স্যুইমিং পুলে সাঁতার, নেমে এল চরম পরিণতি, হার্ট অ্যাটাকের শিকার ১৯ বছরের যুবক
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হচ্ছে কম বয়সী যুবকদের৷ কেন এমন হচ্ছে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
advertisement
1/5

নাসিক জেলার মালেগাঁওয়ে একটি সুইমিং পুলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ১৯ বছর বয়সী এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে৷ এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে৷ ঘটনাটি ২৮আগস্ট বিকেলে ঘটে এবং ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামনে এসেছে।
advertisement
2/5
রবিবার শিবাজি নগর এলাকার অ্যাস্পায়ার ক্লাব সুইমিং পুলে সাঁতার কাটতে এসেছিলেন জয়েশ ভাবসার। কিন্তু এবার তিনি সাঁতার কাটতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন এবং সুইমিং পুল থেকে বের হওয়ার চেষ্টা শুরু করেন। তা দেখে সেখানে উপস্থিত কয়েকজন যুবক তাকে টেনে হিঁচড়ে বুক ও পেটে চেপে বাঁচানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এই সমস্ত প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়৷ জয়েশ মারা যায়।
advertisement
3/5
সম্প্রতি তরুণদের মধ্যে হৃদরোগের হার অনেক বেড়েছে। পরিবর্তিত জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে তরুণদের মধ্যে হৃদরোগের ঘটনা বেড়েছে। বেশ কিছু সমীক্ষা থেকে উঠে আসছে যে ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা বেড়ে চলেছে৷ এমনকী খুব কম বয়সেও ঠেলে দিচ্ছে মৃত্যুর মুখে৷ নাসিকের ঘটনা তার প্রমাণ৷
advertisement
4/5
কেন হচ্ছে এমন? কার্ডিওলজিস্টরা বলছেন, পরিবারে কারও হৃদরোগের সমস্যা থাকলে ঝুঁকি বাড়ে। এছাড়া অনিয়মিত জীবনযাপন এই অসুখের একটা বড় কারণ। বহু ভারতীয় পরিবারের মধ্যেই এমন কিছু শারীরিক সমস্যা থাকে যা পরবর্তীতে হার্টের রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। পেটে মেদ জমা, হাই ফাস্টিং ব্লাড সুগার অথবা ডায়াবেটিস হলে, অথবা শরীরে ট্রাইগ্লিসারিনের মাত্রা বেড়ে গেলে এবং গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে থাকলে হার্টের রোগের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
5/5
চিকিৎসকরা বলছেন, ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সিদের প্রতি পাঁচ বছর অন্তর লিপিড প্রোফাইল টেস্ট করা উচিত। বয়স ৪০ পেরোলেই প্রতি বছরই একবার এই টেস্ট করানো উচিত। এছাড়া জীবনযাপন যাতে ঠিক থাকে সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। সঠিক সময়ে ঘুম, সঠিক ডায়েট মেনে চলা, শরীরচর্চা করা এগুলি মেনে চলা প্রয়োজন। হার্টের অবস্থা কেমন তা-ও বছরে একবার দেখে নেওয়া দরকার পরীক্ষার মাধ্যমে।