অযোধ্যায় রামমন্দিরে 'ধ্বজারোহণ' মোদির, মন্দির নির্মাণের আনুষ্ঠানিক 'সমাপ্তি' করলেন প্রধানমন্ত্রী
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
PM Narendra Modi Dhwajarohan: ধ্বজা উত্তোলন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আজ অযোধ্যায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার সকালেই রাম মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। মন্দির সূত্রে খবর, এদিন অভিজিৎ মুহূর্তে রাম মন্দিরের চূড়ায় পতাকা উত্তোলন করেন তিনি। এরপর, প্রধানমন্ত্রী রামলালার বিশেষ আরতি ও পুজোয় অংশ নেবেন মোদি।
advertisement
1/7

ধ্বজা উত্তোলন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আজ অযোধ্যায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার সকালেই রাম মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। মন্দির সূত্রে খবর, এদিন অভিজিৎ মুহূর্তে রাম মন্দিরের চূড়ায় পতাকা উত্তোলন করেন তিনি। এরপর, প্রধানমন্ত্রী রামলালার বিশেষ আরতি ও পুজোয় অংশ নেবেন মোদি।
advertisement
2/7
প্রধানমন্ত্রী রাম মন্দির প্রাঙ্গণের মধ্যে অবস্থিত সাতটি মন্দিরও পরিদর্শন করবেন আজ। পুজো ও দর্শনের পর, প্রধানমন্ত্রী মন্দির ও অযোধ্যার ইতিহাস ও নির্মাণ সম্পর্কিত আধ্যাত্মিক বার্তা সম্পর্কে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন আজ।
advertisement
3/7
প্রায় দু’বছর আগে খুলে গিয়েছিল রামমন্দিরের দরজা। এবার রামলালার ‘ঘর’ তৈরির কাজ সম্পন্ন হল। আর তারই সূচক হিসেবে এই বিশেষ দিন উপলক্ষে রামমন্দির থেকে ধ্বজা ওড়ান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
advertisement
4/7
সূত্রের খবর, এই বিশেষ উৎসব উপলক্ষে অন্তত ৮ হাজার অতিথি অযোধ্যায় যাবেন আজ। ইতিমধ্যেই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা অযোধ্যাকে। ধ্বজারোহণ পর্ব শেষে বিশেষ আরতি হবে রামমন্দিরে।
advertisement
5/7
এর আগে অযোধ্যায় পৌঁছনোর পরেই রোড শো-তে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রোড শোটি সাকেত কলেজে শুরু হয়। সেখান থেকে এগিয়ে যেতে যেতে প্রধানমন্ত্রী মোদির রোড শো ১১ নম্বর গেট দিয়ে রাম মন্দির কমপ্লেক্সে প্রবেশ করে।
advertisement
6/7
নির্ধারিত শুভ সময় সকাল ১১:৫৮ মিনিটে রাম মন্দিরের চূড়ায় পতাকা উত্তোলন করলেন মোদি। পতাকা উত্তোলনের পর, প্রধানমন্ত্রী মন্দিরের নির্মাণকাজ আনুষ্ঠানিক সম্পন্ন এবং জাতির জন্য এর আধ্যাত্মিক তাৎপর্য সম্পর্কে জাতির উদ্দেশ্যে একটি বার্তাও দেবেন।
advertisement
7/7
গত বছর ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছিল অযোধ্যার রামমন্দিরে। তবে মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়নি। প্রায় দু’বছর পর মন্দির নির্মাণ শেষ হল। অর্থাৎ এই মন্দির এবার পুরোপুরিভাবে রামলালার ধর্মীয় আবাসে রূপান্তরিত হবে। এই বিষয়টিকে দ্বিতীয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা বলেও অভিহিত করছেন পুরোহিতদের একাংশ। কারণ ধ্বজারোহণের পর মন্দিরে ৪৪টি দরজাই খুলে দেওয়া হবে ধর্মীয় আচারের জন্য।