Prashant Kishor: 'বাংলা থেকে ৩৭০ কোটি টাকা গেছে প্রশান্ত কিশোরের কাছে!' বিহার ভোটের আগেই 'বিস্ফোরণ', নিশানায় 'পিকে'! কার দাবি জানেন? চমকে যাবেন শুনে
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Prashant Kishor: বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার একদিন পরেই পিকে-র বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠল।
advertisement
1/6

শনিবার বিহার বিজেপির পক্ষ থেকে প্রাক্তন নির্বাচনী কৌশলবিদ তথা জন সুরজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্ত কিশোরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি শেল কোম্পানির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন এবং জালিয়াতির উপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক স্টার্টআপ হিসেবে তার জন সুরজ পার্টি পরিচালনা করছেন।
advertisement
2/6
বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার একদিন পরেই পিকে-র বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠল। প্রসঙ্গত, প্রশান্ত কিশোর দাবি করেছিলেন, দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া সত্ত্বেও মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি-লিট ডিগ্রি অর্জন করেছেন সম্রাট চৌধুরী।
advertisement
3/6
বিহার বিজেপির রাজ্য মিডিয়া ইনচার্জ দানিশ ইকবাল অভিযোগ করেছেন, প্রশান্ত কিশোরের দল এখনও পশ্চিমবঙ্গ, তেলঙ্গানা, তামিলনাড়ু এবং কর্ণাটক সহ যেসব জায়গায় তিনি আগে কাজ করেছেন, তাদের দ্বারা শাসিত রাজ্যগুলি থেকে তহবিল পাচ্ছেন। ইকবাল বলেন, "পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৩৭০ কোটি টাকারও বেশি তহবিল এসেছে প্রশান্ত কিশোরের কাছে। যেখানে তিনি ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে কাজ করেছিলেন।"
advertisement
4/6
ইকবাল আরও দাবি করেছেন, কিশোরের পরিবারের সদস্যরা এবং জন সুরজের জাতীয় সভাপতি উদয় সিংয়ের আত্মীয়রা ভুয়ো কোম্পানির সঙ্গে জড়িত ছিলেন, যার মাধ্যমে দল অর্থ সংগ্রহ করেছিল। বিজেপির মতে, জন সুরজ বিহারের ২৪৩টি বিধানসভা আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আগ্রহী ব্যক্তিদের কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকারও বেশি অর্থ পেয়েছেন।
advertisement
5/6
ইকবালের কথায়, "বিহারে জঙ্গলরাজের প্রত্যাবর্তনের পথ প্রশস্ত করছেন প্রশান্ত কিশোর। তাঁর দল ডজন ডজন শেল কোম্পানির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করছে। পিকে সম্পূর্ণরূপে উন্মোচিত হয়ে গেছেন এবং আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে জনগণ তাকে উচিত শিক্ষা দেবে।"
advertisement
6/6
প্রসঙ্গত, প্রশান্ত কিশোর এর আগেও সম্রাট চৌধুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। বলেছিলেন, বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী ১৯৯৮ সালের একটি খুনের মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন। কিন্তু নাবালক হিসেবে মুক্তি পেয়েছিলেন। সম্রাট চৌধুরীর ডি-লিট ডিগ্রি থাকার দাবি তাঁর শিক্ষাগত ইতিহাসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ।