Operation Mir Jafar: সামনে 'ডাক্তার', আসলে পাকিস্তানি গুপ্তচর? জ্যোতির পর আরও ভয়ঙ্কর ঘটনা! কে সেই গুপ্তচর জানেন! পরিচয় শুনে চমকে উঠবেন
- Published by:Suman Biswas
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Operation Mir Jafar: হরিয়ানার সঙ্গে পাকিস্তানি গুপ্তচরবৃত্তির সংযোগ শেষ হচ্ছে না। জ্যোতি মালহোত্রাকে দিয়ে শুরু হওয়া এই ধারা এখনও অব্যাহত রয়েছে।
advertisement
1/7

পহেলগাঁও সন্ত্রাসবাদী হামলা এবং তার জেরে পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংসের পর শুরু হয়েছে ভারতে লুকিয়ে থাকা পাকিস্তানের গুপ্তচরদের খোঁজ। নিরাপত্তা বাহিনী এখন অপারেশন মীরজাফর শুরু করেছে, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর জন্য গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গ্রেফতার করছে। এই অভিযানের লক্ষ্য ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়ার সময় যারা পাকিস্তানকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে নিষ্ক্রিয় করা।
advertisement
2/7
হরিয়ানার সঙ্গে পাকিস্তানি গুপ্তচরবৃত্তির সংযোগ শেষ হচ্ছে না। জ্যোতি মালহোত্রাকে দিয়ে শুরু হওয়া এই ধারা এখনও অব্যাহত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, এখন পুলিশ পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে নুহ জেলার তাওয়াদু ব্লকের কাঙ্গারকা গ্রামের মহম্মদ তারিফকে গ্রেফতার করেছে।
advertisement
3/7
পরিবারের অভিযোগ: পরিবার স্পষ্টভাবে বলছে যে, মহম্মদ তারিফ এমন অপরাধ করতে পারেন না। তিনি গ্রামে একটি হাতুড়ে ডাক্তারখানা চালান এবং দারিদ্র্যের মধ্যে জীবনযাপন করেন। যদি তিনি সত্যিই একজন গুপ্তচর হন এবং পাকিস্তান থেকে টাকা পেতেন, তাহলে তাঁর বিলাসবহুল বাড়ি এবং গাড়ি থাকত।
advertisement
4/7
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতামত: গ্রেফতারের সময় সেখানে উপস্থিত কালু জানান মহম্মদ তারিফ আর তাঁর বন্ধুত্বের কথা। বলেন, বিগত ৮ বছর ধরে তাঁরা একসঙ্গে হুক্কা সেবন করতেন এবং তাঁরা দুজনেই একসঙ্গে গ্রাম পাহারা দিতেন। ১৭ মে পুলিশ যখন তাঁকে গ্রেফতার করে, তখনও তাঁরা দুজনেই একসঙ্গে ছিলেন। কালু আরও বলেন, পুলিশ চাইলে তিনি মহম্মদ তারিফের সমর্থনে সাক্ষ্য দেবেন।
advertisement
5/7
স্ত্রীর মতামত: মহম্মদ তারিফের স্ত্রী আফসানা জানান যে, তাঁর পরিবারের অনেক সদস্য পাকিস্তানে গিয়েছেন। কিন্তু, মহম্মদ তারিফ কখনও একা সেখানে যাননি। তাঁদের ১০ বছরের দাম্পত্যে তিনি কখনও এমন কোনও আচরণ দেখেননি যা অভিযোগগুলিকে সত্য প্রমাণ করে। তিনি অভিযোগগুলিকে গুরুতর মিথ্যা বলে মনে করেন।
advertisement
6/7
‘দোষী হলে শাস্তি, নির্দোষ হলে মুক্তি’: মহম্মদের বড় ভাই জাভেদ এবং ছোট ভাই মিরশেদ দুজনেই বলেছেন যে, তাঁরা তাঁদের ভাইকে দোষী মনে করেন না। জাভেদ বলেন যে, পুলিশ তাঁকে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করেছে, অন্য দিকে, মিরশেদ বলেন যে, তাঁর পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য দেশের সেবা করেছেন। এই পরিবারের ছেলে হয়ে তারিফ স্বপ্নেও পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করার কথা ভাবতে পারেন না।
advertisement
7/7
৭ দিনের পুলিশ রিমান্ড: গ্রেফতারের পর পুলিশ মহাম্মদ তারিফকে ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে। পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ তাদের মারধর করেছে এবং মিথ্যা স্বীকারোক্তি দেওয়ার জন্য চাপ দিয়েছে। পরিবারটি এই ঘটনার সঠিক তদন্ত চায়।