.৯ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়। তার আগে পর্যন্ত এই বিরাট পরিমাণ অর্থ ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করছিলেন তাঁরা।
advertisement
4/7
এখানেই শেষ নয়, ইডির আরও দাবি, দুর্নীতির সেই টাকার বড় অংশ পাচারের পাশাপাশি নিজেদের কাছে সেই টাকা ও সম্পত্তি রেখে অপরাধ চালিয়ে দিয়েছেন। শুধু তাই নয় ইডির দাবি, এই মামলায় গান্ধি পরিবারের পাশাপাশি স্যাম পিত্রোদা, সুমন দুবে ও অন্যান্য অভিযুক্তের যোগ পাওয়া গিয়েছে।
advertisement
5/7
ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলার প্রথম অভিযোগ ২০১২ সালে দায়ের হয়। তবে ইডি ২০১৪ সালে এই মামলায় তদন্ত শুরু করে। আদালত এই মামলা নথিভুক্ত করেছিল সুব্রামনিয়ান স্বামীর ২০১২ সালে দায়ের করা একটি ব্যক্তিগত অভিযোগের ভিত্তিতে।
advertisement
6/7
২০০৮ সালে অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড, যারা জাতীয় হেরাল্ড পত্রিকা প্রকাশ করত, আর্থিক সংকটে পড়েছিল এবং পত্রিকা বন্ধ করে দেয়। দুই বছর পরে, সনিয়া ও রাহুল গান্ধি ইয়ং ইন্ডিয়ান লিমিটেড নামক কোম্পানির মাধ্যমে AJL-এর ৩৮ শতাংশ শেয়ার করে নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন।
advertisement
7/7
তবে, এই শেয়ার স্থানান্তর প্রক্রিয়া ছিল অনেকটাই বিতর্কিত, কারণ এটি জাতীয় কোম্পানি আইন ট্রিবিউট (NCLT) বা অন্য কোনও নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজরদারির বাইরে ছিল। এই প্রক্রিয়ায়, YIL AJL-এর ৯৯ শতাংশ শেয়ার অর্জন করে। AJL-এর ঋণ কংগ্রেস দল থেকে ৫০ লক্ষ টাকায় ইয়ং ইন্ডিয়ান লিমিটেডের কাছে স্থানান্তরিত হয়, যা অনেকের কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে ওঠে। এবার সনিয়া ও রাহুলকে নিশানা করে বিস্ফোরক অভিযোগ আনল ইডি।